কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনের হাজার হাজার মৎস্য ঘের ঘিরে রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় কতিপয় দখলবাজ চক্র কর্তৃক পেশিশক্তির দাপট দেখিয়ে প্রতিনিয়ত দখল-বেদখল ও ডাকাত সন্ত্রাসী কতৃক জো ভিত্তিক চাঁদাবাজি, চাঁদা না দিলে ঘেরে হামলা তান্ডব চালিয়ে বিপুল টাকার মাছ ও মালামাল লুটের ঘটনা অনেকটা নিয়মে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘ চার দশকের বেশিসময় ধরে চিংড়িজোনের হাজারো ঘের মালিক চাষি সেই থেকে কতিপয় দখলবাজ ডাকাত সন্ত্রাসীদের হাতে জিন্মিদশায় আটকা অবস্থায় রয়েছে।
রাজনৈতিক মেরুকরণে দেশে বারবার সরকার পরিবর্তন হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা চকরিয়া চিংড়িজোনের বিশাল আয়তনের হাজারো মৎস্য ঘের ঘিরে সন্ত্রাসী বাহিনীর এই অপতৎপরতা বন্ধ হচ্ছে না। বরং রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বাধীন যে সরকার যখনই ক্ষমতায় আসীন হন তখনই ওই সরকারের আশিবার্দপুষ্ট দলীয় লোকজন প্রভাব প্রতিপত্তি বিস্তার করে সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে চিংড়িজোনে নৈরাজ্য শুরু করে। তাদের নানামুখী অত্যাচার নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে একসময় ঘের মালিক চাষিরা সন্ত্রাসী দখলবাজ চক্রের সঙ্গে সমঝোতা করেই মাছ চাষ করতে বাধ্য হন। কেউ তাদের বিরুদ্ধে গেলে বা প্রতিবাদ জানিয়ে আইনের আশ্রয় নিলে তাঁকে হারাতে হয় ঘেরের মালিকান ও দখলদারিত্ব। এমন প্রেক্ষাপটে চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনের হাজার হাজার মৎস্য ঘেরে নিরাপদ পরিবেশে মাছ চাষ নিশ্চিতকরণে শিল্প পুলিশের একটি ইউনিট প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছেন মৎস্য চাষীদের অধিকার আদায়ের একমাত্র সংগঠন ফিস ফার্ম ওনার এসোসিয়েশন বাংলাদেশ
একইসঙ্গে চকরিয়া চিংড়িজোনের ঘের জবরদখল, হামলা চালিয়ে মাছ মালামাল লুট থামাতে ইতোপূর্বে বরাদ্দ দেওয়া বহিরাগতদের নামীয় চিংড়ি প্লটগুলোর বরাদ্দ বাতিল করে চকরিয়া উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা ও প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মাছ চাষীদের নামে চিংড়ি ঘের বরাদ্দ দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন। ফোয়ার কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চকরিয়া উপজেলা মৎস্য অধিদফতর কতৃক ইতোপূর্বে উপজেলার নির্বাচিত সেরা মৎস্য চাষী স্থানীয় দরবেশকাটা এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. শহিদুল ইসলাম সংগঠনের তরফথেকে চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনে নিরাপদ মাছ চাষ নিশ্চিত করতে এবং ঘের মালিক চাষীদের কল্যানে একগুচ্ছ প্রস্তাবনা তুলে ধরেছেন।
উপস্থাপন করা প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের একমাত্র সরকার ঘোষিত চিংড়িজোনে হচ্ছে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায়। ৪০ হাজার একরের বেশি চিংড়ি জমি নিয়ে এই চিংড়িজোনটি বিশাল মাছ উৎপাদনের একটি শিল্প জোন হলেও মৎস্য খাতে সরকারের অপ্রতুল সুযোগ সুবিধার কারণে এখানকার মৎস্য চাষীরা কোটি কোটি টাকার পুঁজি বিনিয়োগ করে কাঙ্ক্ষিত চিংড়ি মাছ উৎপাদন করতে পারছেনা।
