খুলনা নগরীর খালিশপুরে সবুজ খান (৫৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার, (০৯ অক্টোবর ২০২৫) সকালে খালিশপুর হাউজিং বাজার এলাকার বক্কর বস্তি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত সবুজ খান খুলনার বায়তুল ফালাহ এলাকায় ভাঙারির ব্যবসা করতেন।
পুলিশ বলছে, পারিবারিক বিরোধের জেরে সবুজ খানকে তার শ্যালিকা নাজমা বেগম ও নাজমার ছেলে মিলে হত্যা করেছেন।
নিহত সবুজ খানের পরিবারের দাবি, স্থানীয় মাদক ও মামলাবাজ একটি গ্রুপের সঙ্গে শত্রুতার কারণেই এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। ওই চক্রের নেতৃত্বে ছিলেন নাজমা ও তার ছেলে। খালিশপুর থানার ওসি মীর আতাহার আলী বলেন, বৃহস্পতিবার, সকালে বাজারে যাওয়ার পথে বক্কর বস্তি এলাকায় কয়েকজন সবুজ খানের পথরোধ করে। নিহত সবুজ খান ও তার শ্যালিকা নাজমা বেগমের পরিবারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
বৃহস্পতিবার, সকালে খালিশপুর হাউজিং বাজারে যাওয়ার পথে বক্কর বস্তি এলাকায় নাজমা ও তার ছেলে মিলে ধারালো অস্ত্র নিয়ে সবুজ খানের ওপর হামলা চালায়। নাজমা দাঁড়িয়ে ছিল এবং তার ছেলে ও সহযোগীরা কুপিয়েছে। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ফেলে রাখার পর স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি বলেন, মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নাজমা বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অন্যদের ধরতে অভিযান চলছে।
নিহত সবুজ খানের জামাতা মোহাম্মদ বাবু বলেন, স্থানীয় মাদক ও মামলাবাজ একটি গ্রুপের বিরুদ্ধে গত ৫ অক্টোবর খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছিল। তারাই সকালে আমার শ্বশুর বাজারে যাওয়ার সময় বক্কর বস্তি এলাকায় তার পথ আটকে দেয়। এ সময় ৬-৭ জন তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫
খুলনা নগরীর খালিশপুরে সবুজ খান (৫৫) নামের এক ব্যবসায়ীকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার, (০৯ অক্টোবর ২০২৫) সকালে খালিশপুর হাউজিং বাজার এলাকার বক্কর বস্তি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত সবুজ খান খুলনার বায়তুল ফালাহ এলাকায় ভাঙারির ব্যবসা করতেন।
পুলিশ বলছে, পারিবারিক বিরোধের জেরে সবুজ খানকে তার শ্যালিকা নাজমা বেগম ও নাজমার ছেলে মিলে হত্যা করেছেন।
নিহত সবুজ খানের পরিবারের দাবি, স্থানীয় মাদক ও মামলাবাজ একটি গ্রুপের সঙ্গে শত্রুতার কারণেই এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। ওই চক্রের নেতৃত্বে ছিলেন নাজমা ও তার ছেলে। খালিশপুর থানার ওসি মীর আতাহার আলী বলেন, বৃহস্পতিবার, সকালে বাজারে যাওয়ার পথে বক্কর বস্তি এলাকায় কয়েকজন সবুজ খানের পথরোধ করে। নিহত সবুজ খান ও তার শ্যালিকা নাজমা বেগমের পরিবারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছিল।
বৃহস্পতিবার, সকালে খালিশপুর হাউজিং বাজারে যাওয়ার পথে বক্কর বস্তি এলাকায় নাজমা ও তার ছেলে মিলে ধারালো অস্ত্র নিয়ে সবুজ খানের ওপর হামলা চালায়। নাজমা দাঁড়িয়ে ছিল এবং তার ছেলে ও সহযোগীরা কুপিয়েছে। ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ফেলে রাখার পর স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে বেলা ১১টার দিকে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
ওসি বলেন, মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহে নাজমা বেগমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। অন্যদের ধরতে অভিযান চলছে।
নিহত সবুজ খানের জামাতা মোহাম্মদ বাবু বলেন, স্থানীয় মাদক ও মামলাবাজ একটি গ্রুপের বিরুদ্ধে গত ৫ অক্টোবর খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছিল। তারাই সকালে আমার শ্বশুর বাজারে যাওয়ার সময় বক্কর বস্তি এলাকায় তার পথ আটকে দেয়। এ সময় ৬-৭ জন তাকে কুপিয়ে হত্যা করে।