ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ফিলিস্তিনিদের গাজা ছাড়ার জন্য আগামী কয়েকদিনের মধ্যে মিসর সীমান্তবর্তী রাফা ক্রসিং খুলে দেবে দখলদার ইসরায়েল। ২০২৩ সালে সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার কয়েক মাস পর রাফা ক্রসিংয়ে নিয়ন্ত্রণ নেয় ইসরায়েলি সেনারা। গাজার নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্য এই ক্রসিং দিয়ে আসত। এছাড়া গাজার মানুষ ক্রসিং পেরিয়ে মিসর যেতেন।
সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা জানিয়েছে, গাজা খালি করার অংশ হিসেবে এই ক্রসিং খোলার সুযোগ দিচ্ছে দখলদাররা। কারণ ফিলিস্তিনিদের এখান দিয়ে বের হওয়ার সুযোগ দিলেও ঢোকার সুযোগ থাকবে না।
ইসরায়েলের কর্ডিনেশন অব গভর্নমেন্ট এক্টিভিটিস ইন দ্য টেরটরিস (সিওজিএটি) বুধবার (৩ ডিসেম্বর) মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে জানিয়েছে, মিসরের সঙ্গে সমন্বয় করে ও ইসরায়েলের অনুমতি সাপেক্ষে গাজার মানুষ ক্রসিং দিয়ে মিসরে প্রবেশ করতে পারবে। আর পুরো বিষয়টি তদারকি করবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিশন।
১৯ দেশের নাগরিকদের গ্রিনকার্ড-নাগরিকত্ব দেওয়া বন্ধ করে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
মেয়ের সঙ্গে প্রেম, মেনে নেওয়ার ‘ভান’ করে প্রেমিককে মেরে ফেললেন বাবা
গাজার অনেক মানুষ উন্নত চিকিৎসা ও অন্যান্য কাজের জন্য মিসর যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। ইসরায়েলি সেনারা ক্রসিংটি দখল করার পর থেকে সেখান দিয়ে কেউ আর ঢুকতে বা বেরুতে পারেননি।
গত অক্টোবরে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়।
চুক্তিটি কার্যকর হওয়ার পরই রাফা দিয়ে ত্রাণের ট্রাক প্রবেশের কথা ছিল। কিন্তু ইসরায়েল চুক্তি ভঙ্গ করে কোনো ত্রাণ প্রবেশ করতে দেয়নি। দুই বছরের বেশি সময় গাজায় বর্বরতা চালিয়ে উপত্যকাটিকে বসবাসের অনুপযোগী করে তুলেছে ইসরায়েল। সেখানে চিকিৎসা ও কর্মসংস্থানের পুরো কাঠামো ভেঙে পড়েছে।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫
ফিলিস্তিনিদের গাজা ছাড়ার জন্য আগামী কয়েকদিনের মধ্যে মিসর সীমান্তবর্তী রাফা ক্রসিং খুলে দেবে দখলদার ইসরায়েল। ২০২৩ সালে সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হওয়ার কয়েক মাস পর রাফা ক্রসিংয়ে নিয়ন্ত্রণ নেয় ইসরায়েলি সেনারা। গাজার নিত্যপ্রয়োজনীয় সব পণ্য এই ক্রসিং দিয়ে আসত। এছাড়া গাজার মানুষ ক্রসিং পেরিয়ে মিসর যেতেন।
সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা জানিয়েছে, গাজা খালি করার অংশ হিসেবে এই ক্রসিং খোলার সুযোগ দিচ্ছে দখলদাররা। কারণ ফিলিস্তিনিদের এখান দিয়ে বের হওয়ার সুযোগ দিলেও ঢোকার সুযোগ থাকবে না।
ইসরায়েলের কর্ডিনেশন অব গভর্নমেন্ট এক্টিভিটিস ইন দ্য টেরটরিস (সিওজিএটি) বুধবার (৩ ডিসেম্বর) মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে জানিয়েছে, মিসরের সঙ্গে সমন্বয় করে ও ইসরায়েলের অনুমতি সাপেক্ষে গাজার মানুষ ক্রসিং দিয়ে মিসরে প্রবেশ করতে পারবে। আর পুরো বিষয়টি তদারকি করবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিশন।
১৯ দেশের নাগরিকদের গ্রিনকার্ড-নাগরিকত্ব দেওয়া বন্ধ করে দিলো যুক্তরাষ্ট্র
মেয়ের সঙ্গে প্রেম, মেনে নেওয়ার ‘ভান’ করে প্রেমিককে মেরে ফেললেন বাবা
গাজার অনেক মানুষ উন্নত চিকিৎসা ও অন্যান্য কাজের জন্য মিসর যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন। ইসরায়েলি সেনারা ক্রসিংটি দখল করার পর থেকে সেখান দিয়ে কেউ আর ঢুকতে বা বেরুতে পারেননি।
গত অক্টোবরে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি হয়।
চুক্তিটি কার্যকর হওয়ার পরই রাফা দিয়ে ত্রাণের ট্রাক প্রবেশের কথা ছিল। কিন্তু ইসরায়েল চুক্তি ভঙ্গ করে কোনো ত্রাণ প্রবেশ করতে দেয়নি। দুই বছরের বেশি সময় গাজায় বর্বরতা চালিয়ে উপত্যকাটিকে বসবাসের অনুপযোগী করে তুলেছে ইসরায়েল। সেখানে চিকিৎসা ও কর্মসংস্থানের পুরো কাঠামো ভেঙে পড়েছে।