আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ সুবিধা অনুমোদন করে। ‘এক্সটেন্ডেড ক্রেডিট ফ্যাসিলিটি (ইসিএফ)’, ‘এক্সটেন্ডেড ফান্ড ফ্যাসিলিটি (ইএফএফ)’ এবং ‘রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটি (আরএসএফ)’-এর আওতায় এই ঋণ সুবিধা অনুমোদন করা হয়। এই ঋণের টাকা ৪২ মাসে বিতরণ করা হবে। আশা করা হচ্ছে, এই ঋণ বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি কমাতে এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে। ডিসিসিআই সভাপতি ব্যারিস্টার মো. সামীর সাত্তার বলেন, ‘আইএমএফের পক্ষ থেকে ঋণ প্রাপ্তির অনুমোদন বাংলাদেশের ঋণ প্রাপ্তির যোগ্যতা এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ।’ বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এসব কথা বলেন। ব্যারিস্টার সাত্তার বলেন, ‘আইএমএফ বাংলাদেশকে ঋণ অনুমোদনের ক্ষেত্রে কিছু প্রাতিষ্ঠানিক ও পলিসি সংস্কারের শর্তারোপ করেছে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো আর্থিক খাত, নীতি কাঠামো, জ¦ালানি খাত, সরকারি অর্থব্যবস্থা, স্থানীয় রাজস্ব বৃদ্ধি, জলবায়ু স্থিতিশীল করতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ইত্যাদি। কারণ এই ঋণ সুবিধা বাংলাদেশকে বর্তমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করবে।’ ডিসিসিআই সভাপতি মনে করেন, ‘এই ঋণ প্রাপ্তিতে তাৎক্ষণিকভাবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি পাবে, যা আমাদের অর্থনীতিতে স্বস্তি ফিরিয়ে আনবে। এমনকি সরকার আমদানির ক্ষেত্রে এলসি খোলার কঠোর শর্তাবলি প্রত্যাহারের বিষয়ে বিবেচনা করার সুযোগ পাবে। আসন্ন রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদা বিবেচনা করে ঋণটি অবশ্যই ব্যবসায়িকদের জন্য স্বস্তি দেবে।’
ঢাকা চেম্বারের সভাপতি বিশ্বাস করেন, ‘সরকার ইতোমধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার অনুমোদন এবং বাস্তবায়ন করেছে।
আর্থিক খাতকে শক্তিশালী করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে কিছু প্রশংসনীয় উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ঘোষিত সাম্প্রতিক মুদ্রানীতিতে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সুশাসন নিশ্চিত করার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। পাশাপাশি ঋণের সুদ হারের সীমা শিথিল করা হয়েছে এবং বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হারের স্থিতিশীলতা আনয়নে ক্রমান্বয়ে বাজার-ভিত্তিক এবং একক বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার চালু করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।
বুধবার, ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ২০২৩ সালের ৩০ জানুয়ারি বাংলাদেশের জন্য ৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ঋণ সুবিধা অনুমোদন করে। ‘এক্সটেন্ডেড ক্রেডিট ফ্যাসিলিটি (ইসিএফ)’, ‘এক্সটেন্ডেড ফান্ড ফ্যাসিলিটি (ইএফএফ)’ এবং ‘রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটি (আরএসএফ)’-এর আওতায় এই ঋণ সুবিধা অনুমোদন করা হয়। এই ঋণের টাকা ৪২ মাসে বিতরণ করা হবে। আশা করা হচ্ছে, এই ঋণ বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার ঘাটতি কমাতে এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করবে। ডিসিসিআই সভাপতি ব্যারিস্টার মো. সামীর সাত্তার বলেন, ‘আইএমএফের পক্ষ থেকে ঋণ প্রাপ্তির অনুমোদন বাংলাদেশের ঋণ প্রাপ্তির যোগ্যতা এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ।’ বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তিনি এসব কথা বলেন। ব্যারিস্টার সাত্তার বলেন, ‘আইএমএফ বাংলাদেশকে ঋণ অনুমোদনের ক্ষেত্রে কিছু প্রাতিষ্ঠানিক ও পলিসি সংস্কারের শর্তারোপ করেছে। এরমধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো আর্থিক খাত, নীতি কাঠামো, জ¦ালানি খাত, সরকারি অর্থব্যবস্থা, স্থানীয় রাজস্ব বৃদ্ধি, জলবায়ু স্থিতিশীল করতে বিনিয়োগ বৃদ্ধি ইত্যাদি। কারণ এই ঋণ সুবিধা বাংলাদেশকে বর্তমান অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করবে।’ ডিসিসিআই সভাপতি মনে করেন, ‘এই ঋণ প্রাপ্তিতে তাৎক্ষণিকভাবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি পাবে, যা আমাদের অর্থনীতিতে স্বস্তি ফিরিয়ে আনবে। এমনকি সরকার আমদানির ক্ষেত্রে এলসি খোলার কঠোর শর্তাবলি প্রত্যাহারের বিষয়ে বিবেচনা করার সুযোগ পাবে। আসন্ন রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদা বিবেচনা করে ঋণটি অবশ্যই ব্যবসায়িকদের জন্য স্বস্তি দেবে।’
ঢাকা চেম্বারের সভাপতি বিশ্বাস করেন, ‘সরকার ইতোমধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার অনুমোদন এবং বাস্তবায়ন করেছে।
আর্থিক খাতকে শক্তিশালী করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে কিছু প্রশংসনীয় উদ্যোগ নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ঘোষিত সাম্প্রতিক মুদ্রানীতিতে ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সুশাসন নিশ্চিত করার প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। পাশাপাশি ঋণের সুদ হারের সীমা শিথিল করা হয়েছে এবং বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় হারের স্থিতিশীলতা আনয়নে ক্রমান্বয়ে বাজার-ভিত্তিক এবং একক বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার চালু করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।