মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় বড় ভাটেরচর মারকাযুল উলূম মাদরাসার শিক্ষক হাফেজ মুহাম্মদ শফিউদ্দীনের বিরুদ্ধে আবারও এক ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর থেকে কক্ষে তালা দিয়ে গা ঢাকা দিয়েছে অভিযুক্ত শিক্ষক। তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
এর আগে চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল উল্লেখিত মাদ্রাসার তিন ছাত্রকে পৈশাচিক নির্যাতনের ঘটনায় ওই শিক্ষককে আটক করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। সম্প্রতি জামিনে মুক্ত হয়ে তিনি পুনরায় একই মাদ্রাসায় যোগদান করেন। এদিকে একের পর এক ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগ উঠায় মাদ্রাসাটি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গ্রামবাসী। এ বিষয়ে গজারিয়া থানার ওসি (তদন্ত) আক্তারুজ্জামান জানান, বিষয়টি তারা কিছুই জানেন না। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গত সোমবার দুপুরে উপজেলার বড় ভাটেরচর মারকাযুল উলূম মাদরাসায় গিয়ে তার কার্যালয় তালাবদ্ধ থাকায় তার নিজ বাড়ি বড় ভাটেরচর গ্রামে গিয়েও তার খোঁজ মিলেনি। তবে তার পরিবারের লোকজন বলছেন, ব্যক্তিগত কাজে মুহাম্মদ শফিউদ্দীন পার্শ্ববর্তী সোনারগাঁও উপজেলায় গেছেন। জানা যায়, মারকাযুল উলূম মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ মুহাম্মদ শফিউদ্দীন বড় ভাটেরচর গ্রামের ৭ বছরের এক ছাত্রকে গত নভেম্বরে বিভিন্ন কৌশলে বলাৎকারের চেষ্টা করেন। বিষয়টি জানাজানি হলে অভিযুক্ত শিক্ষক মাদ্রাসা কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে আত্মগোপনে চলে যান।
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় বড় ভাটেরচর মারকাযুল উলূম মাদরাসার শিক্ষক হাফেজ মুহাম্মদ শফিউদ্দীনের বিরুদ্ধে আবারও এক ছাত্রকে বলাৎকারের অভিযোগ উঠেছে। ঘটনার পর থেকে কক্ষে তালা দিয়ে গা ঢাকা দিয়েছে অভিযুক্ত শিক্ষক। তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
এর আগে চলতি বছরের ৩০ এপ্রিল উল্লেখিত মাদ্রাসার তিন ছাত্রকে পৈশাচিক নির্যাতনের ঘটনায় ওই শিক্ষককে আটক করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ। সম্প্রতি জামিনে মুক্ত হয়ে তিনি পুনরায় একই মাদ্রাসায় যোগদান করেন। এদিকে একের পর এক ছাত্র বলাৎকারের অভিযোগ উঠায় মাদ্রাসাটি বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গ্রামবাসী। এ বিষয়ে গজারিয়া থানার ওসি (তদন্ত) আক্তারুজ্জামান জানান, বিষয়টি তারা কিছুই জানেন না। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গত সোমবার দুপুরে উপজেলার বড় ভাটেরচর মারকাযুল উলূম মাদরাসায় গিয়ে তার কার্যালয় তালাবদ্ধ থাকায় তার নিজ বাড়ি বড় ভাটেরচর গ্রামে গিয়েও তার খোঁজ মিলেনি। তবে তার পরিবারের লোকজন বলছেন, ব্যক্তিগত কাজে মুহাম্মদ শফিউদ্দীন পার্শ্ববর্তী সোনারগাঁও উপজেলায় গেছেন। জানা যায়, মারকাযুল উলূম মাদ্রাসার শিক্ষক হাফেজ মুহাম্মদ শফিউদ্দীন বড় ভাটেরচর গ্রামের ৭ বছরের এক ছাত্রকে গত নভেম্বরে বিভিন্ন কৌশলে বলাৎকারের চেষ্টা করেন। বিষয়টি জানাজানি হলে অভিযুক্ত শিক্ষক মাদ্রাসা কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে আত্মগোপনে চলে যান।