চিকৎসকের অবহেলায় পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী হোসাইন মোহাম্মদ আশিক-এর মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার সন্ধ্যায় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভাঙচুর চালায়।
পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে হাসপাতাল জুড়ে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। এ ভাঙচুর ঘটনার পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন, পবিপ্রবির উপচার্য প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার জাহিদ, সিভিল সার্জন ড. মো. খালিদুর রহমান হাসপাতালে এসে বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনা শেষে রাত ৯টার দিকে ৭ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠনের ঘোষণার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রেণে আসে। মৃত আশিকের পিতা নুর আলম সরকার, তার বাড়ি কুড়িগ্রামের রাজারহাটে। তিনি বাংলাদেশ পুলিশের সাব ইনসপেক্টর পদে কর্মরত রয়েছেন। ওইদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে নামাজে জানাযা শেষে আশিকের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
গত ১৪ এপ্রিল সোমবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী আশিকের বন্ধুদের সঙ্গে দুমকি জনতা কলেজ পুকুরে গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে যায়। এ সময় তার বন্ধুরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে দুমকি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে। তবে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ আসিককে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসলে ইমারজেন্সি ও আইসিইউতে কোনো ডাক্তার ছিল না। ৪০ মিনিট পরে চিকিৎসা শুরু হলেও সন্ধ্যার কিছু আগে আসিককে মৃত ঘোষণা করা হয়। এদিকে আশিককে মৃত ঘোষণার পর বিক্ষুদ্ধ ছাত্ররা হাসপাতালসহ আইসিইউর ভিতরের গ্লাস ভাঙচুর করে।
মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫
চিকৎসকের অবহেলায় পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী হোসাইন মোহাম্মদ আশিক-এর মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার সন্ধ্যায় বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভাঙচুর চালায়।
পরিস্থিতির অবনতি ঘটলে হাসপাতাল জুড়ে পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি সেনাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়। এ ভাঙচুর ঘটনার পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন, পবিপ্রবির উপচার্য প্রফেসর ড. কাজী রফিকুল ইসলাম, পুলিশ সুপার মো. আনোয়ার জাহিদ, সিভিল সার্জন ড. মো. খালিদুর রহমান হাসপাতালে এসে বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের সঙ্গে আলোচনা শেষে রাত ৯টার দিকে ৭ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠনের ঘোষণার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রেণে আসে। মৃত আশিকের পিতা নুর আলম সরকার, তার বাড়ি কুড়িগ্রামের রাজারহাটে। তিনি বাংলাদেশ পুলিশের সাব ইনসপেক্টর পদে কর্মরত রয়েছেন। ওইদিন রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদে নামাজে জানাযা শেষে আশিকের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
গত ১৪ এপ্রিল সোমবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী আশিকের বন্ধুদের সঙ্গে দুমকি জনতা কলেজ পুকুরে গোসল করতে গিয়ে পানিতে ডুবে যায়। এ সময় তার বন্ধুরা তাকে উদ্ধার করে প্রথমে দুমকি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ও পরে পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে। তবে শিক্ষার্থীদের অভিযোগ আসিককে অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসলে ইমারজেন্সি ও আইসিইউতে কোনো ডাক্তার ছিল না। ৪০ মিনিট পরে চিকিৎসা শুরু হলেও সন্ধ্যার কিছু আগে আসিককে মৃত ঘোষণা করা হয়। এদিকে আশিককে মৃত ঘোষণার পর বিক্ষুদ্ধ ছাত্ররা হাসপাতালসহ আইসিইউর ভিতরের গ্লাস ভাঙচুর করে।