নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা বাতিল হওয়া ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে আদালতের ‘সময় নষ্ট’ করায় ১০ হাজার টাকা গুনতে হবে। একইসঙ্গে রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তার প্রার্থিতা বাতিলের আদেশ বহাল রেখেছেন সর্বোচ্চ আদালত।
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আট সদস্যের আপিল বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন।
আদালতে সেলিম প্রধানের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এ কে এম নুরুল আলম। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ ও ব্যারিস্টার আশফাকুর রহমান। অপর প্রার্থীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান ও ব্যারিস্টার মাহিন এম রহমান।
শুনানির শুরুতে সেলিম প্রধানের আইনজীবী তার আবেদনটি নন-প্রসিকিউশনের (মামলা না চালানো) জন্য আদালতের কাছে আরজি জানান।
তখন আপিল বিভাগ বলেন, আপনাদের জরুরি কথা বিবেচনা করে আবেদনটি আপিল বিভাগের লিস্টে আনা হয়েছে। এখন বলছেন, নন-প্রসিকিউশন করবেন। সব কিছুর একটা সীমা থাকা দরকার। ফলে আদালতের সময় নষ্ট করায় সেলিম প্রধানকে ১০ হাজার টাকা টোকেন জরিমানা করা হয়।
এর আগে ৬ মে সেলিম প্রধানের প্রার্থিতা ও প্রতীক বরাদ্দে হাইকোর্টের আদেশ ৮ সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন চেম্বার আদালত। এর ফলে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না বলে জানান আইনজীবী। আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। পরে এই আদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে সেলিম প্রধান।
গত ২ মে সেলিম প্রধানের প্রার্থিতা ও প্রতীক বরাদ্দে হাইকোর্টের আদেশের ওপর স্থিতাবস্থা জারি করেন চেম্বার আদালত। এ বিষয়ে শুনানির জন্য ৬ মে দিন ধার্য করা হয়।
বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থিতা বাতিল হওয়া ক্যাসিনো-কাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধানকে আদালতের ‘সময় নষ্ট’ করায় ১০ হাজার টাকা গুনতে হবে। একইসঙ্গে রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তার প্রার্থিতা বাতিলের আদেশ বহাল রেখেছেন সর্বোচ্চ আদালত।
প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আট সদস্যের আপিল বিভাগ আজ বৃহস্পতিবার এ আদেশ দেন।
আদালতে সেলিম প্রধানের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট এ কে এম নুরুল আলম। নির্বাচন কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার খান মোহাম্মদ শামীম আজিজ ও ব্যারিস্টার আশফাকুর রহমান। অপর প্রার্থীর পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান ও ব্যারিস্টার মাহিন এম রহমান।
শুনানির শুরুতে সেলিম প্রধানের আইনজীবী তার আবেদনটি নন-প্রসিকিউশনের (মামলা না চালানো) জন্য আদালতের কাছে আরজি জানান।
তখন আপিল বিভাগ বলেন, আপনাদের জরুরি কথা বিবেচনা করে আবেদনটি আপিল বিভাগের লিস্টে আনা হয়েছে। এখন বলছেন, নন-প্রসিকিউশন করবেন। সব কিছুর একটা সীমা থাকা দরকার। ফলে আদালতের সময় নষ্ট করায় সেলিম প্রধানকে ১০ হাজার টাকা টোকেন জরিমানা করা হয়।
এর আগে ৬ মে সেলিম প্রধানের প্রার্থিতা ও প্রতীক বরাদ্দে হাইকোর্টের আদেশ ৮ সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেন চেম্বার আদালত। এর ফলে তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না বলে জানান আইনজীবী। আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম এ আদেশ দেন। পরে এই আদেশ প্রত্যাহার চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে সেলিম প্রধান।
গত ২ মে সেলিম প্রধানের প্রার্থিতা ও প্রতীক বরাদ্দে হাইকোর্টের আদেশের ওপর স্থিতাবস্থা জারি করেন চেম্বার আদালত। এ বিষয়ে শুনানির জন্য ৬ মে দিন ধার্য করা হয়।