নরসিংদী রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিক নিহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
রোববার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ৭টা ৫০ মিনিট থেকে বাঁশগাড়ি ইউনিয়নে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে টেঁটা ও বন্দুক যুদ্ধে তিনজন নিহত হন। আওয়ামী লীগ সমর্থিত জাকির হাসান রাতুল ও নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলামের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির হোসেন রাতুল ও সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলামের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে জাকির হাসান রাতুল সমর্থিত দুইজন ও আশরাফুল ইসলামের একজন নিহত হন। দু’পক্ষ বাঁশগাড়িতে ঝগড়া শেষে এখন আবার মির্জাচরের দিকে যাচ্ছে এমনটা জানতে পেরেছি। বিস্তারিত পরে বলা যাবে।
নরসিংদী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হান্নান, রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ ও বাঁশগাড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে একাধিকবার কল করা হলেও তারা ফোন রিসিভ না করায় তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
রোববার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫
নরসিংদী রায়পুরায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিক নিহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
রোববার (২৬ জানুয়ারি) সকাল ৭টা ৫০ মিনিট থেকে বাঁশগাড়ি ইউনিয়নে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে টেঁটা ও বন্দুক যুদ্ধে তিনজন নিহত হন। আওয়ামী লীগ সমর্থিত জাকির হাসান রাতুল ও নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলামের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল।
এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাসুদ রানা বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্তমান চেয়ারম্যান জাকির হোসেন রাতুল ও সাবেক চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলামের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে জাকির হাসান রাতুল সমর্থিত দুইজন ও আশরাফুল ইসলামের একজন নিহত হন। দু’পক্ষ বাঁশগাড়িতে ঝগড়া শেষে এখন আবার মির্জাচরের দিকে যাচ্ছে এমনটা জানতে পেরেছি। বিস্তারিত পরে বলা যাবে।
নরসিংদী পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হান্নান, রায়পুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আদিল মাহমুদ ও বাঁশগাড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে একাধিকবার কল করা হলেও তারা ফোন রিসিভ না করায় তাদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।