ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় আলোচিত মিশুক চালক আমিরুল ইসলামের কঙ্কাল উদ্ধারের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল বুধবার বিকেলে তারা আদালতে নিজেদের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, সলঙ্গা থানার চকনিহাল গ্রামের সোহরাব আলীর ছেলে শাহেব আলী (২৫), একই গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে মনিরুজ্জামান সরকার (৪৪) ও তাড়াশ উপজেলার ওয়াসিন গ্রামের আব্দুল বাহেরের ছেলে আব্দুল আজিজ প্রামানিক (৩১)। মিশুক চালক আমিরুল ইসলাম (২০) সলঙ্গা থানার অলিদহ গ্রামের মৃত আহম্মদ আলী ছেলে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জ ডিবি পুলিশের এস আই নাজমুল হক বলেন, ৫ আগস্ট দুপুরে চালক আমিরুল মিশুক নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর সে আর বাড়ি ফেরেনি। স্বজনরা অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তাকে পায়নি। এ ঘটনায় সলঙ্গা থানায় জিডি করেন স্বজনরা। এ অবস্থায় ১০ অক্টোবর বিকেলে চকনিহাল গ্রামের একটি ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার করে পুলিশ। স্বজনরা সেখানে গিয়ে প্যান্ট দেখে সনাক্ত করে উদ্ধার হওয়া কঙ্কাল নিখোঁজ আমিরুলের। এ ঘটনায় সলঙ্গা থানায় মামলা হলে তদন্তের দায়িত্ব পায় ডিবি। তিনি আরো বলেন, গত মঙ্গলবার থেকে গতকাল বুধবার সকাল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাদের দেওয়া তথ্যমতে ছিনতাই হওয়া মিশুকের বিভিন্ন মালামাল উদ্ধার করা হয়। বিকেলে তাদের আদালতে হাজির করা হলে তারা নিজেদের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ওমর ফারুক জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় আলোচিত মিশুক চালক আমিরুল ইসলামের কঙ্কাল উদ্ধারের ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল বুধবার বিকেলে তারা আদালতে নিজেদের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, সলঙ্গা থানার চকনিহাল গ্রামের সোহরাব আলীর ছেলে শাহেব আলী (২৫), একই গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে মনিরুজ্জামান সরকার (৪৪) ও তাড়াশ উপজেলার ওয়াসিন গ্রামের আব্দুল বাহেরের ছেলে আব্দুল আজিজ প্রামানিক (৩১)। মিশুক চালক আমিরুল ইসলাম (২০) সলঙ্গা থানার অলিদহ গ্রামের মৃত আহম্মদ আলী ছেলে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিরাজগঞ্জ ডিবি পুলিশের এস আই নাজমুল হক বলেন, ৫ আগস্ট দুপুরে চালক আমিরুল মিশুক নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর সে আর বাড়ি ফেরেনি। স্বজনরা অনেক জায়গায় খোঁজাখুঁজি করেও তাকে পায়নি। এ ঘটনায় সলঙ্গা থানায় জিডি করেন স্বজনরা। এ অবস্থায় ১০ অক্টোবর বিকেলে চকনিহাল গ্রামের একটি ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার করে পুলিশ। স্বজনরা সেখানে গিয়ে প্যান্ট দেখে সনাক্ত করে উদ্ধার হওয়া কঙ্কাল নিখোঁজ আমিরুলের। এ ঘটনায় সলঙ্গা থানায় মামলা হলে তদন্তের দায়িত্ব পায় ডিবি। তিনি আরো বলেন, গত মঙ্গলবার থেকে গতকাল বুধবার সকাল পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাদের দেওয়া তথ্যমতে ছিনতাই হওয়া মিশুকের বিভিন্ন মালামাল উদ্ধার করা হয়। বিকেলে তাদের আদালতে হাজির করা হলে তারা নিজেদের দোষ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ওমর ফারুক জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।