বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন প্রকল্প চালিয়ে যাওয়া ও সংস্কারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সমর্থন চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি জ্যাকবসন।
আলাপকালে প্রধান উপদেষ্টা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় ও বৈশ্বিকভাবে ইউএসএআইডির কার্যক্রম স্থগিত করার মার্কিন সিদ্ধান্তের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেন।
এ সময় মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে ইউএসএআইডি’র অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প, বিশেষ করে স্বাস্থ্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইসিডিডিআরবি-তে মার্কিন সহায়তা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ‘আইসিডিডিআরবি ডায়রিয়া ও কলেরায় মৃত্যুহার প্রায় শূন্যে নামিয়ে এনেছে- এটি শুধু বাংলাদেশে নয়, ক্যারিবীয় অঞ্চলের হাইতিসহ বিভিন্ন দেশেও। ইউএসএআইডির যে পরিস্থিতিই হোক না কেন, বাংলাদেশের জন্য এই গুরুত্বপূর্ণ পুনর্গঠন ও সংস্কারের সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন প্রয়োজন। এখন এটি বন্ধ করার সময় নয়।’
আলাপকালে রাষ্ট্র সংস্কারে বিভিন্ন কমিশনের প্রস্তাব ও সরকারের উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা।
সম্প্রতি তার গৃহীত ‘সমঝোতা কমিশন’ গঠনের উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন এবং এর আওতায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরুর পরিকল্পনার কথাও জানান।
এছাড়াও এদিন বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় মার্টিন রেইজার বাংলাদেশে চলমান সংস্কার কর্মসূচির প্রতি তাদের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে উভয়ে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।
মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন প্রকল্প চালিয়ে যাওয়া ও সংস্কারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অব্যাহত সমর্থন চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবনে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বাংলাদেশে মার্কিন দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি জ্যাকবসন।
আলাপকালে প্রধান উপদেষ্টা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় ও বৈশ্বিকভাবে ইউএসএআইডির কার্যক্রম স্থগিত করার মার্কিন সিদ্ধান্তের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করেন।
এ সময় মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে ইউএসএআইডি’র অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প, বিশেষ করে স্বাস্থ্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইসিডিডিআরবি-তে মার্কিন সহায়তা বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ‘আইসিডিডিআরবি ডায়রিয়া ও কলেরায় মৃত্যুহার প্রায় শূন্যে নামিয়ে এনেছে- এটি শুধু বাংলাদেশে নয়, ক্যারিবীয় অঞ্চলের হাইতিসহ বিভিন্ন দেশেও। ইউএসএআইডির যে পরিস্থিতিই হোক না কেন, বাংলাদেশের জন্য এই গুরুত্বপূর্ণ পুনর্গঠন ও সংস্কারের সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন প্রয়োজন। এখন এটি বন্ধ করার সময় নয়।’
আলাপকালে রাষ্ট্র সংস্কারে বিভিন্ন কমিশনের প্রস্তাব ও সরকারের উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা।
সম্প্রতি তার গৃহীত ‘সমঝোতা কমিশন’ গঠনের উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন এবং এর আওতায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরুর পরিকল্পনার কথাও জানান।
এছাড়াও এদিন বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেন। এ সময় মার্টিন রেইজার বাংলাদেশে চলমান সংস্কার কর্মসূচির প্রতি তাদের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।
বৈঠকে উভয়ে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।