সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব অপপ্রচার রোধে এক লাখ অনলাইন এক্টিভিস্ট এর সমন্বয়ে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরীর কাজ করছে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপকমিটি। এই লক্ষ্যে সারা দেশে অনলাইন এক্টিভিস্টদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
এরই অংশ হিসেবে শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) এর কাউন্সিল হলে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগের অন্তর্গত থানাগুলোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদকদের নিয়ে ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার কৌশল’ শীর্ষক কর্মশালা আয়োজন করা হয়। কর্মশালায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে করে আওয়ামী লীগের গবেষণা সেল সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপকমিটির সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর। উপকমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হোসেন মনসুরের সভাপতিত্বে এবং উপকমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মো. রনক আহসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. নজমুল আলম ভূঁইয়া জুয়েল ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এফ এম শরিফুল ইসলাম। প্রশিক্ষণ কর্মশালা পরিচালনা করেন সিআরআই এর কো-অর্ডিনেটর ইঞ্জিনিয়ার তন্ময় আহমেদ।
ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর বলেন, আগামী দিনে বাংলাদেশ যত উন্নত হতে থাকবে, আগামী নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, তত বেশি গুজব অপপ্রচার ছড়ানোর চেষ্টা করবে প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী। বিশেষত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব অপপ্রচার ছড়িয়ে তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্থ করার জন্য চেষ্টা করবে। যেহেতু তারা রাজপথে পেরে উঠতে পারবে না, তাই তাদের একমাত্র হাতিয়ার হচ্ছে গুজব ও অপপ্রচার। আমাদেরকে আগামী দিনে এই গুজব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন, আমরা সারা দেশে ইতিমধ্যে ৬৯টি কর্মশালা সম্পন্ন করেছি, আজ ৭০তম কর্মশালা চলছে। আমাদের লক্ষ্য হলো জেলা পর্যায়ে ১০ হাজার মাস্টার ট্রেইনার তৈরী করা। আর এই মাস্টার ট্রেইনারদের দ্বারা তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত এক লক্ষ অনলাইন এক্টিভিস্ট তৈরী করা। প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী যেন আগামী দিনে কোন প্রকার গুজব অপপ্রচারের মাধ্যমে আমাদের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ না করতে পারে সেই লক্ষে কাজ করবে এই অনলাইন এক্টিভিস্টরা।
ইঞ্জিনিয়ার তন্ময় আহমেদ বলেন, সারা দেশে আমাদের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা চলমান রয়েছে। এর অংশ হিসেবে আজ ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদকদের নিয়ে কর্মশালা করা হচ্ছে। আগামীতে এই কর্মশালা ওয়ার্ড পর্যায়েও করা হবে।
অধ্যাপক ড. হোসেন মনসুর বলেন, দেশের উন্নয়নকে চলমান রাখতে সঠিক তথ্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে মানুষের দোড়গোড়ায় পৌছে দিতে সরকারের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের ব্যাপকভাবে কাজ করতে হবে।
শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২১
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব অপপ্রচার রোধে এক লাখ অনলাইন এক্টিভিস্ট এর সমন্বয়ে একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরীর কাজ করছে আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপকমিটি। এই লক্ষ্যে সারা দেশে অনলাইন এক্টিভিস্টদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।
এরই অংশ হিসেবে শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) এর কাউন্সিল হলে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগের অন্তর্গত থানাগুলোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদকদের নিয়ে ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার কৌশল’ শীর্ষক কর্মশালা আয়োজন করা হয়। কর্মশালায় সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে করে আওয়ামী লীগের গবেষণা সেল সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড ইনফরমেশন (সিআরআই)।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপকমিটির সদস্য সচিব ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর। উপকমিটির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হোসেন মনসুরের সভাপতিত্বে এবং উপকমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মো. রনক আহসানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. নজমুল আলম ভূঁইয়া জুয়েল ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক এফ এম শরিফুল ইসলাম। প্রশিক্ষণ কর্মশালা পরিচালনা করেন সিআরআই এর কো-অর্ডিনেটর ইঞ্জিনিয়ার তন্ময় আহমেদ।
ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর বলেন, আগামী দিনে বাংলাদেশ যত উন্নত হতে থাকবে, আগামী নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে, তত বেশি গুজব অপপ্রচার ছড়ানোর চেষ্টা করবে প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী। বিশেষত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব অপপ্রচার ছড়িয়ে তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করে সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্থ করার জন্য চেষ্টা করবে। যেহেতু তারা রাজপথে পেরে উঠতে পারবে না, তাই তাদের একমাত্র হাতিয়ার হচ্ছে গুজব ও অপপ্রচার। আমাদেরকে আগামী দিনে এই গুজব অপপ্রচারের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে। তিনি আরো বলেন, আমরা সারা দেশে ইতিমধ্যে ৬৯টি কর্মশালা সম্পন্ন করেছি, আজ ৭০তম কর্মশালা চলছে। আমাদের লক্ষ্য হলো জেলা পর্যায়ে ১০ হাজার মাস্টার ট্রেইনার তৈরী করা। আর এই মাস্টার ট্রেইনারদের দ্বারা তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত এক লক্ষ অনলাইন এক্টিভিস্ট তৈরী করা। প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী যেন আগামী দিনে কোন প্রকার গুজব অপপ্রচারের মাধ্যমে আমাদের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ না করতে পারে সেই লক্ষে কাজ করবে এই অনলাইন এক্টিভিস্টরা।
ইঞ্জিনিয়ার তন্ময় আহমেদ বলেন, সারা দেশে আমাদের এই প্রশিক্ষণ কর্মশালা চলমান রয়েছে। এর অংশ হিসেবে আজ ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদকদের নিয়ে কর্মশালা করা হচ্ছে। আগামীতে এই কর্মশালা ওয়ার্ড পর্যায়েও করা হবে।
অধ্যাপক ড. হোসেন মনসুর বলেন, দেশের উন্নয়নকে চলমান রাখতে সঠিক তথ্য দ্রুততম সময়ের মধ্যে মানুষের দোড়গোড়ায় পৌছে দিতে সরকারের পাশাপাশি আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের ব্যাপকভাবে কাজ করতে হবে।