নোয়াখালীর সুবর্ণচরে দিনে-দুপুরে প্রক্যাশ্যে রাস্তায় সুব্রত চন্দ্র দাস নামে এক যুবককে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। পুলিশ বলছে কিছুই জানেনা। এবং তারা তাৎক্ষণিক এ হত্যাকান্ডের কোন কারণ জানাতে পারেনি।
সোমবার দুপুর দেড়টা,দুইটার দিকে সুবর্ণচর উপজেলার চর জুবলী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের চর জুবলী গ্রামের পলোয়ান বাড়ির সামনে পরিষ্কার বাজার সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সুব্রত চন্র দাস (৪০) উপজেলার চর আমান উল্লাহ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চির রঞ্জন দাসের ছেলে। সে ২ সন্তানের জনক ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুব্রত বেকার বেকার থাকলেও তার স্ত্রী রিক্তা রানী দাস একই উপজেলার চর হাসান ভূঞারহাটে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে চাকরি করতেন। স্ত্রীকে আনার জন্য সুব্রত বাড়ি থেকে মোটরসাইকেল যোগে স্ত্রীর কর্মস্থলের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। ধারণা করা হচ্ছে স্রীর চাকুরী স্হলে যাওয়ার পথে একই উপজেলার হারিছ চৌধুরী বাজারের পশ্চিমে পলোয়ান বাড়ির সামনে পৌঁছলে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা সুব্রতের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। এরপর সেখানে তাকে গলা কেটে ও মাথায় কুপিয়ে হত্যা করে লাশ রাস্তার পাশে ফেলে চলে যায়।
নিহতের চাচা লিটন চন্দ্র দাস বলেন, স্ত্রীকে কর্মস্থল থেকে আনতে যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে। তবে হত্যাকান্ডের সময় কেউ বিষয়টি প্রস্ত্যক্ষ্য করেছে কিনা জানিনা। ওই সময় তার মোটরসাইকেলটি ঘটনাস্থলে পড়ে ছিল। পরে স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যা্য।
চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া খবর নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে এবং ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছে। নিহতের গলা কাটা ও মাথায় কোপের দাগ রয়েছে। কে বা কাহারা তাকে হত্যা করে এখালে লাশ ফেলে চলে যায়। পুলিশ হত্যার রহস্য উদঘাটনে চেষ্টা চালাচ্ছে। পুলিচ মরদেহের সূরত হাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরবর্তীতে নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সোমবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৫
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে দিনে-দুপুরে প্রক্যাশ্যে রাস্তায় সুব্রত চন্দ্র দাস নামে এক যুবককে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। পুলিশ বলছে কিছুই জানেনা। এবং তারা তাৎক্ষণিক এ হত্যাকান্ডের কোন কারণ জানাতে পারেনি।
সোমবার দুপুর দেড়টা,দুইটার দিকে সুবর্ণচর উপজেলার চর জুবলী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের চর জুবলী গ্রামের পলোয়ান বাড়ির সামনে পরিষ্কার বাজার সড়কে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সুব্রত চন্র দাস (৪০) উপজেলার চর আমান উল্লাহ ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের চির রঞ্জন দাসের ছেলে। সে ২ সন্তানের জনক ছিলেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, সুব্রত বেকার বেকার থাকলেও তার স্ত্রী রিক্তা রানী দাস একই উপজেলার চর হাসান ভূঞারহাটে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগে চাকরি করতেন। স্ত্রীকে আনার জন্য সুব্রত বাড়ি থেকে মোটরসাইকেল যোগে স্ত্রীর কর্মস্থলের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেয়। ধারণা করা হচ্ছে স্রীর চাকুরী স্হলে যাওয়ার পথে একই উপজেলার হারিছ চৌধুরী বাজারের পশ্চিমে পলোয়ান বাড়ির সামনে পৌঁছলে অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা সুব্রতের মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে। এরপর সেখানে তাকে গলা কেটে ও মাথায় কুপিয়ে হত্যা করে লাশ রাস্তার পাশে ফেলে চলে যায়।
নিহতের চাচা লিটন চন্দ্র দাস বলেন, স্ত্রীকে কর্মস্থল থেকে আনতে যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে। তবে হত্যাকান্ডের সময় কেউ বিষয়টি প্রস্ত্যক্ষ্য করেছে কিনা জানিনা। ওই সময় তার মোটরসাইকেলটি ঘটনাস্থলে পড়ে ছিল। পরে স্থানীয়দের তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যা্য।
চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন মিয়া খবর নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে এবং ঘটনাস্থল পরিদর্শন করছে। নিহতের গলা কাটা ও মাথায় কোপের দাগ রয়েছে। কে বা কাহারা তাকে হত্যা করে এখালে লাশ ফেলে চলে যায়। পুলিশ হত্যার রহস্য উদঘাটনে চেষ্টা চালাচ্ছে। পুলিচ মরদেহের সূরত হাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হবে। পরবর্তীতে নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।