‘সুন্দরী নারীকে’ ব্যবহার করে সৌদি আরবের সদ্য বিদায় নেওয়া রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ বিন ঈসা আল দুহাইলানের কাছ থেকে বড় অঙ্কের অর্থ দাবির প্রতারণার মামলায় দেওয়ান সমির নামের এক ব্যক্তিকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত।
পুলিশ জানায়, সমির সম্প্রতি ডিবির হাতে গ্রেপ্তার মডেল ও অভিনেত্রী মেঘনা আলমের সহযোগী। তার বিরুদ্ধে ‘সুন্দরী নারীকে দিয়ে প্রেমের ফাঁদে’ ফেলে ঢাকায় সৌদি রাষ্ট্রদূতের কাছ থেকে ভয় দেখিয়ে ৫ মিলিয়ন ডলার আদায়ের চেষ্টার প্রাথমিক প্রমাণ মিলেছে। ৫৮ বছর বয়সী সমির ‘কাওয়াই’ নামে একটি কোম্পানির সিইও এবং ‘সানজানা ম্যানপাওয়ার’-এর কর্ণধার।
শনিবার ভাটারা থানার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ্ ফারজানা হক সমিরের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা ভাটারা থানার এসআই মো. আরিফুল ইসলাম ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছিলেন। শুনানিতে বলা হয়, ১০ এপ্রিল বসুন্ধরা এলাকায় একটি প্রতারক চক্র সৌদি রাষ্ট্রদূতকে টার্গেট করে সুন্দরী মেয়েদের দিয়ে সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করে।
জিজ্ঞাসাবাদে ও প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, দেওয়ান সমির এই প্রতারক দলের সদস্য এবং তার বাসায় অর্থ আদায়ের চেষ্টা হয়েছিল। তাকে আটক করে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। আরও জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে বলে জানানো হয়।
এর আগে বুধবার রাতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি বাসা থেকে মডেল ও মিস আর্থ বাংলাদেশ-২০২০ বিজয়ী মেঘনা আলমকে আটক করা হয়। পরে তাকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার আদেশ দেন আদালত।
মেঘনার ফেসবুক লাইভের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা শুরু হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে তখন তাৎক্ষণিকভাবে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি। পরদিন পুলিশ জানায়, আইন মেনে তাকে নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
মেঘনার বিরুদ্ধে সৌদি দূতাবাসের অভিযোগের বিষয়ে এবং দেওয়ান সমিরের মামলায় রাষ্ট্রদূতের নাম আসার প্রসঙ্গে দূতাবাসের বক্তব্য পাওয়ার চেষ্টা চলছে। তবে দূতাবাস জানায়, এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য থাকলে পরে জানানো হবে।
রোববার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
‘সুন্দরী নারীকে’ ব্যবহার করে সৌদি আরবের সদ্য বিদায় নেওয়া রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ বিন ঈসা আল দুহাইলানের কাছ থেকে বড় অঙ্কের অর্থ দাবির প্রতারণার মামলায় দেওয়ান সমির নামের এক ব্যক্তিকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছে আদালত।
পুলিশ জানায়, সমির সম্প্রতি ডিবির হাতে গ্রেপ্তার মডেল ও অভিনেত্রী মেঘনা আলমের সহযোগী। তার বিরুদ্ধে ‘সুন্দরী নারীকে দিয়ে প্রেমের ফাঁদে’ ফেলে ঢাকায় সৌদি রাষ্ট্রদূতের কাছ থেকে ভয় দেখিয়ে ৫ মিলিয়ন ডলার আদায়ের চেষ্টার প্রাথমিক প্রমাণ মিলেছে। ৫৮ বছর বয়সী সমির ‘কাওয়াই’ নামে একটি কোম্পানির সিইও এবং ‘সানজানা ম্যানপাওয়ার’-এর কর্ণধার।
শনিবার ভাটারা থানার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাহ্ ফারজানা হক সমিরের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
তদন্ত কর্মকর্তা ভাটারা থানার এসআই মো. আরিফুল ইসলাম ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছিলেন। শুনানিতে বলা হয়, ১০ এপ্রিল বসুন্ধরা এলাকায় একটি প্রতারক চক্র সৌদি রাষ্ট্রদূতকে টার্গেট করে সুন্দরী মেয়েদের দিয়ে সম্পর্ক গড়ে তোলে এবং ব্ল্যাকমেইলের মাধ্যমে অর্থ আদায়ের চেষ্টা করে।
জিজ্ঞাসাবাদে ও প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, দেওয়ান সমির এই প্রতারক দলের সদস্য এবং তার বাসায় অর্থ আদায়ের চেষ্টা হয়েছিল। তাকে আটক করে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা পাওয়া গেছে। আরও জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন রয়েছে বলে জানানো হয়।
এর আগে বুধবার রাতে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি বাসা থেকে মডেল ও মিস আর্থ বাংলাদেশ-২০২০ বিজয়ী মেঘনা আলমকে আটক করা হয়। পরে তাকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার আদেশ দেন আদালত।
মেঘনার ফেসবুক লাইভের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আলোচনা শুরু হয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে তখন তাৎক্ষণিকভাবে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি। পরদিন পুলিশ জানায়, আইন মেনে তাকে নিরাপত্তা হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
মেঘনার বিরুদ্ধে সৌদি দূতাবাসের অভিযোগের বিষয়ে এবং দেওয়ান সমিরের মামলায় রাষ্ট্রদূতের নাম আসার প্রসঙ্গে দূতাবাসের বক্তব্য পাওয়ার চেষ্টা চলছে। তবে দূতাবাস জানায়, এ বিষয়ে কোনো বক্তব্য থাকলে পরে জানানো হবে।