সরকারের কাছে দেওয়া প্রস্তাবনায় আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের চিংড়ি চাষের উর্বরভূমি ও প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে তোলা চকরিয়া চিংড়িজোনের হাজার হাজার মৎস্য ঘেরকে অস্ত্রধারী ডাকাত সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের লাগামহীন হামলা লুটপাট থেকে রক্ষা করে ঘের মালিক চাষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে এখানে ইন্ডাস্ট্রিয়াল (শিল্প) পুলিশের একটি ইউনিট প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যেহেতু চিংড়িজোনটি একটি শিল্প। এই শিল্পের মাধ্যমে উৎপাদিত মাছ রপ্তানি করে এখানকার চাষীরা জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
একইসঙ্গে চিংড়িজোনে মানসম্মত আকুয়াকালচার প্র্যাকটিস অনুসরণের (ফোয়াব) প্রদর্শনী প্লট বরাদ্দ এবং চকরিয়া উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা তথা বসবাসরত অনগ্রসর পরিবারগুলো এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চাষীদের নামে চিংড়িপ্লট বরাদ্দ দিতে হবে বলে দাবি জানানো হয়েছে প্রস্তাবনায়। ফোয়াব প্রস্তাবনায় অভিযোগ করা হয়েছে, চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনের অধিকাংশ চিংড়িপ্লট ১৯৮৫ সালে সরকার কতৃক বরাদ্দ হয়েছে চকরিয়া বাইরে তথা দেশের বিভিন্ন এলাকার বিত্তশালী লোকদের মাঝে। প্লট বরাদ্দ নিলেও তাঁরা মুলত মাছ উৎপাদনে সাথে জড়িত নেই এবং এমনকি তাদের মৎস্য উৎপাদন বা চিংড়ি চাষের কোন অভিজ্ঞতাও নেই। তাদের সেসব চিংড়ি প্লট বাতিল করে চকরিয়া উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা ও প্রশিক্ষিত চাষীদের বরাদ্দ দিতে হবে। বহিরাগত এলাকার লোকজন বরাদ্দ নেওয়া প্লটগুলো লাগিয়ত দিয়ে প্রতিবছর স্থানীয় চাষীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। অথচ চিংড়প্লটে মাছ চাষ করতে গিয়ে চাষীরা ডাকাত সন্ত্রাসী কতৃক হামলা ও লুটপাটের শিকার হলে প্লট গ্রহিতরা কোন দায় নিচ্ছে না, এমনকি চাষীরা প্রাকৃতিক বৈরী আচরণের কারণে মাছ চাষে আর্থিক ক্ষতির শিকার হলেও সেখানে প্লটগ্রহিতারা কোন সহযোগিতা করে না। জানা গেছে, গত ২৬ অক্টোবর চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোন পরিদর্শন করে চিংড়িজোনের টেকসই উন্নয়নে করনীয় নির্ধারনে স্থানীয় মৎস্য চাষীদের সাথে মতবিনিময় করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের।
এসময় ফিস ফার্ম ওনার এসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ফোয়াব) এর কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. শহিদুল ইসলাম মতবিনিময় সভায় মৎস্য সচিবের দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রস্তাবনা সমূহ তুলে ধরেন। সেখানে তিনি বলেন, সম্মানিত মৎস্য সচিব ও মৎস্য অধিদফতর মহাপরিচালকের চকরিয়া চিংড়িজোন পরিদর্শনের মুল উদ্দেশ্য হলো, চিংড়িজোনে মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি নিশ্চিত করা, চিংড়ি মাছের গুণগতমান উন্নত করা এবং বাংলাদেশের চিংড়ি রপ্তানির সূচক আরও বৃদ্ধি করা। এক্ষেত্রে চাষীরা সফল হলে মৎস্য সচিব ও মহাপরিচালক মহোদয়ের চকরিয়া চিংড়িজোন পরিদর্শন তখনই ফলপ্রসূ হবে। মতবিনিময় সভায় ফোয়াবের একগুচ্ছ প্রস্তাবনায় আরও বলা হয়েছে, চকরিয়া চিংড়িজোনে যারা বছরের পর বছর ধরে চিংড়ি প্লট বরাদ্দ নিয়ে লাগিয়ত দিয়ে টাকা লুটে
