আজ সকাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হলগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। হলের বৈধ পরিচয়পত্র এবং করোনার এক ডোজ টীকা নেওয়া সাপেক্ষে অনার্সের সকল শিক্ষার্থী আজ থেকে হলে উঠতে পারছে। বিভিন্ন হলে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের হাতে ফুল ও চকলেট দিয়ে বরণ করে নিচ্ছে হল কতৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সকাল ০৯.৪৫- এ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল এবং ১০.১৫-এ রোকেয়া হল পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে উপাচার্য সাংবাদিকদের বলেন, গণরুমের বিষয়ে হল প্রশাসন একটি বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। যাতে কোনো ক্রমেই পূর্বের ন্যায় ঠাসাঠাসি করে শিক্ষার্থীরা হলে প্রবেশ না করে। এটি স্বাস্থ্যবিধি পরিপন্থী, স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ায়। অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের জীবন মানের উপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
তিনি আরো বলেন, কথিত গণরুম কোনোভাবেই কাম্য নয়। এই সংকট নিরসনে হল প্রশাসনের যে বিশেষ উদ্যোগ, সে উদ্যোগের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সকল মহলেরই সদয় সহযোগিতা করা খুবই জরুরি। এই উদ্যোগটি তখনই সফল হবে, যখন শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন স্টকহোল্ডারদের ইতিবাচক ভূমিকা থাকবে। তাহলে দীর্ঘদিনের এই সংকট থেকে আমরা মুক্ত হতে পারব।
সব বর্ষের জন্য হল খোলার বিষয়ে অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, পর্যায়ক্রমে আমরা আজ সব আবাসিক শিক্ষার্থীকে হলে তুলেছি। আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যথেষ্ট স্বাস্থ্য সচেতনতাবোধ তৈরি হয়েছে। এই ধরণের মহামারি প্রতিরোধে এটি দরকার ছিল। কিছু শিক্ষার্থীর সাথে কথা বলেছি, তারা দুই ডোজ টিকাও নিয়েছে। হল প্রশাসনও যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রতি তাগিদ দিচ্ছেন। স্বাস্থ্যবিধি মানা এবং টিকা নেয়ার ধারাটা যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে বড় ধরণের ঝুঁকি থাকবে না।
শিক্ষার্থীদের অবশ্যই পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং SOP (Standard Operating Procedure)অনুসরণ করে টিকা গ্রহণের কার্ড/সনদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈধ পরিচয়পত্র সংশ্লিষ্ট হল কর্তৃপক্ষকে দেখিয়ে হলে উঠতে হবে।
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়া আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষাও সশরীরে শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
রোববার, ১০ অক্টোবর ২০২১
আজ সকাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য আবাসিক হলগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। হলের বৈধ পরিচয়পত্র এবং করোনার এক ডোজ টীকা নেওয়া সাপেক্ষে অনার্সের সকল শিক্ষার্থী আজ থেকে হলে উঠতে পারছে। বিভিন্ন হলে গিয়ে দেখা যায়, শিক্ষার্থীদের হাতে ফুল ও চকলেট দিয়ে বরণ করে নিচ্ছে হল কতৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সকাল ০৯.৪৫- এ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হল এবং ১০.১৫-এ রোকেয়া হল পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে উপাচার্য সাংবাদিকদের বলেন, গণরুমের বিষয়ে হল প্রশাসন একটি বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। যাতে কোনো ক্রমেই পূর্বের ন্যায় ঠাসাঠাসি করে শিক্ষার্থীরা হলে প্রবেশ না করে। এটি স্বাস্থ্যবিধি পরিপন্থী, স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ায়। অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের জীবন মানের উপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
তিনি আরো বলেন, কথিত গণরুম কোনোভাবেই কাম্য নয়। এই সংকট নিরসনে হল প্রশাসনের যে বিশেষ উদ্যোগ, সে উদ্যোগের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সকল মহলেরই সদয় সহযোগিতা করা খুবই জরুরি। এই উদ্যোগটি তখনই সফল হবে, যখন শিক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন স্টকহোল্ডারদের ইতিবাচক ভূমিকা থাকবে। তাহলে দীর্ঘদিনের এই সংকট থেকে আমরা মুক্ত হতে পারব।
সব বর্ষের জন্য হল খোলার বিষয়ে অধ্যাপক আখতারুজ্জামান বলেন, পর্যায়ক্রমে আমরা আজ সব আবাসিক শিক্ষার্থীকে হলে তুলেছি। আমাদের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যথেষ্ট স্বাস্থ্য সচেতনতাবোধ তৈরি হয়েছে। এই ধরণের মহামারি প্রতিরোধে এটি দরকার ছিল। কিছু শিক্ষার্থীর সাথে কথা বলেছি, তারা দুই ডোজ টিকাও নিয়েছে। হল প্রশাসনও যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রতি তাগিদ দিচ্ছেন। স্বাস্থ্যবিধি মানা এবং টিকা নেয়ার ধারাটা যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে বড় ধরণের ঝুঁকি থাকবে না।
শিক্ষার্থীদের অবশ্যই পর্যাপ্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবং SOP (Standard Operating Procedure)অনুসরণ করে টিকা গ্রহণের কার্ড/সনদ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বৈধ পরিচয়পত্র সংশ্লিষ্ট হল কর্তৃপক্ষকে দেখিয়ে হলে উঠতে হবে।
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট স্ট্যান্ডিং কমিটির এক জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এছাড়া আগামী ১৭ অক্টোবর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষাও সশরীরে শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।