ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সময় সংবিধানের প্রস্তাবনা ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে থাকা ‘মহান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ তুলে দেওয়া হয়েছিল। বিএনপি জনগণের ভোটে রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে সেটি আবার সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে।
তিনি বলেন, মুসলমানরা কওম হিসেবে, উম্মাহ হিসেবে বিভক্ত ও দুর্বল হয়ে পড়ায় ফিলিস্তিনের গাজাবাসী, আরাকানের রোহিঙ্গা এবং বিশ্বজুড়ে বহু জায়গায় মুসলমানরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ, যদি বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায়, সরকার পরিচালনার দায়িত্ব আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের দেন, জনগণ যদি মহব্বত করে দায়িত্ব দেন, যদি আপনারা সবাই সহযোগিতা করেন—মঞ্চে থাকা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, পীরে কামেল, হজরত, ওলামায়ে কেরাম, আমাদের বুজুর্গানে দ্বীন—তাহলে আজকের আপনাদের সকল দাবি-দাওয়া আমরা ইনশাআল্লাহ কানুনি ব্যবস্থা হিসেবে গ্রহণ করব।’
তাঁর বক্তব্য চলাকালীন মঞ্চ ও সামনের সারি থেকে অনেকে ‘কাদিয়ানিদের’ কাফির ঘোষণা করার দাবি তোলেন। এ দাবি নিয়ে সামান্য হইচই শুরু হলে সালাহউদ্দিন আহমদ শান্ত থাকার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘কানুনি সকল ব্যবস্থা জাতীয় সংসদে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণ করা হবে ইনশাআল্লাহ। এ জন্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আপনারা যে ভাষায় আমাকে কথা বলতে বলছেন, সেটি আইনের ভাষা নয়। আইনের ভাষা হলো—প্রস্তাব কার্যকর করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকা। দেশের সব মুসলমানকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ইনশাআল্লাহ আপনাদের এই প্রস্তাব গ্রহণ করব।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আন্তর্জাতিক খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সময় সংবিধানের প্রস্তাবনা ও রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতিতে থাকা ‘মহান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস’ তুলে দেওয়া হয়েছিল। বিএনপি জনগণের ভোটে রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে সেটি আবার সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে।
তিনি বলেন, মুসলমানরা কওম হিসেবে, উম্মাহ হিসেবে বিভক্ত ও দুর্বল হয়ে পড়ায় ফিলিস্তিনের গাজাবাসী, আরাকানের রোহিঙ্গা এবং বিশ্বজুড়ে বহু জায়গায় মুসলমানরা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে।
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, ‘ইনশাআল্লাহ, যদি বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায়, সরকার পরিচালনার দায়িত্ব আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের দেন, জনগণ যদি মহব্বত করে দায়িত্ব দেন, যদি আপনারা সবাই সহযোগিতা করেন—মঞ্চে থাকা রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, পীরে কামেল, হজরত, ওলামায়ে কেরাম, আমাদের বুজুর্গানে দ্বীন—তাহলে আজকের আপনাদের সকল দাবি-দাওয়া আমরা ইনশাআল্লাহ কানুনি ব্যবস্থা হিসেবে গ্রহণ করব।’
তাঁর বক্তব্য চলাকালীন মঞ্চ ও সামনের সারি থেকে অনেকে ‘কাদিয়ানিদের’ কাফির ঘোষণা করার দাবি তোলেন। এ দাবি নিয়ে সামান্য হইচই শুরু হলে সালাহউদ্দিন আহমদ শান্ত থাকার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, ‘কানুনি সকল ব্যবস্থা জাতীয় সংসদে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণ করা হবে ইনশাআল্লাহ। এ জন্য জাতিকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আপনারা যে ভাষায় আমাকে কথা বলতে বলছেন, সেটি আইনের ভাষা নয়। আইনের ভাষা হলো—প্রস্তাব কার্যকর করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকা। দেশের সব মুসলমানকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা ইনশাআল্লাহ আপনাদের এই প্রস্তাব গ্রহণ করব।’