গতকাল সোমবার উরুগুয়ের বিপক্ষে পর্তুগালের করা প্রথম গোলটি রোনালদোর নয়, ব্রুনো ফার্নান্ডেজের, তা নিয়ে রেফারিরা নিশ্চিত। কিন্তু গোলের দাবি থেকে এখনও সরছেন না ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। পর্তুগাল জিতেছে। উরুগুয়েকে ২-০ গোলে হারিয়ে নক আউট পর্বে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করেছে।
উরুগুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয়ার্ধে ফার্নান্ডেজের করা একটি গোল নিয়েই যত গোল বেঁধেছে। ফার্নান্ডেজের করা ক্রসে হেড দেয়ার জন্য লাফিয়েছিলেন রোনালদো। বল জালে জড়িয়ে যেতে উৎসব করতে দেখা যায় রোনালদোকে। গোলটি তার নামেই লেখা হয়েছিল প্রথমে। কিন্তু রিপ্লেতে দেখা যায় বল রোনালদোর মাথায় লাগেনি। তখন রোনালদোর বদলে গোলটি দেয়া হয় ফার্নান্ডেজকে। যা মেনে নিতে পারছেন না রোনালদো।
ম্যাচ শেষে রোনালদোকে দেখা যায় রেফারিকে গোলটির ব্যাপারে বলতে। তিনি তখনও দাবি করেন যে, বল তার মাথায় লেগেছে। কিন্তু রিপ্লেতে তা বোঝা যায়নি। রেফারি নিজের সিদ্ধান্ত বদলাননি। ম্যাচের দু’টি গোলই ফার্নান্ডেজের পক্ষেই দেয়া হয়। পর্তুগাল জিতে যায়। কিন্তু পর্তুগিজ অধিনায়ক গোল না পেয়ে খুশি হতে পারেননি।
ইতিহাসে নাম উঠল পেপের
উরুগুয়ের বিরুদ্ধে মাঠে নামার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বকাপের ইতিহাসে নাম তুলে ফেলেছেন পর্তুগালের অভিজ্ঞ ফুটবলার পেপে। ৩৯ বছরের পেপে হলেন বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় বর্ষীয়ান আউটফিল্ড ফুটবলার। সব থেকে বেশি বয়সে আউটফিল্ড ফুটবলার হিসাবে বিশ্বকাপ খেলার নজির এখনও ক্যামেরুনের রজার মিল্লার । ১৯৯৪ সালে আমেরিকার বিশ্বকাপে খেলার সময় তার বয়স ছিল ৪২। যদিও দুই গোলরক্ষক আরও বেশি বয়সে বিশ্বকাপ খেলেছেন। ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপে খেলার সময় কলম্বিয়ার প্রাক্তন গোলরক্ষক ফরিদ মন্ড্রাগনের বয়স ছিল ৪৩ বছর। ২০১৮ সালে রাশিয়া বিশ্বকাপে খেলার সময় মিশরের গোলরক্ষক এসাম আল-হাদারির বয়স ছিল ৪৫ বছর। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত বিশ্বকাপ খেলা প্রবীণতম ফুটবলার তিনিই। পর্তুগালের হয়ে ১৩১টি ম্যাচ খেলেছেন পেপে। দেশের হয়ে ৭টি গোল রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের প্রাক্তন ফুটবলারের। এবার পর্তুগিজ কোচ বিশ্বকাপের পরিকল্পনায় প্রথমে ছিলেন না পেপে। বয়সের জন্যই তাকে বাদ দিয়ে পরিকল্পনা করার চেষ্টা করেছিলেন পর্তুগালের কোচ। যদিও তা সম্ভব হয়নি। শেষ পর্যন্ত অভিজ্ঞ সেন্টার ব্যাককে নিয়েই কাতারে এসেছেন তিনি। বিশ্বের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার বলা হয় তাকে।
মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর ২০২২
গতকাল সোমবার উরুগুয়ের বিপক্ষে পর্তুগালের করা প্রথম গোলটি রোনালদোর নয়, ব্রুনো ফার্নান্ডেজের, তা নিয়ে রেফারিরা নিশ্চিত। কিন্তু গোলের দাবি থেকে এখনও সরছেন না ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। পর্তুগাল জিতেছে। উরুগুয়েকে ২-০ গোলে হারিয়ে নক আউট পর্বে নিজেদের জায়গা নিশ্চিত করেছে।
উরুগুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয়ার্ধে ফার্নান্ডেজের করা একটি গোল নিয়েই যত গোল বেঁধেছে। ফার্নান্ডেজের করা ক্রসে হেড দেয়ার জন্য লাফিয়েছিলেন রোনালদো। বল জালে জড়িয়ে যেতে উৎসব করতে দেখা যায় রোনালদোকে। গোলটি তার নামেই লেখা হয়েছিল প্রথমে। কিন্তু রিপ্লেতে দেখা যায় বল রোনালদোর মাথায় লাগেনি। তখন রোনালদোর বদলে গোলটি দেয়া হয় ফার্নান্ডেজকে। যা মেনে নিতে পারছেন না রোনালদো।
ম্যাচ শেষে রোনালদোকে দেখা যায় রেফারিকে গোলটির ব্যাপারে বলতে। তিনি তখনও দাবি করেন যে, বল তার মাথায় লেগেছে। কিন্তু রিপ্লেতে তা বোঝা যায়নি। রেফারি নিজের সিদ্ধান্ত বদলাননি। ম্যাচের দু’টি গোলই ফার্নান্ডেজের পক্ষেই দেয়া হয়। পর্তুগাল জিতে যায়। কিন্তু পর্তুগিজ অধিনায়ক গোল না পেয়ে খুশি হতে পারেননি।
ইতিহাসে নাম উঠল পেপের
উরুগুয়ের বিরুদ্ধে মাঠে নামার সঙ্গে সঙ্গে বিশ্বকাপের ইতিহাসে নাম তুলে ফেলেছেন পর্তুগালের অভিজ্ঞ ফুটবলার পেপে। ৩৯ বছরের পেপে হলেন বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় বর্ষীয়ান আউটফিল্ড ফুটবলার। সব থেকে বেশি বয়সে আউটফিল্ড ফুটবলার হিসাবে বিশ্বকাপ খেলার নজির এখনও ক্যামেরুনের রজার মিল্লার । ১৯৯৪ সালে আমেরিকার বিশ্বকাপে খেলার সময় তার বয়স ছিল ৪২। যদিও দুই গোলরক্ষক আরও বেশি বয়সে বিশ্বকাপ খেলেছেন। ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপে খেলার সময় কলম্বিয়ার প্রাক্তন গোলরক্ষক ফরিদ মন্ড্রাগনের বয়স ছিল ৪৩ বছর। ২০১৮ সালে রাশিয়া বিশ্বকাপে খেলার সময় মিশরের গোলরক্ষক এসাম আল-হাদারির বয়স ছিল ৪৫ বছর। সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত বিশ্বকাপ খেলা প্রবীণতম ফুটবলার তিনিই। পর্তুগালের হয়ে ১৩১টি ম্যাচ খেলেছেন পেপে। দেশের হয়ে ৭টি গোল রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদের প্রাক্তন ফুটবলারের। এবার পর্তুগিজ কোচ বিশ্বকাপের পরিকল্পনায় প্রথমে ছিলেন না পেপে। বয়সের জন্যই তাকে বাদ দিয়ে পরিকল্পনা করার চেষ্টা করেছিলেন পর্তুগালের কোচ। যদিও তা সম্ভব হয়নি। শেষ পর্যন্ত অভিজ্ঞ সেন্টার ব্যাককে নিয়েই কাতারে এসেছেন তিনি। বিশ্বের অন্যতম সেরা ডিফেন্ডার বলা হয় তাকে।