গাজীপুরের কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও তারাগঞ্জ হরেন্দ্র নারায়ণ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের সহকারী অধ্যাপক শামসুল হুদা লিটনকে গত বুধবার রাতে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে গাজীপুর আদালতে পাঠানো হলে তার জামিন মঞ্জুর না করে আদালত জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের নাশেরা গ্রামের মৃত শুক্কুর আলী মাস্টারের ছেলে শামসুল হুদা লিটন তারাগঞ্জ হরেন্দ্র নারায়ণ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের রাষ্ট্র বিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক ও দৈনিক ইনকিলাবের কাপাসিয়া উপজেলা সংবাদদাতা হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তিনি দীর্ঘ বহু বছর ধরে কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। গত ৫ অক্টোবর রাত সাড়ে ১০ টার সময় জামাত শিবিরের নেতা কর্মীরা উপজেলার রায়েদ ইউনিয়নের বড়হর পূর্বপাড়া ঈদগাহ মাঠের সামনে সরকার বিরোধী নাশকতামূলক কর্মকান্ডের পরিকল্পনা করছিল। এ সময় ঘটনাস্থলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অন্যান্যরা পালিয়ে যেতে পারলেও টোক ইউনিয়নের ডুমদিয়া গ্রামের মৃত সিরাজউদ্দিনের ছেলে মো. হাদিউল ইসলাম বাদলকে (৪৯) কিছু বই পুস্তকসহ পুলিশ গ্রেপ্তার করে। জিজ্ঞাসাদে তিনি নিজেকে জামাতে ইসলামের একজন রোকন হিসেবে পরিচয় দেন। পরের দিন কাপাসিয়া থানার এস আই মিঠুন বৈদ্য বাদী হয়ে হাদিউল ইসলামসহ ৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে একটি মামলা (৬/১০/২০২৩) করেন। পরে আরো জিজ্ঞাসাবাদে ওই দিন ঘটনার সঙ্গে শামসুল হুদা লিটনও উপস্থিত ছিলেন বলে গ্রেপ্তারকৃত আসামী জবানবন্দী দিয়েছেন বলে পুলিশ দাবি করেন। পরে গত বুধবার রাতে তাকে রানীগঞ্জ বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সাংবাদিক শামসুল হুদা লিটনের গ্রেফতারের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে কাপাসিয়া প্রেসক্লাব ও কর্মরত সাংবাদিকগণ, গাজীপুর প্রেসক্লাব, গাজীপুর সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ, শ্রীপুর প্রেসক্লাব, কালিয়াকৈর প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। তারা অনতিবিলম্বে সাংবাদিক শামসুল হুদা লিটনের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।
শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৩
গাজীপুরের কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও তারাগঞ্জ হরেন্দ্র নারায়ণ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের সহকারী অধ্যাপক শামসুল হুদা লিটনকে গত বুধবার রাতে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে গাজীপুর আদালতে পাঠানো হলে তার জামিন মঞ্জুর না করে আদালত জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে।
জানা যায়, উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের নাশেরা গ্রামের মৃত শুক্কুর আলী মাস্টারের ছেলে শামসুল হুদা লিটন তারাগঞ্জ হরেন্দ্র নারায়ণ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের রাষ্ট্র বিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক ও দৈনিক ইনকিলাবের কাপাসিয়া উপজেলা সংবাদদাতা হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। তিনি দীর্ঘ বহু বছর ধরে কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। গত ৫ অক্টোবর রাত সাড়ে ১০ টার সময় জামাত শিবিরের নেতা কর্মীরা উপজেলার রায়েদ ইউনিয়নের বড়হর পূর্বপাড়া ঈদগাহ মাঠের সামনে সরকার বিরোধী নাশকতামূলক কর্মকান্ডের পরিকল্পনা করছিল। এ সময় ঘটনাস্থলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে অন্যান্যরা পালিয়ে যেতে পারলেও টোক ইউনিয়নের ডুমদিয়া গ্রামের মৃত সিরাজউদ্দিনের ছেলে মো. হাদিউল ইসলাম বাদলকে (৪৯) কিছু বই পুস্তকসহ পুলিশ গ্রেপ্তার করে। জিজ্ঞাসাদে তিনি নিজেকে জামাতে ইসলামের একজন রোকন হিসেবে পরিচয় দেন। পরের দিন কাপাসিয়া থানার এস আই মিঠুন বৈদ্য বাদী হয়ে হাদিউল ইসলামসহ ৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আসামীদের বিরুদ্ধে একটি মামলা (৬/১০/২০২৩) করেন। পরে আরো জিজ্ঞাসাবাদে ওই দিন ঘটনার সঙ্গে শামসুল হুদা লিটনও উপস্থিত ছিলেন বলে গ্রেপ্তারকৃত আসামী জবানবন্দী দিয়েছেন বলে পুলিশ দাবি করেন। পরে গত বুধবার রাতে তাকে রানীগঞ্জ বাজার এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
সাংবাদিক শামসুল হুদা লিটনের গ্রেফতারের প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে কাপাসিয়া প্রেসক্লাব ও কর্মরত সাংবাদিকগণ, গাজীপুর প্রেসক্লাব, গাজীপুর সাংবাদিক ঐক্য পরিষদ, শ্রীপুর প্রেসক্লাব, কালিয়াকৈর প্রেসক্লাবসহ বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। তারা অনতিবিলম্বে সাংবাদিক শামসুল হুদা লিটনের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন।