বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- সভা, সমাবেশ, মানবন্ধন, মৌন মিছিল ও উপাসানালয়গুলোতে প্রার্থনা।
বুধবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে যৌথসভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
আগামী বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) যুবদলের উদ্যোগে সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি, শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) বাদ জুমা সারাদেশের মসজিদে দোয়া এবং অন্য সম্প্রদায়ের উপাসনালয়ে রোগমুক্তির জন্য প্রার্থনা। ২৮ নভেম্বর সারাদেশে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ করবে, ঢাকার বিক্ষোভ কর্মসূচি হবে প্রেসক্লাবে। ৩০ নভেম্বর বিএনপির উদ্যোগে বিভাগীয় সদরে সমাবেশ।
১ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে সমাবেশ, ২ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা দল মানববন্ধন করবে, ৩ ডিসেম্বর কৃষকদল সারাদেশে সমাবেশ করবে, ৪ ডিসেম্বর মহিলা দল মৌন মিছিল করবে। এসব কর্মসূচি নির্ভর করবে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থার ওপরে। জরুরি প্রয়োজনে কর্মসূচি পরিবর্তন হতে পারে।
উল্লেখ্য, গুরুতর অসুস্থ বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর আগে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর এ বছর এপ্রিল থেকে মে পর্যন্ত টানা ৫৪ দিন হাসপাতালে ছিলেন তিনি।
খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দীন টুকু, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, কৃষকদলের আহ্বায়ক হাসান জাফির তুহিন, মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক, দক্ষিণের সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু প্রমুখ।
বুধবার, ২৪ নভেম্বর ২০২১
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন ৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- সভা, সমাবেশ, মানবন্ধন, মৌন মিছিল ও উপাসানালয়গুলোতে প্রার্থনা।
বুধবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ে যৌথসভা শেষে সংবাদ সম্মেলনে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
আগামী বৃহস্পতিবার (২৫ নভেম্বর) যুবদলের উদ্যোগে সারাদেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি, শুক্রবার (২৬ নভেম্বর) বাদ জুমা সারাদেশের মসজিদে দোয়া এবং অন্য সম্প্রদায়ের উপাসনালয়ে রোগমুক্তির জন্য প্রার্থনা। ২৮ নভেম্বর সারাদেশে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ করবে, ঢাকার বিক্ষোভ কর্মসূচি হবে প্রেসক্লাবে। ৩০ নভেম্বর বিএনপির উদ্যোগে বিভাগীয় সদরে সমাবেশ।
১ ডিসেম্বর চট্টগ্রামে সমাবেশ, ২ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধা দল মানববন্ধন করবে, ৩ ডিসেম্বর কৃষকদল সারাদেশে সমাবেশ করবে, ৪ ডিসেম্বর মহিলা দল মৌন মিছিল করবে। এসব কর্মসূচি নির্ভর করবে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থার ওপরে। জরুরি প্রয়োজনে কর্মসূচি পরিবর্তন হতে পারে।
উল্লেখ্য, গুরুতর অসুস্থ বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর আগে, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর এ বছর এপ্রিল থেকে মে পর্যন্ত টানা ৫৪ দিন হাসপাতালে ছিলেন তিনি।
খালেদা জিয়া বহু বছর ধরে আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, চোখের সমস্যাসহ নানা জটিলতায় ভুগছেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দীন টুকু, ছাত্রদলের সভাপতি ফজলুর রহমান খোকন, কৃষকদলের আহ্বায়ক হাসান জাফির তুহিন, মহানগর উত্তরের সদস্য সচিব আমিনুল হক, দক্ষিণের সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু প্রমুখ।