নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তুলতে আজ রাজধানীতে ‘রোকেয়া রান’ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেগম রোকেয়া দিবস ২০২৪ উপলক্ষে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ও বিডি রানার্স-এর যৌথ উদ্যোগে এই দৌড়ের আয়োজন করা হয়।
আজ ভোর সাড়ে ৬টায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার থেকে ‘পারিবারিক আইনে সমতা আনি, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ করি’ প্রতিপাদ্যে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। দৌড়টি শাহবাগ-রোকেয়া হল-ফুলার রোড হয়ে আবার শহীদ মিনারে ফিরে আসে।
উদ্বোধনী বক্তব্যে ডা. ফওজিয়া মোসলেম বলেন, "রোকেয়া রান নারীদের জড়তা, ক্লান্তি এবং আড়ষ্টতা কাটিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রতীক। বেগম রোকেয়ার আদর্শ অনুসরণ করে আমরা পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে সমতা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি।" তিনি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, "বেগম রোকেয়া নারী-পুরুষের সম্মিলিত অগ্রগতির কথা বলেছেন। তাঁর ভাবনার প্রতিফলন আজকের সমাজ এবং বৈশ্বিক উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশেষত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি)-এর জেন্ডার সমতা অর্জনে দেখা যায়।"
এভারেস্ট জয়ী পর্বতারোহী নিশাত মজুমদার বলেন, "রোকেয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে নারী-পুরুষের সমতা এবং সহিংসতামুক্ত সমাজ গড়তে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।" তিনি প্রতিবছর রোকেয়া দিবসে ‘রোকেয়া রান’ আয়োজনের আহ্বান জানান।
দৌড়ের নিয়ম ও রুট সম্পর্কে নির্দেশনা দেন মহিলা পরিষদের সদস্য সিউতি সবুর। জাতীয় সংগীত পরিবেশন, রোকেয়ার প্রতিকৃতিতে পুষ্পাঞ্জলি ও প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে কর্মসূচির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। সঞ্চালনা করেন মহিলা পরিষদের লিগ্যাল এইড সম্পাদক রেখা সাহা।
কমিউনিটি দৌড়ে সংহতি প্রকাশ করেন বসুন্ধরা কমিউনিটি, আগারগাঁও কমিউনিটি, অভিযাত্রী কমিউনিটি, চন্দ্রিমা রানার্স ও মিরপুর রানার্সের সদস্যরা। কর্মসূচিতে বিডি রানার্স-এর সদস্য, মহিলা পরিষদের নেতৃবৃন্দ, এবং সাংবাদিকসহ প্রায় ২০০ জন অংশগ্রহণ করেন।
শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪
নারী ও কন্যার প্রতি সহিংসতার বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তুলতে আজ রাজধানীতে ‘রোকেয়া রান’ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেগম রোকেয়া দিবস ২০২৪ উপলক্ষে বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ ও বিডি রানার্স-এর যৌথ উদ্যোগে এই দৌড়ের আয়োজন করা হয়।
আজ ভোর সাড়ে ৬টায় কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার থেকে ‘পারিবারিক আইনে সমতা আনি, নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ করি’ প্রতিপাদ্যে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম। দৌড়টি শাহবাগ-রোকেয়া হল-ফুলার রোড হয়ে আবার শহীদ মিনারে ফিরে আসে।
উদ্বোধনী বক্তব্যে ডা. ফওজিয়া মোসলেম বলেন, "রোকেয়া রান নারীদের জড়তা, ক্লান্তি এবং আড়ষ্টতা কাটিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রতীক। বেগম রোকেয়ার আদর্শ অনুসরণ করে আমরা পরিবার, সমাজ এবং রাষ্ট্রে সমতা প্রতিষ্ঠার আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি।" তিনি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠায় সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, "বেগম রোকেয়া নারী-পুরুষের সম্মিলিত অগ্রগতির কথা বলেছেন। তাঁর ভাবনার প্রতিফলন আজকের সমাজ এবং বৈশ্বিক উন্নয়ন কর্মসূচি, বিশেষত টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি)-এর জেন্ডার সমতা অর্জনে দেখা যায়।"
এভারেস্ট জয়ী পর্বতারোহী নিশাত মজুমদার বলেন, "রোকেয়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে নারী-পুরুষের সমতা এবং সহিংসতামুক্ত সমাজ গড়তে আমাদের একসঙ্গে কাজ করতে হবে।" তিনি প্রতিবছর রোকেয়া দিবসে ‘রোকেয়া রান’ আয়োজনের আহ্বান জানান।
দৌড়ের নিয়ম ও রুট সম্পর্কে নির্দেশনা দেন মহিলা পরিষদের সদস্য সিউতি সবুর। জাতীয় সংগীত পরিবেশন, রোকেয়ার প্রতিকৃতিতে পুষ্পাঞ্জলি ও প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে কর্মসূচির আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। সঞ্চালনা করেন মহিলা পরিষদের লিগ্যাল এইড সম্পাদক রেখা সাহা।
কমিউনিটি দৌড়ে সংহতি প্রকাশ করেন বসুন্ধরা কমিউনিটি, আগারগাঁও কমিউনিটি, অভিযাত্রী কমিউনিটি, চন্দ্রিমা রানার্স ও মিরপুর রানার্সের সদস্যরা। কর্মসূচিতে বিডি রানার্স-এর সদস্য, মহিলা পরিষদের নেতৃবৃন্দ, এবং সাংবাদিকসহ প্রায় ২০০ জন অংশগ্রহণ করেন।