alt

আরও চার জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

রেডক্রসের মাধ্যমে গাজা থেকে ইসরায়েলি জিম্মিদের মৃতদেহ ফেরত দেয় হামাস

গাজা থেকে আরও চারজন ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে হামাস। মঙ্গলবার গভীর রাতে রেডক্রসের মাধ্যমে কফিনে মোড়ানো মরদেহগুলো ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) কাছে হস্তান্তর করা হয়।

আইডিএফ জানিয়েছে, ২৮ জন নিহত জিম্মির মৃতদেহ ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত গাজায় ত্রাণ সরবরাহ সীমিত রাখার হুমকির পরই এই মরদেহগুলো ফেরত দেয় হামাস। এর আগের দিন সোমবার ২০ জন জীবিত ও চারজন মৃত জিম্মির দেহ ফেরত দিয়েছিল ফিলিস্তিনের এই সশস্ত্র গোষ্ঠীটি।

রেডক্রস এক বিবৃতিতে জানায়, ইসরায়েলও মঙ্গলবার ৪৫ জন মৃত ফিলিস্তিনির মরদেহ গাজায় ফেরত দিয়েছে। এই মরদেহগুলো ইসরায়েলি বাহিনীর হেফাজতেই ছিল।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী সোমবার দুপুরের মধ্যে ৪৮ জন জিম্মিকে ফেরত দেওয়ার কথা ছিল। তবে এখনো ২০ জন জিম্মির দেহাবশেষ ফেরত না দেওয়ায় ইসরায়েলের পক্ষ থেকে হামাসের ওপর চাপ বাড়ানো হচ্ছে।

আইডিএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, হামাসকে চুক্তি অনুযায়ী সব জিম্মির মরদেহ ফেরত দিতে হবে, যেন তাদের পরিবাররা দাফনের সুযোগ পায়। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সতর্ক করে বলেছেন, দেহ ফেরত দিতে বিলম্ব বা কালক্ষেপণ হলে হামাসকে তার দায় বহন করতে হবে।

হামাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মৃত জিম্মিদের দেহাবশেষ শনাক্ত করতে তাদের সময় লাগছে। ইসরায়েলি কর্মকর্তারা বলছেন, যারা এখনো ফেরত আসেনি তাদের খুঁজে বের করতে একটি আন্তর্জাতিক টাস্কফোর্স গঠন করা হবে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এক্সে লিখেছেন, “একটা বড় বোঝা লাঘব হয়েছে, কিন্তু কাজ এখনো শেষ হয়নি। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মৃতদের ফেরত দেওয়া হয়নি, দ্বিতীয় ধাপ এখনই শুরু হচ্ছে।”

দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধবিরতি ১০ অক্টোবর স্থানীয় সময় দুপুরে কার্যকর হয়।

যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও মঙ্গলবার গাজার পূর্বাঞ্চল ও খান ইউনিসে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। সংবাদ সংস্থা ওয়াফা জানায়, শেজাইয়া এলাকায় ড্রোন হামলায় পাঁচজন নিহত হন, যারা অনেকদিন পর বাড়িঘর দেখতে ফিরেছিলেন। আইডিএফের দাবি, ফিলিস্তিনিরা যুদ্ধবিরতি চুক্তির ‘হলুদ সীমারেখা’ অতিক্রমের চেষ্টা করায় তারা গুলি চালিয়েছে।

এদিকে, হামাস যোদ্ধারা গাজায় পুনরায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে বলে খবর এসেছে। মুখোশধারী বন্দুকধারীরা আটজন ফিলিস্তিনিকে প্রকাশ্যে হত্যার পর স্থানীয়দের মধ্যে ভয় ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। হামাস বলছে, তারা নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে, তবে অনেকেই আশঙ্কা করছেন, হামাস সমালোচকদের দমন ও প্রতিশোধ নিচ্ছে।

সোমবার কায়রোতে মিশর ও কাতারের মধ্যস্থতায় যে শান্তি ঘোষণায় স্বাক্ষর হয়, তাতে তুরস্কও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এ সময় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁখোসহ ২০টিরও বেশি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান উপস্থিত ছিলেন। তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এবং হামাসের কোনো প্রতিনিধি সেখানে ছিলেন না।

চুক্তি অনুযায়ী, গাজা প্রথমে “বোর্ড অব পিস”-এর তত্ত্বাবধানে ফিলিস্তিনি টেকনোক্র্যাটদের একটি অন্তর্বর্তী প্রশাসনের অধীনে পরিচালিত হবে, পরে তা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তবে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার, হামাসের নিরস্ত্রীকরণ এবং ভবিষ্যৎ শাসনব্যবস্থা নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে।

হামাস আগেই জানিয়েছে, স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত তারা অস্ত্র জমা দেবে না এবং গাজায় বিদেশি শাসন মেনে নেবে না। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলায় ১,২০০ ইসরায়েলি নিহত হওয়ার পর শুরু হওয়া এই যুদ্ধে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ৬৭ হাজার ৮৬৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন।

