ঢাকা: দেশের সব আদালত অঙ্গনকে দলীয় রাজনীতিমুক্ত রাখার প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় আইনজীবী সমিতি। রোববার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ প্রস্তাব দেওয়া হয়।
জাতীয় আইনজীবী সমিতির সভাপতি শাহ মো. খসরুজ্জামানের নেতৃত্বে আইনজীবীরা ১৭ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল নিম্ন আদালত, সুপ্রিম কোর্ট চত্বর, বার কাউন্সিল এবং বার অ্যাসোসিয়েশন এলাকায় দলীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করা।
প্রস্তাবে আরও বলা হয়, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় আইনি সংশোধন আনতে হবে। হাই কোর্টে যেকোনো মামলা তিন মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি এবং আংশিক শ্রুত মামলা দুই মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়। রায়ের তারিখ থেকে এক মাসের মধ্যে বিচারপতির স্বাক্ষর নিশ্চিত করার বিষয়েও সুপারিশ করা হয়।
এছাড়া, আপিল বিভাগের প্রধান বিচারপতি ও বিচারক নিয়োগে জ্যেষ্ঠতার নীতি মেনে চলার প্রস্তাবনা দেওয়া হয়। বিচারকদের জন্য রায়ভিত্তিক প্রণোদনা, গ্রাম আদালতের জেলা জজের নিয়মিত পরিদর্শন এবং কোর্ট ফির ৫ শতাংশ বার কাউন্সিল বেনিভোলেন্ট ফান্ডে বরাদ্দ দেওয়ারও প্রস্তাব করা হয়।
মতবিনিময় সভায় সমিতির অন্যান্য নেতৃবৃন্দসহ বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শাহ আবু নাইম নাঈম মোমিনুর রহমান এবং কমিশনের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
রোববার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪
ঢাকা: দেশের সব আদালত অঙ্গনকে দলীয় রাজনীতিমুক্ত রাখার প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় আইনজীবী সমিতি। রোববার রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় এ প্রস্তাব দেওয়া হয়।
জাতীয় আইনজীবী সমিতির সভাপতি শাহ মো. খসরুজ্জামানের নেতৃত্বে আইনজীবীরা ১৭ দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল নিম্ন আদালত, সুপ্রিম কোর্ট চত্বর, বার কাউন্সিল এবং বার অ্যাসোসিয়েশন এলাকায় দলীয় রাজনীতি নিষিদ্ধ করা।
প্রস্তাবে আরও বলা হয়, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় আইনি সংশোধন আনতে হবে। হাই কোর্টে যেকোনো মামলা তিন মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি এবং আংশিক শ্রুত মামলা দুই মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির প্রস্তাব দেওয়া হয়। রায়ের তারিখ থেকে এক মাসের মধ্যে বিচারপতির স্বাক্ষর নিশ্চিত করার বিষয়েও সুপারিশ করা হয়।
এছাড়া, আপিল বিভাগের প্রধান বিচারপতি ও বিচারক নিয়োগে জ্যেষ্ঠতার নীতি মেনে চলার প্রস্তাবনা দেওয়া হয়। বিচারকদের জন্য রায়ভিত্তিক প্রণোদনা, গ্রাম আদালতের জেলা জজের নিয়মিত পরিদর্শন এবং কোর্ট ফির ৫ শতাংশ বার কাউন্সিল বেনিভোলেন্ট ফান্ডে বরাদ্দ দেওয়ারও প্রস্তাব করা হয়।
মতবিনিময় সভায় সমিতির অন্যান্য নেতৃবৃন্দসহ বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি শাহ আবু নাইম নাঈম মোমিনুর রহমান এবং কমিশনের অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।