কাতার বিশ্বকাপ ফুটবল
ব্রাজিল দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলতে নেমে ক্যামেরুনের কাছে হেরে গেছে। ইনজুরি টাইমে ভিনসেন্ট আবুবকর চমৎকার হেডে গোল করে তার দেশকে ২০ বছর পর বিশ্বকাপে এনে দিয়েছেন চমৎকার স্মরনীয় জয়। এ ম্যাচে পরাজিত হওয়া সত্ত্বেও ব্রাজিল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই পরের রাউন্ডে উঠেছে। গ্রুপের অপর ম্যাচে সুইজারল্যান্ড ৩-২ গোলে সার্বিয়াকে পরাজিত করে পেয়েছে দ্বিতীয় রাউন্ডের টিকিট। পয়েন্টে ব্রাজিল এবং সুইজারল্যান্ড সমান হলেও গোল পার্থক্যে এগিয়ে থেকে ব্রাজিল হয়েছে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন।
শেষ ষোলর লড়াইয়ে ব্রাজিল মুখোমুখি হবে দক্ষিণ কোরিয়ার। এইচ গ্রুপের ম্যাচে কোরিয়া ২-১ গোলে পর্তুগালকে পরাজিত করে জায়গা করে নেয় নক আউটে খেলার।
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ব্রাজিল এই প্রথম আফ্রিকার কোন দেশের কাছে পরাজিত হলো। এমন নয় যে রিজার্ভ বেঞ্চের খেলোয়াড়দের নিয়ে খেলার কারণে ব্রাজিল হেরেছে। বরং আক্রমণ ভাগের খেলোয়াড়দের অমার্জনীয় ব্যর্থতার কারণেই হারতে হয়েছে তাদের। ব্রাজিল যদি প্রাপ্ত সুযোগের কিছু অংশ কাজে লাগাতে পারতো তাহলেই জয়ী হতো বড় ব্যবধানে। কোচ দলে নয়টি পরিবর্তন এনেছিলেন তার একাদশে।
ম্যাচ শেষে এ ম্যাচের অধিনায়ক ৩৯ বছর বয়সী দানি অ্যালভেজ বলেন, ‘এটা একটি সতর্ক সংকেত। প্রতিপক্ষ কখনো দুর্বল হয় না। এটা একটি শিক্ষা আমাদের পুরো ম্যাচেই পরিকল্পনা বদল করা দরকার ছিল। একটি গোলই সব শেষ করে দিয়েছে। আমরা আজ চমৎকার সবকিছু নিমিষেই হারিয়েছি।’
ক্যামেরুন তাদের শেষ জয়টি পেয়েছিল ২০০২ সালে সৌদি আরবের বিপক্ষে। তাদের খেলোয়াড় আবুবকর গোল করে এতই উচ্ছসিত ছিলেন যে ভুলেই গিয়েছিলেন তিনি এর আগে একটি হলুদ কার্ড দেখেছেন। গোল করার আনন্দে জার্সি খুলে দেখেন দ্বিতীয় হলুদ কার্ড। যে কারণে ইনজুরি টাইমের শেষ কয়েক মিনিট ক্যামেরুনকে খেলতে হয় দশজন নিয়ে।
এডার মিলিটাও বলেন, আমরা গোল ছাড়া ম্যাচে সব কিছুই করেছি। খেলার একটি মুহূর্তে মনসংযোগের ঘাটতির কারণে খেয়েছি গোল। এভাবে খেলে পরাজিত হওয়াটা খুবই হতাশার।’ ব্রাজিলের আক্রমনভাগের খেলোয়াড়রা গোলমুখে বল পেয়েও বেশীরভাগ মেরেছেন বাইরে। যেগুলো পোস্টে মারতে পেরেছেন সেগুলো বাচিয়ে দিয়েছেন গোলরক্ষক ডেভিস ইপাসি।
কাতার বিশ্বকাপ ফুটবল
শনিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২২
ব্রাজিল দ্বিতীয় সারির দল নিয়ে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলতে নেমে ক্যামেরুনের কাছে হেরে গেছে। ইনজুরি টাইমে ভিনসেন্ট আবুবকর চমৎকার হেডে গোল করে তার দেশকে ২০ বছর পর বিশ্বকাপে এনে দিয়েছেন চমৎকার স্মরনীয় জয়। এ ম্যাচে পরাজিত হওয়া সত্ত্বেও ব্রাজিল গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই পরের রাউন্ডে উঠেছে। গ্রুপের অপর ম্যাচে সুইজারল্যান্ড ৩-২ গোলে সার্বিয়াকে পরাজিত করে পেয়েছে দ্বিতীয় রাউন্ডের টিকিট। পয়েন্টে ব্রাজিল এবং সুইজারল্যান্ড সমান হলেও গোল পার্থক্যে এগিয়ে থেকে ব্রাজিল হয়েছে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন।
শেষ ষোলর লড়াইয়ে ব্রাজিল মুখোমুখি হবে দক্ষিণ কোরিয়ার। এইচ গ্রুপের ম্যাচে কোরিয়া ২-১ গোলে পর্তুগালকে পরাজিত করে জায়গা করে নেয় নক আউটে খেলার।
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বে ব্রাজিল এই প্রথম আফ্রিকার কোন দেশের কাছে পরাজিত হলো। এমন নয় যে রিজার্ভ বেঞ্চের খেলোয়াড়দের নিয়ে খেলার কারণে ব্রাজিল হেরেছে। বরং আক্রমণ ভাগের খেলোয়াড়দের অমার্জনীয় ব্যর্থতার কারণেই হারতে হয়েছে তাদের। ব্রাজিল যদি প্রাপ্ত সুযোগের কিছু অংশ কাজে লাগাতে পারতো তাহলেই জয়ী হতো বড় ব্যবধানে। কোচ দলে নয়টি পরিবর্তন এনেছিলেন তার একাদশে।
ম্যাচ শেষে এ ম্যাচের অধিনায়ক ৩৯ বছর বয়সী দানি অ্যালভেজ বলেন, ‘এটা একটি সতর্ক সংকেত। প্রতিপক্ষ কখনো দুর্বল হয় না। এটা একটি শিক্ষা আমাদের পুরো ম্যাচেই পরিকল্পনা বদল করা দরকার ছিল। একটি গোলই সব শেষ করে দিয়েছে। আমরা আজ চমৎকার সবকিছু নিমিষেই হারিয়েছি।’
ক্যামেরুন তাদের শেষ জয়টি পেয়েছিল ২০০২ সালে সৌদি আরবের বিপক্ষে। তাদের খেলোয়াড় আবুবকর গোল করে এতই উচ্ছসিত ছিলেন যে ভুলেই গিয়েছিলেন তিনি এর আগে একটি হলুদ কার্ড দেখেছেন। গোল করার আনন্দে জার্সি খুলে দেখেন দ্বিতীয় হলুদ কার্ড। যে কারণে ইনজুরি টাইমের শেষ কয়েক মিনিট ক্যামেরুনকে খেলতে হয় দশজন নিয়ে।
এডার মিলিটাও বলেন, আমরা গোল ছাড়া ম্যাচে সব কিছুই করেছি। খেলার একটি মুহূর্তে মনসংযোগের ঘাটতির কারণে খেয়েছি গোল। এভাবে খেলে পরাজিত হওয়াটা খুবই হতাশার।’ ব্রাজিলের আক্রমনভাগের খেলোয়াড়রা গোলমুখে বল পেয়েও বেশীরভাগ মেরেছেন বাইরে। যেগুলো পোস্টে মারতে পেরেছেন সেগুলো বাচিয়ে দিয়েছেন গোলরক্ষক ডেভিস ইপাসি।