ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ঝিনাইদহ সদরের গোয়ালপাড়া বাজারে অটোভ্যান (ইঞ্জিনচালিত) ভাড়ায় যেতে না চাওয়ায় চালক বাবা ও তার ছেলেকে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
আহত জাহাঙ্গীর মোল্লা (৫৫) ও তার ছেলে ইজাজুল মোল্লা (২২) কে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের বাড়ি সদর উপজেলার বাজিতপুর গ্রামে। তবে এ ঘটনায় অভিযুক্ত পার্শ্ববর্তী ঘোড়ামারা গ্রামের শিমুল হোসেন (২৫) ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত জাহাঙ্গীর মোল্লার ছোট ভাই ইকবাল মোল্লা জানান, রাতে গোপালপাড়া বাজারের পানামী সড়কের মাথায় অটোভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল জাহাঙ্গীর মোল্লা। সে সময় শিমুল হোসেন অটোতে অন্য একটি জায়গায় যেতে চায়। কিন্তু এতে রাজি না হওয়ায় তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।
এক পর্যায়ে শিমুল তার কাছে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে জাহাঙ্গীর মোল্লাকে কুপিয়ে জখম করে। তখন পিতাকে বাঁচাতে এলে ছেলে ইজাজুলকেও সে কুপিয়ে আহত করে। তখন অন্যরা ছুটে এলে অস্ত্রধারী শিমুল পালিয়ে যায়। সে সময় গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে স্থানীয়রা।
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডাক্তার সুলতানা মেফতাহুল জান্নাত বলেন, পিতা ও পুত্র দু’জনের শরীরেই ধারালো অস্ত্রের গুরুতর আঘাত রয়েছে। এরমধ্যে ছেলে ইজাজুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার ঘাড়ের রগ কেটে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে। দু’জনকেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৫
ঝিনাইদহ সদরের গোয়ালপাড়া বাজারে অটোভ্যান (ইঞ্জিনচালিত) ভাড়ায় যেতে না চাওয়ায় চালক বাবা ও তার ছেলেকে কুপিয়ে আহত করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
আহত জাহাঙ্গীর মোল্লা (৫৫) ও তার ছেলে ইজাজুল মোল্লা (২২) কে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাদের বাড়ি সদর উপজেলার বাজিতপুর গ্রামে। তবে এ ঘটনায় অভিযুক্ত পার্শ্ববর্তী ঘোড়ামারা গ্রামের শিমুল হোসেন (২৫) ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও আহত জাহাঙ্গীর মোল্লার ছোট ভাই ইকবাল মোল্লা জানান, রাতে গোপালপাড়া বাজারের পানামী সড়কের মাথায় অটোভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল জাহাঙ্গীর মোল্লা। সে সময় শিমুল হোসেন অটোতে অন্য একটি জায়গায় যেতে চায়। কিন্তু এতে রাজি না হওয়ায় তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়।
এক পর্যায়ে শিমুল তার কাছে থাকা ধারালো অস্ত্র দিয়ে জাহাঙ্গীর মোল্লাকে কুপিয়ে জখম করে। তখন পিতাকে বাঁচাতে এলে ছেলে ইজাজুলকেও সে কুপিয়ে আহত করে। তখন অন্যরা ছুটে এলে অস্ত্রধারী শিমুল পালিয়ে যায়। সে সময় গুরুতর আহত অবস্থায় তাদেরকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে স্থানীয়রা।
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডাক্তার সুলতানা মেফতাহুল জান্নাত বলেন, পিতা ও পুত্র দু’জনের শরীরেই ধারালো অস্ত্রের গুরুতর আঘাত রয়েছে। এরমধ্যে ছেলে ইজাজুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তার ঘাড়ের রগ কেটে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে। দু’জনকেই ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে।