ইউনিয়ন ব্যাংকের সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) তহবিলের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে ব্যাংকটির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ বি এম মোকাম্মেল হক চৌধুরীসহ ২২ জনকে। ১১ জনের নাম আছে দুই মামলাতেই।
দুদক মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন জানান, রোববার মামলা দুটি হয় কমিশনের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে। মামলায় বাদী হয়েছেন দুদকের উপসহকারী পরিচালক সাবিকুন নাহার।
কম্বল বিতরণের নামে ‘অর্থ আত্মসাত’
একটি মামলায় বলা হয়েছে, দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণের কথা বলে প্রায় ২৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। ৭ লাখ ৮৫ হাজার কম্বলের অতিরিক্ত বিল দেখিয়ে এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন আসামিরা।
এ মামলায় মোকাম্মেল হক চৌধুরী ছাড়াও ব্যাংকটির সাবেক দুই চেয়ারম্যান আহসানুল আলম ও মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিনকে আসামি করা হয়েছে।
সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোল্লা ফজলে আকবর, সাবেক পরিচালক মারজিনা শারমিন, মো. রাশেদুল আলম, শওকত হোসেন, মোহাম্মদ ফজলে মোরশেদ, মিসেস হালিমা বেগম, ওসমান গণি, মো. মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ মোস্তান বিল্লাহ আদিল, সাবেক পরিচালক (স্বতন্ত্র) মো. আব্দুল কুদ্দুস ও মো. আব্দুস সালামকেও এ মামলা আসামি করা হয়েছে।
আসামির তালিকায় আছেন ব্যাংকটির হেড অব এফএডি ও সিএফও রুহুল আমিন, হেড অব পিআরডি একেএম জহির উদ্দীন ইকবাল চৌধুরী, সিনিয়র ক্যাশ অফিসার মো. বোরহান উদ্দীন চৌধুরী, ক্যাশ ইনচার্জ আব্দুল হালিম, অপারেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ রাশিদ শহীদ ও নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জনি মিয়াও।
সিএসআরের অর্থে অনিয়ম ও জালিয়াতি
আরেকটি মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বিভিন্ন অনিয়ম ও জালিয়াতির মাধ্যমে সিএসআর ফান্ড থেকে ১০ কোটি ১৯ লাখ টাকা আত্মসাত হয়েছে। বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ বিতরণের নামে ভূয়া ভাউচার তৈরি করে এই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন আসামিরা।
এই মামলায় মোকাম্মেল হক চৌধুরীর পাশাপাশি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ফজলে আকবকেও আসামি করা হয়েছে।
সাবেক পরিচালক মো. রাশেদুল আলম, মোহাম্মদ ফজলে মোরশেদ, হালিমা বেগম, ওসমান গণি, মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, সাবেক পরিচালক (স্বতন্ত্র) মো. আব্দুস সালাম, হেড অব এফএডি রুহুল আমিন ও হেড অব পিআরডি একেএম জহির উদ্দীন ইকবাল চৌধুরীকেও আসামি করা হয়েছে।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
ইউনিয়ন ব্যাংকের সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) তহবিলের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এসব মামলায় আসামি করা হয়েছে ব্যাংকটির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ বি এম মোকাম্মেল হক চৌধুরীসহ ২২ জনকে। ১১ জনের নাম আছে দুই মামলাতেই।
দুদক মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন জানান, রোববার মামলা দুটি হয় কমিশনের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে। মামলায় বাদী হয়েছেন দুদকের উপসহকারী পরিচালক সাবিকুন নাহার।
কম্বল বিতরণের নামে ‘অর্থ আত্মসাত’
একটি মামলায় বলা হয়েছে, দুস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণের কথা বলে প্রায় ২৩ কোটি ৫৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে। ৭ লাখ ৮৫ হাজার কম্বলের অতিরিক্ত বিল দেখিয়ে এ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন আসামিরা।
এ মামলায় মোকাম্মেল হক চৌধুরী ছাড়াও ব্যাংকটির সাবেক দুই চেয়ারম্যান আহসানুল আলম ও মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিনকে আসামি করা হয়েছে।
সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মোল্লা ফজলে আকবর, সাবেক পরিচালক মারজিনা শারমিন, মো. রাশেদুল আলম, শওকত হোসেন, মোহাম্মদ ফজলে মোরশেদ, মিসেস হালিমা বেগম, ওসমান গণি, মো. মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ মোস্তান বিল্লাহ আদিল, সাবেক পরিচালক (স্বতন্ত্র) মো. আব্দুল কুদ্দুস ও মো. আব্দুস সালামকেও এ মামলা আসামি করা হয়েছে।
আসামির তালিকায় আছেন ব্যাংকটির হেড অব এফএডি ও সিএফও রুহুল আমিন, হেড অব পিআরডি একেএম জহির উদ্দীন ইকবাল চৌধুরী, সিনিয়র ক্যাশ অফিসার মো. বোরহান উদ্দীন চৌধুরী, ক্যাশ ইনচার্জ আব্দুল হালিম, অপারেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ রাশিদ শহীদ ও নারায়ণগঞ্জের ব্যবসায়ী জনি মিয়াও।
সিএসআরের অর্থে অনিয়ম ও জালিয়াতি
আরেকটি মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, বিভিন্ন অনিয়ম ও জালিয়াতির মাধ্যমে সিএসআর ফান্ড থেকে ১০ কোটি ১৯ লাখ টাকা আত্মসাত হয়েছে। বন্যার্তদের জন্য ত্রাণ বিতরণের নামে ভূয়া ভাউচার তৈরি করে এই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন আসামিরা।
এই মামলায় মোকাম্মেল হক চৌধুরীর পাশাপাশি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন ও সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ফজলে আকবকেও আসামি করা হয়েছে।
সাবেক পরিচালক মো. রাশেদুল আলম, মোহাম্মদ ফজলে মোরশেদ, হালিমা বেগম, ওসমান গণি, মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, সাবেক পরিচালক (স্বতন্ত্র) মো. আব্দুস সালাম, হেড অব এফএডি রুহুল আমিন ও হেড অব পিআরডি একেএম জহির উদ্দীন ইকবাল চৌধুরীকেও আসামি করা হয়েছে।