ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার শংকরখালী এলাকার একটি ব্রিজের রেলিংয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় রফিক কবিরাজ(৭০) নামে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার সকালে উপজেলার শংকরখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন ব্রিজের রেলিং থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত রফিক কবিরাজ শংকরখালী বড় বাড়ির তাজু মেম্বারের বড় ভাই এবং তিনি স্থানীয় একটি মসজিদের মুয়াজ্জিন ও তাবলীগ জামাতের সদস্য ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, নিহত রফিক কবিরাজ অত্যান্ত ভদ্র, পরহেজগার ব্যক্তি। তিনি দীর্ঘদিন তাবলীগ জামাতের সাথে জড়িত ছিলেন। পাশাপাশি তিনি শংকরখালি একটি মসজিদে মোয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তা কেউ নিশ্চিত করতে পারেননি।
প্রতিবেশি আসমা বেগম বলেন, রফিক কবিরাজ গতকাল রোববার ভোরে ফজরের নামাজ পড়তে বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু তিনি আর বাড়িতে ফিরেননি। কেন তার মৃত্যু হলো, এখনও বুঝতে পারছি না।
নিহতের স্ত্রী লুবনা বেগম(৫০) জানান, কয়েকদিন ধরেই দুর্বৃত্তরা তাকে ও তার ছেলেকে হত্যার হুমকি দিচ্ছিল। ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে দুর্বৃত্তরা ভোরে কোন এক সময় আমার স্বামীকে হত্যা করেছে। সুষ্ঠুতদন্ত করে সঠিক বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
নবাবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুও প্রকৃত কারণ জানা যাবে। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্টদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সবদিক বিবেচনায় রেখে তদন্ত চলছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলার শংকরখালী এলাকার একটি ব্রিজের রেলিংয়ে ঝুলন্ত অবস্থায় রফিক কবিরাজ(৭০) নামে এক বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার সকালে উপজেলার শংকরখালী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন ব্রিজের রেলিং থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত রফিক কবিরাজ শংকরখালী বড় বাড়ির তাজু মেম্বারের বড় ভাই এবং তিনি স্থানীয় একটি মসজিদের মুয়াজ্জিন ও তাবলীগ জামাতের সদস্য ছিলেন।
স্থানীয়রা জানান, নিহত রফিক কবিরাজ অত্যান্ত ভদ্র, পরহেজগার ব্যক্তি। তিনি দীর্ঘদিন তাবলীগ জামাতের সাথে জড়িত ছিলেন। পাশাপাশি তিনি শংকরখালি একটি মসজিদে মোয়াজ্জিন হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন। তবে কীভাবে তার মৃত্যু হয়েছে তা কেউ নিশ্চিত করতে পারেননি।
প্রতিবেশি আসমা বেগম বলেন, রফিক কবিরাজ গতকাল রোববার ভোরে ফজরের নামাজ পড়তে বাড়ি থেকে বের হয়। কিন্তু তিনি আর বাড়িতে ফিরেননি। কেন তার মৃত্যু হলো, এখনও বুঝতে পারছি না।
নিহতের স্ত্রী লুবনা বেগম(৫০) জানান, কয়েকদিন ধরেই দুর্বৃত্তরা তাকে ও তার ছেলেকে হত্যার হুমকি দিচ্ছিল। ধারণা করা হচ্ছে পরিকল্পিতভাবে দুর্বৃত্তরা ভোরে কোন এক সময় আমার স্বামীকে হত্যা করেছে। সুষ্ঠুতদন্ত করে সঠিক বিচারের দাবি জানাচ্ছি।
নবাবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মমিনুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রাথমিক তদন্ত শুরু করেছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর মৃত্যুও প্রকৃত কারণ জানা যাবে। প্রয়োজনে সংশ্লিষ্টদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সবদিক বিবেচনায় রেখে তদন্ত চলছে।