প্রবীণ রাজনীতিক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক তোফায়েল আহমেদের শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন। ৮২ বছর বয়সী এই নেতা ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁর অবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি।
রোববার সন্ধ্যায় তোফায়েল আহমেদের জামাতা ডা. তৌহিদুজ্জামান তুহিন বলেন, “তোফায়েল আহমেদের অবস্থা এখনো সংকটাপন্ন। তাঁর হৃদ্যন্ত্র কাজ করছে, তবে অবস্থার তেমন পরিবর্তন হয়নি। আমরা সবার কাছে দোয়া চাইছি।”
এদিকে কয়েক দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়েছে, যা নিয়ে বিব্রত পরিবার। ডা. তুহিন অনুরোধ করেছেন, কেউ যেন এমন বিভ্রান্তিকর তথ্য না ছড়ান।
দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছেন তোফায়েল আহমেদ। ২০২৪ সালের শুরু থেকেই তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তি হন। সর্বশেষ ২৭ সেপ্টেম্বর ভর্তি হওয়ার পর থেকেই তিনি লাইফ সাপোর্টে আছেন।
১৯৪৩ সালের ২২ অক্টোবর ভোলার দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নের কোড়ালিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তোফায়েল আহমেদ। ১৯৬৭ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি ছিলেন এবং ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেন। ১৯৭০ সালে মাত্র ২৭ বছর বয়সে তিনি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। স্বাধীনতার পর তিনি নয়বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ও একাধিকবার মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব ও মুক্তিযুদ্ধকালীন ভূমিকার জন্য দেশজুড়ে পরিচিতি পান তোফায়েল আহমেদ। বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের (কার্যক্রম স্থগিত) উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য।
সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
প্রবীণ রাজনীতিক ও মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক তোফায়েল আহমেদের শারীরিক অবস্থা সংকটাপন্ন। ৮২ বছর বয়সী এই নেতা ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রয়েছেন। পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাঁর অবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি।
রোববার সন্ধ্যায় তোফায়েল আহমেদের জামাতা ডা. তৌহিদুজ্জামান তুহিন বলেন, “তোফায়েল আহমেদের অবস্থা এখনো সংকটাপন্ন। তাঁর হৃদ্যন্ত্র কাজ করছে, তবে অবস্থার তেমন পরিবর্তন হয়নি। আমরা সবার কাছে দোয়া চাইছি।”
এদিকে কয়েক দিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাঁর মৃত্যুর গুজব ছড়িয়ে পড়েছে, যা নিয়ে বিব্রত পরিবার। ডা. তুহিন অনুরোধ করেছেন, কেউ যেন এমন বিভ্রান্তিকর তথ্য না ছড়ান।
দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় ভুগছেন তোফায়েল আহমেদ। ২০২৪ সালের শুরু থেকেই তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং একাধিকবার হাসপাতালে ভর্তি হন। সর্বশেষ ২৭ সেপ্টেম্বর ভর্তি হওয়ার পর থেকেই তিনি লাইফ সাপোর্টে আছেন।
১৯৪৩ সালের ২২ অক্টোবর ভোলার দক্ষিণ দিঘলদী ইউনিয়নের কোড়ালিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন তোফায়েল আহমেদ। ১৯৬৭ থেকে ১৯৬৯ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি ছিলেন এবং ১৯৬৯ সালের গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেন। ১৯৭০ সালে মাত্র ২৭ বছর বয়সে তিনি পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। স্বাধীনতার পর তিনি নয়বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন ও একাধিকবার মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।
৬৯-এর গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব ও মুক্তিযুদ্ধকালীন ভূমিকার জন্য দেশজুড়ে পরিচিতি পান তোফায়েল আহমেদ। বর্তমানে তিনি আওয়ামী লীগের (কার্যক্রম স্থগিত) উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য।