alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠিপত্র: সড়ক দুর্ঘটনার শেষ কোথায়?

: সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

দেশের সড়কগুলোর অব্যবস্থাপনা, ভাঙাচোরা রাস্তা, খানা-খন্দ ও যানবাহনের সুনির্দিষ্ট নিয়ম-নীতিমালার প্রয়োগ না থাকায় সড়ক দুর্ঘটনার হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। রোজই টেলিভিশন কিংবা পত্রিকা খুললেই চোখে পড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রিয়জন হারানো পরিবারের আহাজারি।

সড়ক দুর্ঘটনা শুধুই কী একটি পরিবার থেকে একজন মানুষ কেড়ে নিচ্ছে? সেই পরিবারের কাছে মানুষটি একমাত্র বেঁচে থাকার উৎস। সড়ক দুর্ঘটনায় হারিয়ে যাচ্ছে হাজারো পরিবারের এগিয়ে যাবার স্বপ্ন।

আমাদের দেশে বর্ষা মৌসুম আসলেই অধিকাংশ রাস্তা ভেঙে যায় এবং বড় বড় খানা খন্দের সৃষ্টি হয়। তাছাড়াও নির্মাণের সময় নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করা হয়। রাস্তায় ফিটনেসবিহীন যানবাহনের সংখ্যা অতিমাত্রায় বেশি। আবার কিছুক্ষেত্রে সড়ক নষ্ট হবার জন্যে সহনশীলতার অধিক ওজনবাহী পরিবহনও চলাচল করে থাক। সড়ক-মহাসড়কে বিপজ্জনক বাঁক তো রয়েছেই। তাছাড়া উচ্চগতিতে মোটগাড়ি চালানো, ট্রাফিক আইন না মানা, হেলমেট কিংবা সুরক্ষা সরঞ্জাম ব্যবহার না করার মত মুর্খতার কারণেও সড়ক দুর্ঘটান ঘটে থাকে।

সড়ক দুর্ঘটনার হার কমাতে হলে সরকারি ও ব্যক্তিগত উভয় সচেতনতাই প্রয়োজন। সরকারিভাবে সড়কের সঠিক নির্মাণ ও দুর্নীতিরোধ করতে হবে। রাস্তায় ট্রাফিক আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে সচেতনতা বাড়াতে হবে। উচ্চ গতিতে যানবাহন, মোটরগাড়ি চালানো পরিহার করতে হবে। ট্রাফিক আইন মেনে চলতে হবে।

আহাদ মোহাম্মদ তাহমিদ

শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয়: প্রতিদিনের দুঃস্বপ্ন

পানি ও খাদ্য নিরাপত্তা

হেমন্ত আসে হিম কুয়াশার চাদর মুড়ি দিয়ে

জীবনের অভিধানে প্রবীণদের স্থান কোথায়?

নীরবতা নয়, বলতে শেখ

সুন্দরবনে টেকসই পর্যটন মাস্টারপ্ল্যান বাস্তবায়নের সম্ভাবনা ও করণীয়

প্রথার নামে প্রথাগত শোষণ: উচ্চ কাবিনের ফাঁদ

শিক্ষা ব্যবস্থা পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা

মধ্যবিত্তের সঞ্চয়ে বিশ্ব অর্থনৈতিক জায়ান্টদের মাস্টার প্ল্যান

গার্মেন্টস শ্রমিকের মৃত্যু কেন কেবলই সংখ্যা?

বাল্যবিয়ে: সমাজের এক নীরব অভিশাপ

মনোস্বাস্থ্যের সংকটে তরুণরা: নীরবতার আড়ালে এক ভয়াবহ বাস্তবতা

ধূমপানের প্রভাব

ইসলামী ব্যাংকগুলোতে সার্ভিস রুল অনুযায়ী নিয়োগ

শিশুর হাতে মোবাইল নয়, চাই জীবনের মাঠে ফেরার ডাক

মতিঝিল-গুলিস্তান রুটে চক্রাকার বাস সার্ভিস : শৃঙ্খল ও স্বস্তির সম্ভাবনা

ভাঙ্গা-খুলনা সড়ক দ্রুত চার লেনে উন্নীত করুন

ডিজিটাল উপনিবেশ : অদৃশ্য শৃঙ্খলের শাসন

বাউফল থেকে লোহালিয়া ব্রিজ পর্যন্ত সড়কের বেহাল দশা

পরিবেশ বিপর্যয়ের অজানা মুখ

মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধের শেষ কোথায়?

