ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের পথ সুগম করতে হবে। কিন্তু যদি নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করা হয়, তার পরিণাম শুভ হবে না বলে তিনি সতর্ক করেন।
সাবেক মন্ত্রী, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার,(০৬ নভেম্বর ২০২৫) যশোর টাউন হল ময়দানে স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকনের সঞ্চালনায় সভায় দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ৭ নভেম্বর জাতির ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে দেশপ্রেমিক সৈনিক ও জনতা জাতিকে মহাদুর্যোগ থেকে রক্ষা করেছিল।
বিএনপির মহাসচিব মরহুম তরিকুল ইসলামের রুহের মাগফেরাত কামনা করে তিনি আরও বলেন, যশোরের গণমানুষের এই নেতা মা, মাটি ও মানুষের জন্য রাজনীতি করেছেন। কখনো অন্যায়-অনিয়মের সঙ্গে আপোষ করেননি তরিকুল। মির্জা ফখরুল আরও বলেন, শত নির্যাতন-অত্যাচারের মধ্যেও তিনি আদর্শে অবিচল ছিলেন। ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের পতনের আন্দোলনে তিনি দীর্ঘদিন সংগ্রাম করেছেন কিন্তু স্বাধীন ও স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশ দেখে যেতে পারেননি। আজকের বাংলাদেশে তার মতো নেতার খুব প্রয়োজন ছিল বলেও আক্ষেপ করেন বিএনপির মহাসচিব।
এ সময় যশোর জেলার পাঁচটি সংসদীয় আসনের প্রাথমিক মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন এবং ধানের শীষের পক্ষে সবার কাছে ভোট প্রার্থনা করেন।
স্মরণসভায় বক্তব্য দেন- প্রকৌশলী টি. এস. আইয়ুব, মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, সাবিরা সুলতানা মুন্নি, আবুল হোসেন আজাদ, অমলেন্দু দাস অপু, জাহানারা সিদ্দিক, জাহাঙ্গীর বিশ্বাস, আলী আহম্মদ, মনোয়ার হোসেন, আবুল হাসান জহির, তানিয়া রহমান, জহুরুল ইসলাম, মাওলানা আব্দুল মান্নান, সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান প্রমুখ।
স্মরণ সভার মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও তরিকুল ইসলামের সহধর্মিনী অধ্যাপক নার্গিস বেগম, খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক ও মরহুমের সন্তান অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, শান্তনু ইসলাম সুমিতসহ জেলার বিভিন্ন থানা বিএনপির সভাপতি-সম্পাদক ও বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা।
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
ছবি: ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রের পথ সুগম করতে হবে। কিন্তু যদি নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করা হয়, তার পরিণাম শুভ হবে না বলে তিনি সতর্ক করেন।
সাবেক মন্ত্রী, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামের সপ্তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার,(০৬ নভেম্বর ২০২৫) যশোর টাউন হল ময়দানে স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন।
জেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবুর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকনের সঞ্চালনায় সভায় দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল বলেন, ৭ নভেম্বর জাতির ইতিহাসে এক গুরুত্বপূর্ণ দিন। ১৯৭৫ সালের এই দিনে দেশপ্রেমিক সৈনিক ও জনতা জাতিকে মহাদুর্যোগ থেকে রক্ষা করেছিল।
বিএনপির মহাসচিব মরহুম তরিকুল ইসলামের রুহের মাগফেরাত কামনা করে তিনি আরও বলেন, যশোরের গণমানুষের এই নেতা মা, মাটি ও মানুষের জন্য রাজনীতি করেছেন। কখনো অন্যায়-অনিয়মের সঙ্গে আপোষ করেননি তরিকুল। মির্জা ফখরুল আরও বলেন, শত নির্যাতন-অত্যাচারের মধ্যেও তিনি আদর্শে অবিচল ছিলেন। ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের পতনের আন্দোলনে তিনি দীর্ঘদিন সংগ্রাম করেছেন কিন্তু স্বাধীন ও স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশ দেখে যেতে পারেননি। আজকের বাংলাদেশে তার মতো নেতার খুব প্রয়োজন ছিল বলেও আক্ষেপ করেন বিএনপির মহাসচিব।
এ সময় যশোর জেলার পাঁচটি সংসদীয় আসনের প্রাথমিক মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন এবং ধানের শীষের পক্ষে সবার কাছে ভোট প্রার্থনা করেন।
স্মরণসভায় বক্তব্য দেন- প্রকৌশলী টি. এস. আইয়ুব, মফিকুল হাসান তৃপ্তি, কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, সাবিরা সুলতানা মুন্নি, আবুল হোসেন আজাদ, অমলেন্দু দাস অপু, জাহানারা সিদ্দিক, জাহাঙ্গীর বিশ্বাস, আলী আহম্মদ, মনোয়ার হোসেন, আবুল হাসান জহির, তানিয়া রহমান, জহুরুল ইসলাম, মাওলানা আব্দুল মান্নান, সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান প্রমুখ।
স্মরণ সভার মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন- বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও তরিকুল ইসলামের সহধর্মিনী অধ্যাপক নার্গিস বেগম, খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক ও মরহুমের সন্তান অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, শান্তনু ইসলাম সুমিতসহ জেলার বিভিন্ন থানা বিএনপির সভাপতি-সম্পাদক ও বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতারা।