বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে অংশ নেয়া ছাত্র জনতার ৪/৫ শ অজ্ঞাত আসামী উল্লেখ করে ৪ আগষ্ট আওয়ামী লীগ নেতা হারাধন রায় ও তার সঙ্গী সবুজ নিহত হবার ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করার প্রতিবাদে ১২ ঘন্টার আলটিমেটাম দিয়েছে রংপুর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সেই সাথে রোববার বেলা ১১ টায় রংপুর মেট্রোপলিটান পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারের কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষনা করেছে।
আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮ টায় রংপুর মেট্রোপলিটান কোতয়ালী থানার সামনে এ কর্মসূচি ঘোষনা করে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্ময়ক নাহিদ আখতার। এ সময় বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন ৪ আগষ্ঠ রংপুরে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন চলা কালে রংপুর নগরীর সিটি বাজার এলাকায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা আগ্নেয়াস্ত্র আর দেশীয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে তাদের উপর হামলা চালায় গুলি বর্ষন করে। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে মহানগর আওয়ামী লীগের পশুরাম থানার সভাপতি হারাধন রায় ও তার সঙ্গি সবুজ নিহত হয়।
এ ঘটনার ২ মাস পর গোপনে নিহত আওয়ামী লীগ নেতা হারাধন রায়ের স্ত্রী কনিকা রানী বাদী হয়ে আন্দোলনকারী ৪/৫ শ জন অজ্ঞাত ব্যাক্তির নামে হত্যা মামলা দায়ের করেছে। নেতৃবৃন্দ ওই আন্দোলনে আমরা সকলেই অংশ নিয়েছিলাম তাহলে আমরাও আসামী। আমি নিজেই পুলিশের কাছে যাবো বলবো আমাকে গ্রেফতার করেন। এটা পুলিশ প্রশাসন কি শুরু করেছে আমরা এটা বরদাশত করবোনা বলে হুশিয়ারী উচ্চারন করেন।
এ ছাড়াও নেতৃবৃন্দ বলেন রংপুরে বৈষম্য বিরোদী আন্দোলনে বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাইদ সহ ৮ জন নিহত হয়েছে আহত হয়েছে শতাদিক অনেকে চোখ হারিয়েছে চির দিনের জন্য পঙ্গু হয়ে গেছে। এখনও হাসপাতালে যন্্রনায় কাতরাচ্ছে। এ সব ঘটনায় মামলা হয়েছে এখন পর্যন্ত আসামীদের গ্রেফতার করেনি পুলিশ। আমরা বার বার বলেছি আপনারা দায়িত্ব পালন করতে পারবেনা দায়িত্ব আমাদের ছাত্রদের হাতে ছেড়ে দেন। তারা বলেন আমরা ক্ষমতাকে নামাতে পেরেছি ওনাদেরকেও ক্ষমতা থেকে নামাতে সময় লাগবেনা।
তারা আরো বলেন বলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় পরিপত্র জারি করে বলেছে ১৫ জুলাই থেকে ৮ আগষ্ট পর্যন্ত সংঘটিত ঘটনার ব্যাপারে কোন মামলা গ্রহন বা কোন পদক্ষেপ নেয়া যাবেনা। তার পরেও রংপুরের পুলিশ প্রশাসন কেন মামলা নিলো, আমরা দায়ি পুলিশ কর্মকর্তাদের শাস্তি চাই বলে দাবি করেন।
সার্বিক বিষয়ে জানতে মেট্রোপলিটান কোতয়ালী থানায় অবস্থানকারী মোহাম্মদ শিবলী কায়সারের সাথে যোগায্গো করা হলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন তিনি এ ব্যাপারে কোন মন্তব্য করবেননা। আপনারা উর্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলতে পারেন বলে জানান।
শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে অংশ নেয়া ছাত্র জনতার ৪/৫ শ অজ্ঞাত আসামী উল্লেখ করে ৪ আগষ্ট আওয়ামী লীগ নেতা হারাধন রায় ও তার সঙ্গী সবুজ নিহত হবার ঘটনায় হত্যা মামলা দায়ের করার প্রতিবাদে ১২ ঘন্টার আলটিমেটাম দিয়েছে রংপুর বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সেই সাথে রোববার বেলা ১১ টায় রংপুর মেট্রোপলিটান পুলিশ কমিশনার ও পুলিশ সুপারের কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচি ঘোষনা করেছে।
আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮ টায় রংপুর মেট্রোপলিটান কোতয়ালী থানার সামনে এ কর্মসূচি ঘোষনা করে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের সমন্ময়ক নাহিদ আখতার। এ সময় বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ অভিযোগ করেন ৪ আগষ্ঠ রংপুরে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন চলা কালে রংপুর নগরীর সিটি বাজার এলাকায় আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীরা আগ্নেয়াস্ত্র আর দেশীয় অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে তাদের উপর হামলা চালায় গুলি বর্ষন করে। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতার হাতে মহানগর আওয়ামী লীগের পশুরাম থানার সভাপতি হারাধন রায় ও তার সঙ্গি সবুজ নিহত হয়।
এ ঘটনার ২ মাস পর গোপনে নিহত আওয়ামী লীগ নেতা হারাধন রায়ের স্ত্রী কনিকা রানী বাদী হয়ে আন্দোলনকারী ৪/৫ শ জন অজ্ঞাত ব্যাক্তির নামে হত্যা মামলা দায়ের করেছে। নেতৃবৃন্দ ওই আন্দোলনে আমরা সকলেই অংশ নিয়েছিলাম তাহলে আমরাও আসামী। আমি নিজেই পুলিশের কাছে যাবো বলবো আমাকে গ্রেফতার করেন। এটা পুলিশ প্রশাসন কি শুরু করেছে আমরা এটা বরদাশত করবোনা বলে হুশিয়ারী উচ্চারন করেন।
এ ছাড়াও নেতৃবৃন্দ বলেন রংপুরে বৈষম্য বিরোদী আন্দোলনে বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাইদ সহ ৮ জন নিহত হয়েছে আহত হয়েছে শতাদিক অনেকে চোখ হারিয়েছে চির দিনের জন্য পঙ্গু হয়ে গেছে। এখনও হাসপাতালে যন্্রনায় কাতরাচ্ছে। এ সব ঘটনায় মামলা হয়েছে এখন পর্যন্ত আসামীদের গ্রেফতার করেনি পুলিশ। আমরা বার বার বলেছি আপনারা দায়িত্ব পালন করতে পারবেনা দায়িত্ব আমাদের ছাত্রদের হাতে ছেড়ে দেন। তারা বলেন আমরা ক্ষমতাকে নামাতে পেরেছি ওনাদেরকেও ক্ষমতা থেকে নামাতে সময় লাগবেনা।
তারা আরো বলেন বলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় পরিপত্র জারি করে বলেছে ১৫ জুলাই থেকে ৮ আগষ্ট পর্যন্ত সংঘটিত ঘটনার ব্যাপারে কোন মামলা গ্রহন বা কোন পদক্ষেপ নেয়া যাবেনা। তার পরেও রংপুরের পুলিশ প্রশাসন কেন মামলা নিলো, আমরা দায়ি পুলিশ কর্মকর্তাদের শাস্তি চাই বলে দাবি করেন।
সার্বিক বিষয়ে জানতে মেট্রোপলিটান কোতয়ালী থানায় অবস্থানকারী মোহাম্মদ শিবলী কায়সারের সাথে যোগায্গো করা হলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন তিনি এ ব্যাপারে কোন মন্তব্য করবেননা। আপনারা উর্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলতে পারেন বলে জানান।