বিএনপি-জামায়াত এবং জঙ্গিরা কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ব্যবহার করে দেশে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
শনিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “তাদের প্রধান আক্রোশ ছিল পুলিশ ও আওয়ামী লীগের ওপর।”
মন্ত্রী জানান, কোটা সংস্কারের দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের বয়স ইতোমধ্যে ৩০ বছর পার হয়ে গেছে, তাই মুক্তিযোদ্ধা কোটাও এখন মেধার ভিত্তিতে চলবে।
আন্দোলন ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণে ছিল না উল্লেখ করে তিনি বলেন, “কয়েকদিনের ধ্বংসযজ্ঞে প্রমাণ হয়েছে, ছাত্ররা জামায়াত, বিএনপি এবং জঙ্গিদের হাতের ক্রীড়নক হয়ে গিয়েছে।”
আন্দোলনে দুজন সাংবাদিক নিহত এবং এক নারী সাংবাদিককে হয়রানি করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “এরা দেশের শত্রু, জনগণের শত্রু।”
র্যাব, পুলিশ ও বিজিবি একত্রিত হয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেওয়া হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ছাত্র আন্দোলনের ফাঁকে জঙ্গিরা হামলা চালিয়ে পুলিশের অস্ত্র লুট করেছে এবং তা ব্যবহারের চেষ্টা করছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। “আমাদের পুলিশ ও বিজিবি দক্ষ ও দেশপ্রেমিক। তাই তারা এসব কাজে ভয় পায় না।”
গণমাধ্যমে সংঘটিত ধ্বংসযজ্ঞ প্রচারের আহ্বান জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানোর বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, “একটি মহল সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে গুজব ছড়াচ্ছে, যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।”
প্রধানমন্ত্রী তিন মন্ত্রীকে ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলার দায়িত্ব দিয়েছিলেন জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, “তিনজন মন্ত্রী ছাত্রনেতাদের সঙ্গে বসেছিলেন, তাদের দাবিগুলো শুনেছিলেন। কিন্তু সেই সুযোগ তারা দেয়নি।”
তিন সমন্বয়ককে হেফাজতে নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, “আমরা তাদের সেফ কাস্টডিতে নিয়েছি। তাদের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা আছে কিনা সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।”
সাংবাদিক সম্মেলনে পুলিশের আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক এবং জেলা পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, পিবিআই কার্যালয় এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
বিএনপি-জামায়াত এবং জঙ্গিরা কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ব্যবহার করে দেশে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
শনিবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “তাদের প্রধান আক্রোশ ছিল পুলিশ ও আওয়ামী লীগের ওপর।”
মন্ত্রী জানান, কোটা সংস্কারের দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের বয়স ইতোমধ্যে ৩০ বছর পার হয়ে গেছে, তাই মুক্তিযোদ্ধা কোটাও এখন মেধার ভিত্তিতে চলবে।
আন্দোলন ছাত্রদের নিয়ন্ত্রণে ছিল না উল্লেখ করে তিনি বলেন, “কয়েকদিনের ধ্বংসযজ্ঞে প্রমাণ হয়েছে, ছাত্ররা জামায়াত, বিএনপি এবং জঙ্গিদের হাতের ক্রীড়নক হয়ে গিয়েছে।”
আন্দোলনে দুজন সাংবাদিক নিহত এবং এক নারী সাংবাদিককে হয়রানি করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, “এরা দেশের শত্রু, জনগণের শত্রু।”
র্যাব, পুলিশ ও বিজিবি একত্রিত হয়ে পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেওয়া হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ছাত্র আন্দোলনের ফাঁকে জঙ্গিরা হামলা চালিয়ে পুলিশের অস্ত্র লুট করেছে এবং তা ব্যবহারের চেষ্টা করছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। “আমাদের পুলিশ ও বিজিবি দক্ষ ও দেশপ্রেমিক। তাই তারা এসব কাজে ভয় পায় না।”
গণমাধ্যমে সংঘটিত ধ্বংসযজ্ঞ প্রচারের আহ্বান জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গুজব ছড়ানোর বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, “একটি মহল সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে গুজব ছড়াচ্ছে, যা সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করছে।”
প্রধানমন্ত্রী তিন মন্ত্রীকে ছাত্রদের সঙ্গে কথা বলার দায়িত্ব দিয়েছিলেন জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, “তিনজন মন্ত্রী ছাত্রনেতাদের সঙ্গে বসেছিলেন, তাদের দাবিগুলো শুনেছিলেন। কিন্তু সেই সুযোগ তারা দেয়নি।”
তিন সমন্বয়ককে হেফাজতে নেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, “আমরা তাদের সেফ কাস্টডিতে নিয়েছি। তাদের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো শঙ্কা আছে কিনা সে বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।”
সাংবাদিক সম্মেলনে পুলিশের আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক এবং জেলা পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস, পিবিআই কার্যালয় এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের