সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরায় নদী রক্ষা বাঁধে ফের ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এলাকাবাসী। ভাঙনের এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি পাউবো।
ওই ইউনিয়নের ৯ নম্বর সোরা গ্রামের মিজানুর রহমান ও শামসুর রহমান জানান, বেশ কিছুদিন ধরে গাবুরার বেড়িবাঁধ সংস্কারের কাজ চলছে। তবে কপোতাক্ষ নদের বৈদ্যবাড়ি, গাজিবাড়ি ও মালিবাড়ি এলাকায় বেড়িবাঁধ ভাঙন রোধে এখনো কোনো জিওব্যাগ দেওয়া হয়নি। গত ১১ এপ্রিল সন্ধ্যায় সন্ধ্যায় প্রথমে বৈদ্যবাড়ি, পরে গাজিবাড়ি ও মালিবাড়ি এলাকায় ভাঙন দেখা দেয়। তিন স্থানে ভাঙনের পরিমাণ প্রায় ২০০ ফুট। ভাঙন ক্রমেই বাড়ছে। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে বেড়িবাঁধ সম্পূর্ণ ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হতে পারে। এতে ঘরবাড়ি, কৃষিজমি ও মাছের ঘের সবকিছু ভেসে যাবে।
তারা আরও জানান, ভাঙনের বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ড-১ এর সেকশন অফিসার প্রিন্স রেজাকে তাৎক্ষণিকভাবে জানালেও তিনি কোনো ব্যবস্থা নেননি।
পানি উন্নয়ন বোর্ড-১ এর সেকশন অফিসার প্রিন্স রেজা জানান, তারা ঈদের ছুটিতে ছিলেন। অতিদ্রুত বেড়িবাঁধের ফাটল সংস্কারের কাজ করা হবে।
বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪
সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার গাবুরায় নদী রক্ষা বাঁধে ফের ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এলাকাবাসী। ভাঙনের এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও কোন ব্যবস্থা নেয়নি পাউবো।
ওই ইউনিয়নের ৯ নম্বর সোরা গ্রামের মিজানুর রহমান ও শামসুর রহমান জানান, বেশ কিছুদিন ধরে গাবুরার বেড়িবাঁধ সংস্কারের কাজ চলছে। তবে কপোতাক্ষ নদের বৈদ্যবাড়ি, গাজিবাড়ি ও মালিবাড়ি এলাকায় বেড়িবাঁধ ভাঙন রোধে এখনো কোনো জিওব্যাগ দেওয়া হয়নি। গত ১১ এপ্রিল সন্ধ্যায় সন্ধ্যায় প্রথমে বৈদ্যবাড়ি, পরে গাজিবাড়ি ও মালিবাড়ি এলাকায় ভাঙন দেখা দেয়। তিন স্থানে ভাঙনের পরিমাণ প্রায় ২০০ ফুট। ভাঙন ক্রমেই বাড়ছে। এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে বেড়িবাঁধ সম্পূর্ণ ভেঙে বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হতে পারে। এতে ঘরবাড়ি, কৃষিজমি ও মাছের ঘের সবকিছু ভেসে যাবে।
তারা আরও জানান, ভাঙনের বিষয়টি পানি উন্নয়ন বোর্ড-১ এর সেকশন অফিসার প্রিন্স রেজাকে তাৎক্ষণিকভাবে জানালেও তিনি কোনো ব্যবস্থা নেননি।
পানি উন্নয়ন বোর্ড-১ এর সেকশন অফিসার প্রিন্স রেজা জানান, তারা ঈদের ছুটিতে ছিলেন। অতিদ্রুত বেড়িবাঁধের ফাটল সংস্কারের কাজ করা হবে।