প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস দেশব্যাপী চলমান সংকট মোকাবিলায় রাজনৈতিক দলগুলোকে এক জোট হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি মন্তব্য করেছেন, দেশের মুক্তি ও স্বাধীনতার চেতনা মুছে দিতে ‘কল্পকাহিনি’ প্রচার চালানো হচ্ছে, যা জাতীয় অস্তিত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংলাপের শুরুতে তিনি এ আহ্বান জানান। সংলাপে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “বাংলাদেশের মুক্তি ও স্বাধীনতা অনেকের পছন্দ হয়নি। তারা নানা উপায়ে আমাদের অর্জনকে আড়াল করতে চায়। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মহলে নতুনভাবে কল্পকাহিনি তৈরি করা হচ্ছে, যা আমাদের অভ্যুত্থানের সত্যিকার রূপকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করছে।”
তিনি উল্লেখ করেন, এই প্রচেষ্টাগুলো শুধু দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ নয়, তা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ছড়িয়ে পড়ছে। “বিশেষ বড় দেশগুলোতেও এ ধরনের প্রচারণার ছাপ রয়েছে। আমাদের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরতে এবং অপপ্রচারের জবাব দিতে জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য।”
সংলাপে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শের বিষয় নয়, বরং জাতি হিসেবে আমাদের অস্তিত্বের প্রশ্ন। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সত্য প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে।”
তিনি আরও যোগ করেন, “নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথে এ ধরনের অপপ্রচার বড় বাধা। আমাদের অভ্যুত্থানের সাফল্যকে সবার সামনে তুলে ধরা দরকার। এজন্য আমাদের সম্মিলিত শক্তি প্রয়োজন।”
বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এই সংলাপে অংশগ্রহণ করেন, যেখানে সংলাপটি জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪
প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস দেশব্যাপী চলমান সংকট মোকাবিলায় রাজনৈতিক দলগুলোকে এক জোট হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি মন্তব্য করেছেন, দেশের মুক্তি ও স্বাধীনতার চেতনা মুছে দিতে ‘কল্পকাহিনি’ প্রচার চালানো হচ্ছে, যা জাতীয় অস্তিত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ।
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংলাপের শুরুতে তিনি এ আহ্বান জানান। সংলাপে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।
মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “বাংলাদেশের মুক্তি ও স্বাধীনতা অনেকের পছন্দ হয়নি। তারা নানা উপায়ে আমাদের অর্জনকে আড়াল করতে চায়। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মহলে নতুনভাবে কল্পকাহিনি তৈরি করা হচ্ছে, যা আমাদের অভ্যুত্থানের সত্যিকার রূপকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করছে।”
তিনি উল্লেখ করেন, এই প্রচেষ্টাগুলো শুধু দেশের ভেতরেই সীমাবদ্ধ নয়, তা আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও ছড়িয়ে পড়ছে। “বিশেষ বড় দেশগুলোতেও এ ধরনের প্রচারণার ছাপ রয়েছে। আমাদের প্রকৃত চিত্র তুলে ধরতে এবং অপপ্রচারের জবাব দিতে জাতীয় ঐক্য অপরিহার্য।”
সংলাপে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “এটা কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শের বিষয় নয়, বরং জাতি হিসেবে আমাদের অস্তিত্বের প্রশ্ন। সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সত্য প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে।”
তিনি আরও যোগ করেন, “নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথে এ ধরনের অপপ্রচার বড় বাধা। আমাদের অভ্যুত্থানের সাফল্যকে সবার সামনে তুলে ধরা দরকার। এজন্য আমাদের সম্মিলিত শক্তি প্রয়োজন।”
বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এই সংলাপে অংশগ্রহণ করেন, যেখানে সংলাপটি জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।