বিজয়ের মাস ডিসেম্বর উপলক্ষে প্রতিদিন সকালে বিশেষ কন্টেন্ট প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে ছায়ানট। ১ ডিসেম্বর জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ দিয়ে এই যাত্রা শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা এই গানটির শেষ তিন স্তবকসহ সংগীতটি পরিবেশন করা হয়। রায়েরবাজার বধ্যভূমির শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ভিডিওটি ধারণ করা হয়, যেখানে তিন হাজারেরও বেশি মানুষ একসঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন। অডিও তৈরি করেছে ছায়ানট, এবং চিত্রাঙ্কন করেছে নালন্দা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিশুরা।
সমমনা প্রতিষ্ঠান নালন্দা, জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ, কণ্ঠশীলন ও ব্রতচারীর সহযোগিতায় এই উদ্যোগে অংশ নিয়েছে হাজারো মানুষ। পরিকল্পনা করেছেন ছায়ানটের যুগ্ম সম্পাদক পার্থ তানভীর নভেদ, এবং নির্মাণ করেছেন আমিনুল ইসলাম ও টুকু মজনিউল। সূচনার অ্যানিমেশন তৈরি করেছেন সুজন চৌধুরী।
প্রকাশের পর প্রথম দিনে ছায়ানটের ফেইসবুক পেইজে গানটি ২ লাখ ৪১ হাজারের বেশি মানুষ দেখেছেন এবং সাড়ে তিন হাজারের বেশি শেয়ার হয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও এটি ছড়িয়ে পড়ছে।
১ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৯টায় নতুন কন্টেন্ট প্রকাশ করা হবে। বিজয়ের মাসজুড়েই দেশের গান ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক কন্টেন্ট প্রকাশের পরিকল্পনা রয়েছে ছায়ানটের। জানুয়ারি থেকে সঙ্গীত পাঠদান ও গুণি ব্যক্তিত্বদের নিয়ে কন্টেন্ট প্রকাশ করে সারা বছরই সক্রিয় থাকবে প্রতিষ্ঠানটি।
সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪
বিজয়ের মাস ডিসেম্বর উপলক্ষে প্রতিদিন সকালে বিশেষ কন্টেন্ট প্রকাশের উদ্যোগ নিয়েছে ছায়ানট। ১ ডিসেম্বর জাতীয় সংগীত ‘আমার সোনার বাংলা’ দিয়ে এই যাত্রা শুরু করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা এই গানটির শেষ তিন স্তবকসহ সংগীতটি পরিবেশন করা হয়। রায়েরবাজার বধ্যভূমির শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে ভিডিওটি ধারণ করা হয়, যেখানে তিন হাজারেরও বেশি মানুষ একসঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়েছেন। অডিও তৈরি করেছে ছায়ানট, এবং চিত্রাঙ্কন করেছে নালন্দা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিশুরা।
সমমনা প্রতিষ্ঠান নালন্দা, জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ, কণ্ঠশীলন ও ব্রতচারীর সহযোগিতায় এই উদ্যোগে অংশ নিয়েছে হাজারো মানুষ। পরিকল্পনা করেছেন ছায়ানটের যুগ্ম সম্পাদক পার্থ তানভীর নভেদ, এবং নির্মাণ করেছেন আমিনুল ইসলাম ও টুকু মজনিউল। সূচনার অ্যানিমেশন তৈরি করেছেন সুজন চৌধুরী।
প্রকাশের পর প্রথম দিনে ছায়ানটের ফেইসবুক পেইজে গানটি ২ লাখ ৪১ হাজারের বেশি মানুষ দেখেছেন এবং সাড়ে তিন হাজারের বেশি শেয়ার হয়েছে। এছাড়াও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও এটি ছড়িয়ে পড়ছে।
১ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল ৯টায় নতুন কন্টেন্ট প্রকাশ করা হবে। বিজয়ের মাসজুড়েই দেশের গান ও অন্যান্য সাংস্কৃতিক কন্টেন্ট প্রকাশের পরিকল্পনা রয়েছে ছায়ানটের। জানুয়ারি থেকে সঙ্গীত পাঠদান ও গুণি ব্যক্তিত্বদের নিয়ে কন্টেন্ট প্রকাশ করে সারা বছরই সক্রিয় থাকবে প্রতিষ্ঠানটি।