টাঙ্গাইলের সখীপুরে ৮ বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে সাত টার দিকে উপজেলার প্রতিমা বংকী নিজ বাড়ি হতে মাদ্রাসা যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে। ওই শিশু বংকী নুরানি ও হাফেজিয়া মাদ্রাসা দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী।
অভিযুক্ত দারিয়াপুর ইউনিয়ন শ্রমিক দলের যুগ্ন আহবায়ক ফজলু মিয়া সম্পর্কে ওই ভুক্তভোগী শিশুটির চাচাতো মামা। এ ঘটনায় ওই অভিযুক্ত শ্রমিক নেতা পলাতক রয়েছে।
শিশুটির পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিমা বংকী তালুকদার পাড়ার আমজাদ মিয়ার ছেলে ফজলু মিয়া পেশায় একজন সিএনজি চালক এবং দারিয়াপুর ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও সিএনজি শ্রমিক নেতা। সম্পর্কে ভাগ্নি হওয়ায় প্রতিদিন ওই শিশুটিকে নিয়মিত সিএনজি করে মাদ্রাসায় পৌঁছে দিতেন। প্রতিদিনের মতো আজ মঙ্গলবার সকালে শিশুকে বাড়ি থেকে সিএনজি যোগে মাদ্রাসায় পৌঁছে না দিয়ে একটি জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ করে। শিশুটির চিৎকারে স্থানীয়রা এসে উদ্ধার করে। লোকজনের উপস্থিতি টের পেয়ে অভিযুক্ত ফজলু ঘটনাস্থল হতে পালিয়ে যায়। পরে পরিবার লোকজন ওই শিশুকে মুমূর্ষ অবস্থায় উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যায়।
অবস্থার অবনতি দেখে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক টাঙ্গাইলে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আবুল কালাম ভূঁইয়া বলেন,অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ধরতে বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের অভিযান চলেছে।
মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫
টাঙ্গাইলের সখীপুরে ৮ বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে সাত টার দিকে উপজেলার প্রতিমা বংকী নিজ বাড়ি হতে মাদ্রাসা যাওয়ার পথে এ ঘটনা ঘটে। ওই শিশু বংকী নুরানি ও হাফেজিয়া মাদ্রাসা দ্বিতীয় শ্রেণীর ছাত্রী।
অভিযুক্ত দারিয়াপুর ইউনিয়ন শ্রমিক দলের যুগ্ন আহবায়ক ফজলু মিয়া সম্পর্কে ওই ভুক্তভোগী শিশুটির চাচাতো মামা। এ ঘটনায় ওই অভিযুক্ত শ্রমিক নেতা পলাতক রয়েছে।
শিশুটির পরিবার সূত্রে জানা যায়, প্রতিমা বংকী তালুকদার পাড়ার আমজাদ মিয়ার ছেলে ফজলু মিয়া পেশায় একজন সিএনজি চালক এবং দারিয়াপুর ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও সিএনজি শ্রমিক নেতা। সম্পর্কে ভাগ্নি হওয়ায় প্রতিদিন ওই শিশুটিকে নিয়মিত সিএনজি করে মাদ্রাসায় পৌঁছে দিতেন। প্রতিদিনের মতো আজ মঙ্গলবার সকালে শিশুকে বাড়ি থেকে সিএনজি যোগে মাদ্রাসায় পৌঁছে না দিয়ে একটি জঙ্গলে নিয়ে ধর্ষণ করে। শিশুটির চিৎকারে স্থানীয়রা এসে উদ্ধার করে। লোকজনের উপস্থিতি টের পেয়ে অভিযুক্ত ফজলু ঘটনাস্থল হতে পালিয়ে যায়। পরে পরিবার লোকজন ওই শিশুকে মুমূর্ষ অবস্থায় উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ নিয়ে যায়।
অবস্থার অবনতি দেখে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক টাঙ্গাইলে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করেন।
সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ আবুল কালাম ভূঁইয়া বলেন,অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ধরতে বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের অভিযান চলেছে।