ছবি

জেন-জি বিক্ষোভের মুখে পালিয়েছেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট

ছবি

থাইল্যান্ড-কাম্বোডিয়া ‘শান্তিচুক্তি’ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন ট্রাম্প

ছবি

ট্রাম্পের শান্তিচুক্তির আহ্বান প্রত্যাখ্যান করলো ইরান

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধে ‘শেষ পর্যন্ত লড়বে’ চীন

ছবি

পাকিস্তান-আফগান লড়াইয়ে তৈরি হচ্ছে বৃহত্তর সংঘাতের হুমকি

ছবি

প্যালেস্টাইনি-ইসরায়েল বন্দিবিনিময়ের পর চুক্তি সই

ছবি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে ট্রাম্পসহ চার নেতার স্বাক্ষর

ছবি

ইসরায়েলের পার্লামেন্টে ট্রাম্পের ভাষণে বাধা, প্যালেস্টাইনকে স্বীকৃতির আহ্বান

ছবি

জাতিসংঘের সঙ্গে স্বাক্ষরিত পরমাণু চুক্তি স্থগিত করল ইরান

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের অনুমতিক্রমেই ফের সশস্ত্র হয়েছে হামাস: ট্রাম্প

ছবি

গাজার নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্ব হামাসের: ট্রাম্প

ছবি

জীবিত ২০ জিম্মিকে মুক্তি দিলো হামাস

ছবি

পশ্চিমা শক্তিকে দুর্বল করতে একাট্টা চীন-রাশিয়া

ছবি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে মিলছে একের পর এক লাশ

ছবি

পাকিস্তান-আফগানিস্তান লড়াই, কোন দিকে মোড় নেবে পরিস্থিতি

ছবি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ক্ষুব্ধ বেইজিং, ‘দ্বিমুখী নীতি’র অভিযোগ চীনের

ছবি

প্রথম ৭ ইসরায়েলি জিম্মিকে রেডক্রসের কাছে হস্তান্তর করেছে হামাস

ছবি

ট্রাম্পের দাবি, গাজা যুদ্ধ ‘শেষ’

ছবি

গাজা: ঢুকছে ত্রাণবাহী ট্রাক, সোমবার মুক্তি পাচ্ছে জিম্মিরা

ছবি

সীমান্তে সংঘর্ষ: পাকিস্তানের ৫৮ সেনা হত্যার দাবি আফগানিস্তানের

ছবি

গাজায় ত্রাণ প্রবেশ শুরু, বন্দি মুক্তি প্রক্রিয়া সোমবার থেকে

ছবি

শান্তি প্রস্তাব মানলেও অস্ত্র জমা দেবে না হামাস

ছবি

ভারতে বিদেশিদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যায় শীর্ষে পশ্চিমবঙ্গ

ছবি

পাকিস্তানে তালেবানের হামলা নিয়ে মুখ খুলল ‘বন্ধু’ সৌদি!

ছবি

আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ: দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি দাবি

ছবি

আল্টিমেটামের জবাবে ট্রাম্পকে সতর্কবার্তা দিলো বেইজিং

ছবি

গাজা থেকে জিম্মিমুক্তি শুরু কখন, কীভাবে

ছবি

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে রক্তক্ষয়ী সংঘাতের কারণ কী?

ছবি

সীমান্তে রাতভর গোলাগুলিতে ৫৮ পাকিস্তানি সেনা নিহতের দাবি কাবুলের

ছবি

আফগানিস্তান আগুন ও রক্তের খেলা খেলছে,” বলছেন পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

ছবি

শান্তিতে নোবেল পাওয়া ভেনেজুয়েলার মাচাদোকে নিয়ে সমালোচনা

ছবি

বোমা-ড্রোনের শব্দ ছাড়া গাজাবাসীর প্রথম রাত

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি শাটডাউনে ব্যাপক ছাঁটাই শুরু, ট্রাম্প ডেমোক্র্যাটদের দায়ী করলেন

ছবি

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন করলো উত্তর কোরিয়া

ছবি

মাচাদোকে বললে আমাকে নোবেলটা দিয়ে দিত: ট্রাম্প

ছবি

চীনা পণ্যে বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

tab

আরও চার জিম্মির মরদেহ ইসরায়েলের কাছে হস্তান্তর করল হামাস

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

রেডক্রসের মাধ্যমে গাজা থেকে ইসরায়েলি জিম্মিদের মৃতদেহ ফেরত দেয় হামাস

বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

গাজা থেকে আরও চারজন ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে হামাস। মঙ্গলবার গভীর রাতে রেডক্রসের মাধ্যমে কফিনে মোড়ানো মরদেহগুলো ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) কাছে হস্তান্তর করা হয়।