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনের হাজার হাজার মৎস্য ঘের ঘিরে রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় কতিপয় দখলবাজ চক্র কর্তৃক পেশিশক্তির দাপট দেখিয়ে প্রতিনিয়ত দখল-বেদখল ও ডাকাত সন্ত্রাসী কতৃক জো ভিত্তিক চাঁদাবাজি, চাঁদা না দিলে ঘেরে হামলা তান্ডব চালিয়ে বিপুল টাকার মাছ ও মালামাল লুটের ঘটনা অনেকটা নিয়মে পরিণত হয়েছে। দীর্ঘ চার দশকের বেশিসময় ধরে চিংড়িজোনের হাজারো ঘের মালিক চাষি সেই থেকে কতিপয় দখলবাজ ডাকাত সন্ত্রাসীদের হাতে জিন্মিদশায় আটকা অবস্থায় রয়েছে।
রাজনৈতিক মেরুকরণে দেশে বারবার সরকার পরিবর্তন হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা চকরিয়া চিংড়িজোনের বিশাল আয়তনের হাজারো মৎস্য ঘের ঘিরে সন্ত্রাসী বাহিনীর এই অপতৎপরতা বন্ধ হচ্ছে না। বরং রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বাধীন যে সরকার যখনই ক্ষমতায় আসীন হন তখনই ওই সরকারের আশিবার্দপুষ্ট দলীয় লোকজন প্রভাব প্রতিপত্তি বিস্তার করে সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে চিংড়িজোনে নৈরাজ্য শুরু করে। তাদের নানামুখী অত্যাচার নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে একসময় ঘের মালিক চাষিরা সন্ত্রাসী দখলবাজ চক্রের সঙ্গে সমঝোতা করেই মাছ চাষ করতে বাধ্য হন। কেউ তাদের বিরুদ্ধে গেলে বা প্রতিবাদ জানিয়ে আইনের আশ্রয় নিলে তাঁকে হারাতে হয় ঘেরের মালিকান ও দখলদারিত্ব। এমন প্রেক্ষাপটে চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনের হাজার হাজার মৎস্য ঘেরে নিরাপদ পরিবেশে মাছ চাষ নিশ্চিতকরণে শিল্প পুলিশের একটি ইউনিট প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছেন মৎস্য চাষীদের অধিকার আদায়ের একমাত্র সংগঠন ফিস ফার্ম ওনার এসোসিয়েশন বাংলাদেশ
একইসঙ্গে চকরিয়া চিংড়িজোনের ঘের জবরদখল, হামলা চালিয়ে মাছ মালামাল লুট থামাতে ইতোপূর্বে বরাদ্দ দেওয়া বহিরাগতদের নামীয় চিংড়ি প্লটগুলোর বরাদ্দ বাতিল করে চকরিয়া উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা ও প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত মাছ চাষীদের নামে চিংড়ি ঘের বরাদ্দ দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন। ফোয়ার কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও চকরিয়া উপজেলা মৎস্য অধিদফতর কতৃক ইতোপূর্বে উপজেলার নির্বাচিত সেরা মৎস্য চাষী স্থানীয় দরবেশকাটা এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. শহিদুল ইসলাম সংগঠনের তরফথেকে চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনে নিরাপদ মাছ চাষ নিশ্চিত করতে এবং ঘের মালিক চাষীদের কল্যানে একগুচ্ছ প্রস্তাবনা তুলে ধরেছেন।
উপস্থাপন করা প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, বাংলাদেশের একমাত্র সরকার ঘোষিত চিংড়িজোনে হচ্ছে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায়। ৪০ হাজার একরের বেশি চিংড়ি জমি নিয়ে এই চিংড়িজোনটি বিশাল মাছ উৎপাদনের একটি শিল্প জোন হলেও মৎস্য খাতে সরকারের অপ্রতুল সুযোগ সুবিধার কারণে এখানকার মৎস্য চাষীরা কোটি কোটি টাকার পুঁজি বিনিয়োগ করে কাঙ্ক্ষিত চিংড়ি মাছ উৎপাদন করতে পারছেনা।
সরকারের কাছে দেওয়া প্রস্তাবনায় আরও বলা হয়েছে, বাংলাদেশের চিংড়ি চাষের উর্বরভূমি ও প্রাকৃতিক পরিবেশে গড়ে তোলা চকরিয়া চিংড়িজোনের হাজার হাজার মৎস্য ঘেরকে অস্ত্রধারী ডাকাত সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের লাগামহীন হামলা লুটপাট থেকে রক্ষা করে ঘের মালিক চাষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে এখানে ইন্ডাস্ট্রিয়াল (শিল্প) পুলিশের একটি ইউনিট প্রতিষ্ঠা করতে হবে, যেহেতু চিংড়িজোনটি একটি শিল্প। এই শিল্পের মাধ্যমে উৎপাদিত মাছ রপ্তানি করে এখানকার চাষীরা জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
একইসঙ্গে চিংড়িজোনে মানসম্মত আকুয়াকালচার প্র্যাকটিস অনুসরণের (ফোয়াব) প্রদর্শনী প্লট বরাদ্দ এবং চকরিয়া উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা তথা বসবাসরত অনগ্রসর পরিবারগুলো এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চাষীদের নামে চিংড়িপ্লট বরাদ্দ দিতে হবে বলে দাবি জানানো হয়েছে প্রস্তাবনায়। ফোয়াব প্রস্তাবনায় অভিযোগ করা হয়েছে, চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোনের অধিকাংশ চিংড়িপ্লট ১৯৮৫ সালে সরকার কতৃক বরাদ্দ হয়েছে চকরিয়া বাইরে তথা দেশের বিভিন্ন এলাকার বিত্তশালী লোকদের মাঝে। প্লট বরাদ্দ নিলেও তাঁরা মুলত মাছ উৎপাদনে সাথে জড়িত নেই এবং এমনকি তাদের মৎস্য উৎপাদন বা চিংড়ি চাষের কোন অভিজ্ঞতাও নেই। তাদের সেসব চিংড়ি প্লট বাতিল করে চকরিয়া উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা ও প্রশিক্ষিত চাষীদের বরাদ্দ দিতে হবে। বহিরাগত এলাকার লোকজন বরাদ্দ নেওয়া প্লটগুলো লাগিয়ত দিয়ে প্রতিবছর স্থানীয় চাষীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। অথচ চিংড়প্লটে মাছ চাষ করতে গিয়ে চাষীরা ডাকাত সন্ত্রাসী কতৃক হামলা ও লুটপাটের শিকার হলে প্লট গ্রহিতরা কোন দায় নিচ্ছে না, এমনকি চাষীরা প্রাকৃতিক বৈরী আচরণের কারণে মাছ চাষে আর্থিক ক্ষতির শিকার হলেও সেখানে প্লটগ্রহিতারা কোন সহযোগিতা করে না। জানা গেছে, গত ২৬ অক্টোবর চকরিয়া উপজেলার চিংড়িজোন পরিদর্শন করে চিংড়িজোনের টেকসই উন্নয়নে করনীয় নির্ধারনে স্থানীয় মৎস্য চাষীদের সাথে মতবিনিময় করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের।
এসময় ফিস ফার্ম ওনার এসোসিয়েশন বাংলাদেশ (ফোয়াব) এর কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. শহিদুল ইসলাম মতবিনিময় সভায় মৎস্য সচিবের দৃষ্টি আকর্ষণ করে প্রস্তাবনা সমূহ তুলে ধরেন। সেখানে তিনি বলেন, সম্মানিত মৎস্য সচিব ও মৎস্য অধিদফতর মহাপরিচালকের চকরিয়া চিংড়িজোন পরিদর্শনের মুল উদ্দেশ্য হলো, চিংড়িজোনে মাছ উৎপাদন বৃদ্ধি নিশ্চিত করা, চিংড়ি মাছের গুণগতমান উন্নত করা এবং বাংলাদেশের চিংড়ি রপ্তানির সূচক আরও বৃদ্ধি করা। এক্ষেত্রে চাষীরা সফল হলে মৎস্য সচিব ও মহাপরিচালক মহোদয়ের চকরিয়া চিংড়িজোন পরিদর্শন তখনই ফলপ্রসূ হবে। মতবিনিময় সভায় ফোয়াবের একগুচ্ছ প্রস্তাবনায় আরও বলা হয়েছে, চকরিয়া চিংড়িজোনে যারা বছরের পর বছর ধরে চিংড়ি প্লট বরাদ্দ নিয়ে লাগিয়ত দিয়ে টাকা লুটে