রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ শিক্ষক-কর্মকর্তাকে ডাকযোগে কাফনের কাপড় পাঠিয়ে হথ্যার হুমরি প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সমবার সকাল ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। মানব্বন্ধন থেকে হুমকিদাতাদের আইনের আওতায় আনার জন্য জোর দাবি জানানো হয়। দ্রুত হুমকি দাতাদের আটক করতে না পারলে রুয়েটের শিক্ষক-কর্মচারীরা বড় ধরনের আন্দোলন কর্মসূচিতে যাবেন বলেও ঘোষণা দেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ভিসি রফিকুল ইসলাম শেখ, রুয়েটের বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি কামরুজ্জামান রিপন, রুয়েট শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. ফারুক হোসেন, সহসভাপতি ড. জগলুল শাহাদাত, রুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. রবিউল আওয়াল, সহকারী পরিচালক মোঃ মামুনুর রশীদ, রুয়েট রেজিস্ট্রার ড. মোঃ সেলিম হোসেন, কম্পোট্রোলার নাজিমউদ্দীন আহমেদ, সহকারী প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ ও সেকশন অফিসার রাইসুল ইসলাম রেজা প্রমুখ।
এর আগে গত ২১ ডিসেম্বর ডাকযোগে রুয়েটের প্রফেসর ড. মোঃ ফারুক হোসেন, পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ); প্রফেসর ড. মোঃ রবিউল আওয়াল, পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ); প্রফেসর ড. মোঃ জগলুল সাদত, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন); প্রফেসর ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম সেখ, সদ্য সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর; প্রফেসর ড. মোঃ সেলিম হোসেন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত); মোঃ মামুনুর রশীদ, উপ-পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ); নাজিমউদ্দীন আহম্মদ, কম্পট্রোলার, প্রকৌশলী মোঃ হারুন অর রশিদ, প্রকৌশলী মোঃ রাইসুল ইসলামকে হত্যার হুমকি দিয়ে কাপড়ের কাফন পাঠানো হয়। ‘সচেতন নাগরিক সমাজ’ নাম দিয়ে পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে চিঠিগুলো পাওয়া যা।
চিঠি খুললে চিঠির ভিতরে সাদা কাফনের কাপড়ের ২টি টুকরো পাওয়া যায়। এই ব্যাপারে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাবৃন্দের মাঝে চরম আতঙ্ক ও ভয়ভীতির সঞ্চার হয় এবং সকলে প্রাণনাশের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
এ ঘটনায় রুয়েটের রেজিস্টার সেলিম হোসেন নগরীর মতিহার থানায় ওইদিন একটি অভিযোগ দায়ের করেন। তবে পুলিশ এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরির আবেদন করেছে রুয়েট প্রশাসন। আমরা তদন্ত করছি।
সোমবার, ০২ জানুয়ারী ২০২৩
রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ শিক্ষক-কর্মকর্তাকে ডাকযোগে কাফনের কাপড় পাঠিয়ে হথ্যার হুমরি প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সমবার সকাল ১০টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। মানব্বন্ধন থেকে হুমকিদাতাদের আইনের আওতায় আনার জন্য জোর দাবি জানানো হয়। দ্রুত হুমকি দাতাদের আটক করতে না পারলে রুয়েটের শিক্ষক-কর্মচারীরা বড় ধরনের আন্দোলন কর্মসূচিতে যাবেন বলেও ঘোষণা দেন।
মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ভিসি রফিকুল ইসলাম শেখ, রুয়েটের বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি কামরুজ্জামান রিপন, রুয়েট শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. ফারুক হোসেন, সহসভাপতি ড. জগলুল শাহাদাত, রুয়েট শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. রবিউল আওয়াল, সহকারী পরিচালক মোঃ মামুনুর রশীদ, রুয়েট রেজিস্ট্রার ড. মোঃ সেলিম হোসেন, কম্পোট্রোলার নাজিমউদ্দীন আহমেদ, সহকারী প্রকৌশলী হারুন অর রশিদ ও সেকশন অফিসার রাইসুল ইসলাম রেজা প্রমুখ।
এর আগে গত ২১ ডিসেম্বর ডাকযোগে রুয়েটের প্রফেসর ড. মোঃ ফারুক হোসেন, পরিচালক (গবেষণা ও সম্প্রসারণ); প্রফেসর ড. মোঃ রবিউল আওয়াল, পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ); প্রফেসর ড. মোঃ জগলুল সাদত, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন); প্রফেসর ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম সেখ, সদ্য সাবেক ভাইস-চ্যান্সেলর; প্রফেসর ড. মোঃ সেলিম হোসেন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত); মোঃ মামুনুর রশীদ, উপ-পরিচালক (ছাত্রকল্যাণ); নাজিমউদ্দীন আহম্মদ, কম্পট্রোলার, প্রকৌশলী মোঃ হারুন অর রশিদ, প্রকৌশলী মোঃ রাইসুল ইসলামকে হত্যার হুমকি দিয়ে কাপড়ের কাফন পাঠানো হয়। ‘সচেতন নাগরিক সমাজ’ নাম দিয়ে পোষ্ট অফিসের মাধ্যমে চিঠিগুলো পাওয়া যা।
চিঠি খুললে চিঠির ভিতরে সাদা কাফনের কাপড়ের ২টি টুকরো পাওয়া যায়। এই ব্যাপারে অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তাবৃন্দের মাঝে চরম আতঙ্ক ও ভয়ভীতির সঞ্চার হয় এবং সকলে প্রাণনাশের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
এ ঘটনায় রুয়েটের রেজিস্টার সেলিম হোসেন নগরীর মতিহার থানায় ওইদিন একটি অভিযোগ দায়ের করেন। তবে পুলিশ এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বলেন, এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরির আবেদন করেছে রুয়েট প্রশাসন। আমরা তদন্ত করছি।