টেকসই উন্নয়ন ও আদিবাসীদের অধিকার

শব্দদূষণ বন্ধ হবে কবে?

চট্টগ্রাম দোহাজারী অংশে রেল চালু হোক

দেশের প্রথম শহীদ মিনারের উপেক্ষিত ইতিহাস

তরুণদের হীনমন্যতা ও মত প্রকাশে অনীহা

বন সংরক্ষণ ও উন্নয়ন

শুধু ফেব্রুয়ারিতে ভাষার দরদ?

ভাষা ও সাহিত্যের মিলনমেলা

জমি দখলের ক্ষতিপূরণ চাই

পুরান ঢাকায় মশার উৎপাত

গুইমারায় স্বাস্থ্যসেবা সংকট : অবিলম্বে সমাধান প্রয়োজন

মশার উপদ্রব : জনস্বাস্থ্য ও নগর ব্যবস্থাপনার চরম ব্যর্থতা

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু : একটি জাতীয় সংকট

নাম পাল্টে গেলে কত কী যে হয়

অনুপ্রেরণা হোক তুলনাহীন

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠিপত্র: সড়ক দুর্ঘটনার শেষ কোথায়?

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

দেশের সড়কগুলোর অব্যবস্থাপনা, ভাঙাচোরা রাস্তা, খানা-খন্দ ও যানবাহনের সুনির্দিষ্ট নিয়ম-নীতিমালার প্রয়োগ না থাকায় সড়ক দুর্ঘটনার হার দিন দিন বেড়েই চলেছে। রোজই টেলিভিশন কিংবা পত্রিকা খুললেই চোখে পড়ে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রিয়জন হারানো পরিবারের আহাজারি।

সড়ক দুর্ঘটনা শুধুই কী একটি পরিবার থেকে একজন মানুষ কেড়ে নিচ্ছে? সেই পরিবারের কাছে মানুষটি একমাত্র বেঁচে থাকার উৎস। সড়ক দুর্ঘটনায় হারিয়ে যাচ্ছে হাজারো পরিবারের এগিয়ে যাবার স্বপ্ন।

আমাদের দেশে বর্ষা মৌসুম আসলেই অধিকাংশ রাস্তা ভেঙে যায় এবং বড় বড় খানা খন্দের সৃষ্টি হয়। তাছাড়াও নির্মাণের সময় নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করা হয়। রাস্তায় ফিটনেসবিহীন যানবাহনের সংখ্যা অতিমাত্রায় বেশি। আবার কিছুক্ষেত্রে সড়ক নষ্ট হবার জন্যে সহনশীলতার অধিক ওজনবাহী পরিবহনও চলাচল করে থাক। সড়ক-মহাসড়কে বিপজ্জনক বাঁক তো রয়েছেই। তাছাড়া উচ্চগতিতে মোটগাড়ি চালানো, ট্রাফিক আইন না মানা, হেলমেট কিংবা সুরক্ষা সরঞ্জাম ব্যবহার না করার মত মুর্খতার কারণেও সড়ক দুর্ঘটান ঘটে থাকে।

সড়ক দুর্ঘটনার হার কমাতে হলে সরকারি ও ব্যক্তিগত উভয় সচেতনতাই প্রয়োজন। সরকারিভাবে সড়কের সঠিক নির্মাণ ও দুর্নীতিরোধ করতে হবে। রাস্তায় ট্রাফিক আইনের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে। ব্যক্তিগতভাবে সচেতনতা বাড়াতে হবে। উচ্চ গতিতে যানবাহন, মোটরগাড়ি চালানো পরিহার করতে হবে। ট্রাফিক আইন মেনে চলতে হবে।

আহাদ মোহাম্মদ তাহমিদ

শিক্ষার্থী, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

back to top