কক্সবাজারে নির্মাণাধীন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাজ পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
শুক্রবার দুপুর ১২টা ৪৮ মিনিটে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে সঙ্গে নিয়ে একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে কক্সবাজারে পৌঁছান তিনি। তবে গুতেরেস সরাসরি উখিয়ায় রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শনে গেলে প্রধান উপদেষ্টা বিমানবন্দরের কাজ পরিদর্শনে যান।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস অফিস জানিয়েছে, নির্মাণাধীন বিমানবন্দরের দুটি সাইট ঘুরে দেখেন মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে তাকে অবহিত করে।
বেবিচকের তথ্য অনুযায়ী, বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ ৯৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে এবং চলতি ডিসেম্বরের মধ্যে বাকি কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিমানবন্দর চালু হলে প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০টি উড়োজাহাজ ওঠানামা করতে পারবে।
২০১৫ সালে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার কাজ উদ্বোধন করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রকল্পের আওতায় ৬,৭৭৫ ফুটের রানওয়ে ১০,৭০০ ফুটে উন্নীত করতে ১,৯০০ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে।
শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
কক্সবাজারে নির্মাণাধীন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কাজ পরিদর্শন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস।
শুক্রবার দুপুর ১২টা ৪৮ মিনিটে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসকে সঙ্গে নিয়ে একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে কক্সবাজারে পৌঁছান তিনি। তবে গুতেরেস সরাসরি উখিয়ায় রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শনে গেলে প্রধান উপদেষ্টা বিমানবন্দরের কাজ পরিদর্শনে যান।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস অফিস জানিয়েছে, নির্মাণাধীন বিমানবন্দরের দুটি সাইট ঘুরে দেখেন মুহাম্মদ ইউনূস। এ সময় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে তাকে অবহিত করে।
বেবিচকের তথ্য অনুযায়ী, বিমানবন্দরের নির্মাণকাজ ৯৫ শতাংশ সম্পন্ন হয়েছে এবং চলতি ডিসেম্বরের মধ্যে বাকি কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিমানবন্দর চালু হলে প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০টি উড়োজাহাজ ওঠানামা করতে পারবে।
২০১৫ সালে কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার কাজ উদ্বোধন করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রকল্পের আওতায় ৬,৭৭৫ ফুটের রানওয়ে ১০,৭০০ ফুটে উন্নীত করতে ১,৯০০ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে।