alt

মতামত » চিঠিপত্র

যানজট নিরসনে সবাইকে সচেতন হতে হবে

: সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহর-উপশহরে যানজট নতুন কোন সমস্যা নয়। যেখানে সেখানে গাড়ি পার্কিং, উপযোগী অবকাঠামোর অভাব, টার্মিনালের অভাব, ট্রাফিক আইন না মানা, অবৈধভাবে ফুটপাত দখল, উল্টোপথে গাড়ি চালানোসহ নানা কারণে দিনকে দিন এ সমস্যা আরও প্রকট আকার ধারণ করছে। ফলে কর্মঘণ্টা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। ঢাকার যানজটের অন্যতম একটি কারণ দীর্ঘ সময় ধরে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি। প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে অলিগলিতে স্যুয়ারেজের লাইন, বিদ্যুৎ, টেলিফোন বা বিভিন্ন মেরামত কাজের জন্য দীর্ঘদিন ধরে কাজ চলে। ক্ষেত্রবিশেষ ফেলে রাখা হয় এসব কাজ।

যানজটের এই মহাদুর্ভোগ থেকে স্বস্তি পেতে সবার আগে আমাদেরকে সচেতন হতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। ছোট রাস্তাগুলোকে যথাসম্ভব দীর্ঘ ও প্রশস্ত করতে হবে, যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং বন্ধ করতে হবে, লাইসেন্সবিহীন বা অবৈধ যানবাহন চলাচল বন্ধ করতে হবে, ট্রাফিক আইন আরও কার্যকরী ও ট্রাফিক পুলিশের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে। যত্রতত্র গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানো বন্ধ করতে হবে।

ব্যস্ততম রাস্তায় রাজনৈতিক মিছিল-মিটিং বন্ধ করতে হবে। অপরিকল্পিত বাড়িঘর নির্মাণ বন্ধ করতে হবে। রাস্তাগুলোকে বহু লেন বিশিষ্ট করে ধীর গতির ও দ্রুত গতির যানবাহনের জন্য আলাদা লেনের ব্যবস্থা করতে হবে। রাজধানীর ওপর চাপ কমিয়ে বিভাগীয় শহরগুলোতে উন্নয়ন অবকাঠামো বিস্তৃত করতে হবে। সরকারের একার পক্ষে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়, তাই আমাদের সবাইকে যানজট নিরসনে একযোগে কাজ করতে হবে। এ জন্য যাত্রী-চালকসহ আমাদের সবাইকেই সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে হবে।

মেহেদী হাসান অর্ণব

শিক্ষার্থী, সরকারি তিতুমীর কলেজ।

ধর্মের নামে বর্বরতা

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

tab

মতামত » চিঠিপত্র

যানজট নিরসনে সবাইকে সচেতন হতে হবে

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ শহর-উপশহরে যানজট নতুন কোন সমস্যা নয়। যেখানে সেখানে গাড়ি পার্কিং, উপযোগী অবকাঠামোর অভাব, টার্মিনালের অভাব, ট্রাফিক আইন না মানা, অবৈধভাবে ফুটপাত দখল, উল্টোপথে গাড়ি চালানোসহ নানা কারণে দিনকে দিন এ সমস্যা আরও প্রকট আকার ধারণ করছে। ফলে কর্মঘণ্টা নষ্ট হওয়ার পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশের অর্থনীতি। ঢাকার যানজটের অন্যতম একটি কারণ দীর্ঘ সময় ধরে রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি। প্রধান সড়ক থেকে শুরু করে অলিগলিতে স্যুয়ারেজের লাইন, বিদ্যুৎ, টেলিফোন বা বিভিন্ন মেরামত কাজের জন্য দীর্ঘদিন ধরে কাজ চলে। ক্ষেত্রবিশেষ ফেলে রাখা হয় এসব কাজ।

যানজটের এই মহাদুর্ভোগ থেকে স্বস্তি পেতে সবার আগে আমাদেরকে সচেতন হতে হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। ছোট রাস্তাগুলোকে যথাসম্ভব দীর্ঘ ও প্রশস্ত করতে হবে, যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং বন্ধ করতে হবে, লাইসেন্সবিহীন বা অবৈধ যানবাহন চলাচল বন্ধ করতে হবে, ট্রাফিক আইন আরও কার্যকরী ও ট্রাফিক পুলিশের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে। যত্রতত্র গাড়ি থামিয়ে যাত্রী ওঠানো বন্ধ করতে হবে।

ব্যস্ততম রাস্তায় রাজনৈতিক মিছিল-মিটিং বন্ধ করতে হবে। অপরিকল্পিত বাড়িঘর নির্মাণ বন্ধ করতে হবে। রাস্তাগুলোকে বহু লেন বিশিষ্ট করে ধীর গতির ও দ্রুত গতির যানবাহনের জন্য আলাদা লেনের ব্যবস্থা করতে হবে। রাজধানীর ওপর চাপ কমিয়ে বিভাগীয় শহরগুলোতে উন্নয়ন অবকাঠামো বিস্তৃত করতে হবে। সরকারের একার পক্ষে এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়, তাই আমাদের সবাইকে যানজট নিরসনে একযোগে কাজ করতে হবে। এ জন্য যাত্রী-চালকসহ আমাদের সবাইকেই সচেতন ও দায়িত্বশীল হতে হবে।

মেহেদী হাসান অর্ণব

শিক্ষার্থী, সরকারি তিতুমীর কলেজ।

back to top