বাংলাদেশ সর্বসম্মতিক্রমে জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের (ইউএনএইচআরসি) ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হয়েছে। সোমবার, জেনেভায় মানবাধিকার কাউন্সিলের সাংগঠনিক অধিবেশনে ২০২৫ সালের জন্য এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এই নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের এই মর্যাদাপূর্ণ সংস্থার ব্যুরোতে স্থান পেলো।
আগামী ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত, জেনেভায় বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। জাতিসংঘের পাঁচটি আঞ্চলিক গ্রুপের মধ্যে এশিয়া-প্যাসিফিক গ্রুপের (এপিজি) প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশ এই দায়িত্ব পেয়েছে।
২০২৪ সালের অক্টোবরে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর, এপিজি বাংলাদেশকে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদের জন্য সর্বসম্মতিক্রমে সমর্থন জানায়। পরবর্তীতে মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্যদের সম্মতি নিয়ে বাংলাদেশ এই পদে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়।
২০০৬ সালে মানবাধিকার কাউন্সিল প্রতিষ্ঠার পর, এই প্রথম বাংলাদেশ সংস্থাটির ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পেতে যাচ্ছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই অর্জনকে বাংলাদেশের বহুপাক্ষিক কূটনীতির সফলতা এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে দেশের ক্রমবর্ধমান ভূমিকার স্বীকৃতি হিসেবে উল্লেখ করেছে।
মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪
বাংলাদেশ সর্বসম্মতিক্রমে জাতিসংঘ মানবাধিকার কাউন্সিলের (ইউএনএইচআরসি) ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হয়েছে। সোমবার, জেনেভায় মানবাধিকার কাউন্সিলের সাংগঠনিক অধিবেশনে ২০২৫ সালের জন্য এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এই নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো জাতিসংঘের এই মর্যাদাপূর্ণ সংস্থার ব্যুরোতে স্থান পেলো।
আগামী ১ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত, জেনেভায় বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। জাতিসংঘের পাঁচটি আঞ্চলিক গ্রুপের মধ্যে এশিয়া-প্যাসিফিক গ্রুপের (এপিজি) প্রতিনিধি হিসেবে বাংলাদেশ এই দায়িত্ব পেয়েছে।
২০২৪ সালের অক্টোবরে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর, এপিজি বাংলাদেশকে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদের জন্য সর্বসম্মতিক্রমে সমর্থন জানায়। পরবর্তীতে মানবাধিকার কাউন্সিলের সদস্যদের সম্মতি নিয়ে বাংলাদেশ এই পদে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়।
২০০৬ সালে মানবাধিকার কাউন্সিল প্রতিষ্ঠার পর, এই প্রথম বাংলাদেশ সংস্থাটির ভাইস প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পেতে যাচ্ছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই অর্জনকে বাংলাদেশের বহুপাক্ষিক কূটনীতির সফলতা এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে দেশের ক্রমবর্ধমান ভূমিকার স্বীকৃতি হিসেবে উল্লেখ করেছে।