গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাস সন্দেহে ৪৪১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তার মধ্যে ২১ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত (পজিটিভ) হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৪৭৩ জন হয়েছে। আর শুরু থেকে মঙ্গলবার,(২৪ জুন ২০২৫) পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ২০,৫২,০১৮জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। তবে চলতি বছর মোট ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতুবরণকারীদের মধ্যে পুরুষ ৮ জন ও নারী ১১ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসের শুরু থেকে সর্বমোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯,৫১৮ জন।
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. ফজলে রাব্বী চৌধুরী মঙ্গলবার, ভার্সিটির অনুষ্ঠানে তার উপস্থাপিত কোভিড-১৯ এভিডেন্স বেইসড ইনফরমেশন প্রবন্ধে জানান, বাংলাদেশে কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। দেশে কোভিড-১৯সহ বিভিন্ন ফ্লু ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা আছে। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল। তারা তীব্র কোভিড-১৯ হওয়ার উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন।
এসব রোগীরা হলেন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, হাঁপানি, ক্রনিক কিডনি জটিলতা আক্রান্ত ব্যক্তি, যারা ক্যান্সারে ভুগছেন। বিভিন্ন ধরনের
ট্রান্সপ্লাণ্ট হওয়া রোগী, কিডনি ডায়ালাইসিস করছেন। এ ধরনের উচ্চঝুঁকি রোগীদের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
উচ্চঝুঁকিসম্পন্ন ব্যক্তিরা জনসমাগম এড়িয়ে চলতে হবে। বাইরে বের হলে সার্জিক্যাল মাস্ক পরতে হবে। হাঁচি-কাঁশি হলে রুমাল ব্যবহার, সাবান দিয়ে বার বার হাত ধোয়া, সুষম খাবার, বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। এখনই করোনাভাইরাসের কারণে আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই।
মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাস সন্দেহে ৪৪১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তার মধ্যে ২১ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত (পজিটিভ) হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর করোনাভাইরাসে শনাক্তের সংখ্যা ৪৭৩ জন হয়েছে। আর শুরু থেকে মঙ্গলবার,(২৪ জুন ২০২৫) পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে ২০,৫২,০১৮জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যায়নি। তবে চলতি বছর মোট ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতুবরণকারীদের মধ্যে পুরুষ ৮ জন ও নারী ১১ জন। এ নিয়ে করোনাভাইরাসের শুরু থেকে সর্বমোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯,৫১৮ জন।
বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডা. ফজলে রাব্বী চৌধুরী মঙ্গলবার, ভার্সিটির অনুষ্ঠানে তার উপস্থাপিত কোভিড-১৯ এভিডেন্স বেইসড ইনফরমেশন প্রবন্ধে জানান, বাংলাদেশে কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। দেশে কোভিড-১৯সহ বিভিন্ন ফ্লু ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা আছে। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল। তারা তীব্র কোভিড-১৯ হওয়ার উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন।
এসব রোগীরা হলেন অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, হাঁপানি, ক্রনিক কিডনি জটিলতা আক্রান্ত ব্যক্তি, যারা ক্যান্সারে ভুগছেন। বিভিন্ন ধরনের
ট্রান্সপ্লাণ্ট হওয়া রোগী, কিডনি ডায়ালাইসিস করছেন। এ ধরনের উচ্চঝুঁকি রোগীদের ক্ষেত্রে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।
উচ্চঝুঁকিসম্পন্ন ব্যক্তিরা জনসমাগম এড়িয়ে চলতে হবে। বাইরে বের হলে সার্জিক্যাল মাস্ক পরতে হবে। হাঁচি-কাঁশি হলে রুমাল ব্যবহার, সাবান দিয়ে বার বার হাত ধোয়া, সুষম খাবার, বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। এখনই করোনাভাইরাসের কারণে আতঙ্কিত হওয়ার দরকার নেই।