# প্রতি মাসেই সমন্বয় করা হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়লে দেশে বাড়বে, কমলে দেশেও কমবে: প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে ২ টাকা ২৫ পয়সা করে কমানো হয়েছে। পেট্রোল ও অকটেনের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম এই হারে পুননির্ধারণ করে রোবাবর প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়।
প্রতি লিটার ডিজেল ও কোরোসিনের দাম ১০৮ টাকা ২৫ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১০৬ টাকা। আর প্রতি লিটার পেট্রোল আগের মতই ১২২ টাকা এবং প্রতি লিটার অকটেনের দাম ১২৬ টাকা অপরিবর্তিত আছে।
রোববার মধ্যরাত (শনিবার দিবাগত রাত ১২টা) থেকে নতুন দরে জ্বালানি তেল বিক্রি করতে হবে পেট্রোল পাম্পগুলোকে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেন, স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতিতে প্রতি মাসেই জ্বালানির দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। এটি চলমান থাকবে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানিতর দাম বাড়লে দেশে দাম বাড়বে, কমলে দেশেও কমবে।
সরকার গত ২৯ ফেব্রুয়ারি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণের নির্দেশিকা প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করে। এর ধারাবহিকতায় ‘ডায়নামিক প্রাইসিং ফর্মুলা’ অনুসারে গত ৭ মার্চ প্রথম জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়।
ওই সময়, প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ১০৯ টাকা থেকে ৭৫ পয়সা কমিয়ে ১০৮ টাকা ২৫ পয়সা করা হয়। আর পেট্রলের দাম ১২৫ টাকা থেকে ৩ টাকা কমিয়ে ১২২ টাকা এবং প্রতি লিটার অকটেনের দাম ১৩০ টাকা থেকে ৪ টাকা কমিয়ে ১২৬ টাকা করা হয়।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রতিবেশী দেশ ভারতের কলকাতায় বর্তমানে ডিজেল লিটার প্রতি ৯০.৭৬ রুপী এবং পেট্রোল ১০৩.৯৪ বিক্রি হচ্ছে যা বাংলাদেশ থেকে বেশী।
রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের বিনিময় হার অনুযায়ি, ভারতীয় এক রুপী বাংলাদেশের ১.৩২ টাকা ধরে কলকাতায় প্রতি লিটার ডিজেলের দাম দাঁড়ায় ১১৯.৮০ টাকা; যা বাংলাদেশের চেয়ে প্রায় ১৩.৮০ টাকা বেশী। একই হিসেবে, কলকাতায় প্রেট্রোলের দাম বাংলাদেশের চেয়ে লিটারে ১৫.২০ টাকা বেশী।
# প্রতি মাসেই সমন্বয় করা হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে দাম বাড়লে দেশে বাড়বে, কমলে দেশেও কমবে: প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ
রোববার, ৩১ মার্চ ২০২৪
দেশে ভোক্তা পর্যায়ে ডিজেল ও কেরোসিনের দাম লিটারে ২ টাকা ২৫ পয়সা করে কমানো হয়েছে। পেট্রোল ও অকটেনের দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। জ্বালানি তেলের দাম এই হারে পুননির্ধারণ করে রোবাবর প্রজ্ঞাপন জারি করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়।
প্রতি লিটার ডিজেল ও কোরোসিনের দাম ১০৮ টাকা ২৫ পয়সা থেকে কমে হয়েছে ১০৬ টাকা। আর প্রতি লিটার পেট্রোল আগের মতই ১২২ টাকা এবং প্রতি লিটার অকটেনের দাম ১২৬ টাকা অপরিবর্তিত আছে।
রোববার মধ্যরাত (শনিবার দিবাগত রাত ১২টা) থেকে নতুন দরে জ্বালানি তেল বিক্রি করতে হবে পেট্রোল পাম্পগুলোকে।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু বলেন, স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতিতে প্রতি মাসেই জ্বালানির দাম সমন্বয় করা হচ্ছে। এটি চলমান থাকবে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানিতর দাম বাড়লে দেশে দাম বাড়বে, কমলে দেশেও কমবে।
সরকার গত ২৯ ফেব্রুয়ারি স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের মূল্য নির্ধারণের নির্দেশিকা প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করে। এর ধারাবহিকতায় ‘ডায়নামিক প্রাইসিং ফর্মুলা’ অনুসারে গত ৭ মার্চ প্রথম জ্বালানি তেলের দাম সমন্বয় করে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়।
ওই সময়, প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ১০৯ টাকা থেকে ৭৫ পয়সা কমিয়ে ১০৮ টাকা ২৫ পয়সা করা হয়। আর পেট্রলের দাম ১২৫ টাকা থেকে ৩ টাকা কমিয়ে ১২২ টাকা এবং প্রতি লিটার অকটেনের দাম ১৩০ টাকা থেকে ৪ টাকা কমিয়ে ১২৬ টাকা করা হয়।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রতিবেশী দেশ ভারতের কলকাতায় বর্তমানে ডিজেল লিটার প্রতি ৯০.৭৬ রুপী এবং পেট্রোল ১০৩.৯৪ বিক্রি হচ্ছে যা বাংলাদেশ থেকে বেশী।
রোববার বাংলাদেশ ব্যাংকের বিনিময় হার অনুযায়ি, ভারতীয় এক রুপী বাংলাদেশের ১.৩২ টাকা ধরে কলকাতায় প্রতি লিটার ডিজেলের দাম দাঁড়ায় ১১৯.৮০ টাকা; যা বাংলাদেশের চেয়ে প্রায় ১৩.৮০ টাকা বেশী। একই হিসেবে, কলকাতায় প্রেট্রোলের দাম বাংলাদেশের চেয়ে লিটারে ১৫.২০ টাকা বেশী।