আইডিএফ জানিয়েছে, ২৮ জন নিহত জিম্মির মৃতদেহ ফেরত না দেওয়া পর্যন্ত গাজায় ত্রাণ সরবরাহ সীমিত রাখার হুমকির পরই এই মরদেহগুলো ফেরত দেয় হামাস। এর আগের দিন সোমবার ২০ জন জীবিত ও চারজন মৃত জিম্মির দেহ ফেরত দিয়েছিল ফিলিস্তিনের এই সশস্ত্র গোষ্ঠীটি।

রেডক্রস এক বিবৃতিতে জানায়, ইসরায়েলও মঙ্গলবার ৪৫ জন মৃত ফিলিস্তিনির মরদেহ গাজায় ফেরত দিয়েছে। এই মরদেহগুলো ইসরায়েলি বাহিনীর হেফাজতেই ছিল।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী সোমবার দুপুরের মধ্যে ৪৮ জন জিম্মিকে ফেরত দেওয়ার কথা ছিল। তবে এখনো ২০ জন জিম্মির দেহাবশেষ ফেরত না দেওয়ায় ইসরায়েলের পক্ষ থেকে হামাসের ওপর চাপ বাড়ানো হচ্ছে।

আইডিএফ এক বিবৃতিতে বলেছে, হামাসকে চুক্তি অনুযায়ী সব জিম্মির মরদেহ ফেরত দিতে হবে, যেন তাদের পরিবাররা দাফনের সুযোগ পায়। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী সতর্ক করে বলেছেন, দেহ ফেরত দিতে বিলম্ব বা কালক্ষেপণ হলে হামাসকে তার দায় বহন করতে হবে।

হামাসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মৃত জিম্মিদের দেহাবশেষ শনাক্ত করতে তাদের সময় লাগছে। ইসরায়েলি কর্মকর্তারা বলছেন, যারা এখনো ফেরত আসেনি তাদের খুঁজে বের করতে একটি আন্তর্জাতিক টাস্কফোর্স গঠন করা হবে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এক্সে লিখেছেন, “একটা বড় বোঝা লাঘব হয়েছে, কিন্তু কাজ এখনো শেষ হয়নি। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী মৃতদের ফেরত দেওয়া হয়নি, দ্বিতীয় ধাপ এখনই শুরু হচ্ছে।”

দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধের অবসান ঘটাতে ট্রাম্প ঘোষিত ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ইতিমধ্যে প্রায় ২ হাজার ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধবিরতি ১০ অক্টোবর স্থানীয় সময় দুপুরে কার্যকর হয়।

যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও মঙ্গলবার গাজার পূর্বাঞ্চল ও খান ইউনিসে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত সাতজন নিহত হয়েছেন। সংবাদ সংস্থা ওয়াফা জানায়, শেজাইয়া এলাকায় ড্রোন হামলায় পাঁচজন নিহত হন, যারা অনেকদিন পর বাড়িঘর দেখতে ফিরেছিলেন। আইডিএফের দাবি, ফিলিস্তিনিরা যুদ্ধবিরতি চুক্তির ‘হলুদ সীমারেখা’ অতিক্রমের চেষ্টা করায় তারা গুলি চালিয়েছে।

এদিকে, হামাস যোদ্ধারা গাজায় পুনরায় নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে বলে খবর এসেছে। মুখোশধারী বন্দুকধারীরা আটজন ফিলিস্তিনিকে প্রকাশ্যে হত্যার পর স্থানীয়দের মধ্যে ভয় ও ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। হামাস বলছে, তারা নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা পুনঃপ্রতিষ্ঠার চেষ্টা করছে, তবে অনেকেই আশঙ্কা করছেন, হামাস সমালোচকদের দমন ও প্রতিশোধ নিচ্ছে।

সোমবার কায়রোতে মিশর ও কাতারের মধ্যস্থতায় যে শান্তি ঘোষণায় স্বাক্ষর হয়, তাতে তুরস্কও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এ সময় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার, ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁখোসহ ২০টিরও বেশি দেশের রাষ্ট্রপ্রধান উপস্থিত ছিলেন। তবে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এবং হামাসের কোনো প্রতিনিধি সেখানে ছিলেন না।

চুক্তি অনুযায়ী, গাজা প্রথমে “বোর্ড অব পিস”-এর তত্ত্বাবধানে ফিলিস্তিনি টেকনোক্র্যাটদের একটি অন্তর্বর্তী প্রশাসনের অধীনে পরিচালিত হবে, পরে তা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে। তবে গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার, হামাসের নিরস্ত্রীকরণ এবং ভবিষ্যৎ শাসনব্যবস্থা নিয়ে এখনো অনিশ্চয়তা রয়ে গেছে।

হামাস আগেই জানিয়েছে, স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত তারা অস্ত্র জমা দেবে না এবং গাজায় বিদেশি শাসন মেনে নেবে না। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের হামলায় ১,২০০ ইসরায়েলি নিহত হওয়ার পর শুরু হওয়া এই যুদ্ধে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী এখন পর্যন্ত ৬৭ হাজার ৮৬৯ জন ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন।

back to top