নক-আউট পর্বের প্রথম বাধা পার হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছানো ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হবে কিনা, সে জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকটা দিন। যদিও ইংল্যান্ডের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের কর্তারা এবার ভালো ফল নিয়ে আশাবাদী। আর তিনটি ম্যাচ জিতলেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হবেন হ্যারি কেনরা। বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্নপূরণ হলে মিলবে মোটা অঙ্কের আর্থিক পুরস্কার। ফুটবলারদের উৎসাহিত করতে আর্থিক পুরস্কার ঘোষণা করেছেন ইংল্যান্ডের ফুটবল কর্তারা।
ইংল্যান্ডের সংবাদপত্র ডেইলি মেলের দাবি, ফুটবল দলের জন্য ১৩ মিলিয়ন পাউন্ড বরাদ্দ করা হয়েছে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৬৫ কোটি টাকা। দলের প্রত্যেক সদস্য পাবেন চার লাখ পাউন্ড। এছাড়া পাবেন বিজ্ঞাপনের লভ্যাংশ। অর্থাৎ, বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হলে হ্যারি কেনরা প্রত্যেকে পাবেন প্রায় ৫ কোটির বেশি টাকা। আর্থিকভাবে লাভবান হবেন কোচ গ্যারেথ সাউথগেটও। তিনি প্রায় ছয় মাসের বেতন পাবেন পুরস্কার হিসাবে। যা প্রায় ৩০ কোটির বেশি টাকা।
পুরস্কার মূল্য বাড়লেও ফুটবলারদের ম্যাচ ফি তেমন বাড়ানো হয়নি। তাই চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলে ইংরেজ ফুটবলাররা আর্থিকভাবে খুব একটা লাভবান হবেন না। প্রথাগতভাবে ইংল্যান্ডের জাতীয় দলের ফুটবলাররা দেশের হয়ে খেলে পারিশ্রমিক হিসাবে পাওয়া অর্থ নিজেরা নেন না। সবাই পেশাদার ফুটবলার হয়েও সেই অর্থ দান করে দেন সমাজসেবামূলক কাজের জন্য। ইংল্যান্ডের প্রাক্তন গোলরক্ষক বেন ফস্টার বলেছেন, ‘দেশের হয়ে খেলার জন্য অর্থ না নেয়াটা গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়। কেউ অন্য খেলার সঙ্গে যুক্ত খেলোয়াড়দের উদাহরণ দিতে পারেন। কিন্তু ফুটবলের ক্ষেত্রে বিষয়টা আলাদা। জাতীয় দলের প্রত্যেক খেলোয়াড় চুক্তি সই করে। দেশের হয়ে খেলে আয় করা অর্থ দান করে দেয় কোনও দাতব্য প্রতিষ্ঠানে।’
রাশিয়া বিশ্বকাপের প্রায় দ্বিগুণ আর্থিক পুরস্কার বরাদ্দ করেছেন ইংল্যান্ডের ফুটবল কর্তারা। ২০২০ সালে ইউরো কাপে রানার্স হয়েছেন হ্যারি কেনরা। আট বছর ইংল্যান্ডের কোচের দায়িত্বে আছেন সাউথগেট। এবারের ইংল্যান্ড দলকে বলা হচ্ছে গত দুই দশকের সেরা। অভিজ্ঞ এবং তরুণ ফুটবলারের ভারসাম্য রয়েছে দলে। তাই ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের কর্তারা মনে করছেন, এবার বিশ্বকাপ জেতার সেরা সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি ফুটবলাররা পারিশ্রমিক হিসাবে পাওয়া অর্থ দান করে দেন। তাই হ্যারি কেনদের উৎসাহিত করতে পুরস্কার মূল্য হিসাবে বিপুল অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে।
সোমবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২২
নক-আউট পর্বের প্রথম বাধা পার হয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছানো ইংল্যান্ড বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হবে কিনা, সে জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরও কয়েকটা দিন। যদিও ইংল্যান্ডের ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের কর্তারা এবার ভালো ফল নিয়ে আশাবাদী। আর তিনটি ম্যাচ জিতলেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হবেন হ্যারি কেনরা। বিশ্বকাপ জয়ের স্বপ্নপূরণ হলে মিলবে মোটা অঙ্কের আর্থিক পুরস্কার। ফুটবলারদের উৎসাহিত করতে আর্থিক পুরস্কার ঘোষণা করেছেন ইংল্যান্ডের ফুটবল কর্তারা।
ইংল্যান্ডের সংবাদপত্র ডেইলি মেলের দাবি, ফুটবল দলের জন্য ১৩ মিলিয়ন পাউন্ড বরাদ্দ করা হয়েছে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৬৫ কোটি টাকা। দলের প্রত্যেক সদস্য পাবেন চার লাখ পাউন্ড। এছাড়া পাবেন বিজ্ঞাপনের লভ্যাংশ। অর্থাৎ, বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হলে হ্যারি কেনরা প্রত্যেকে পাবেন প্রায় ৫ কোটির বেশি টাকা। আর্থিকভাবে লাভবান হবেন কোচ গ্যারেথ সাউথগেটও। তিনি প্রায় ছয় মাসের বেতন পাবেন পুরস্কার হিসাবে। যা প্রায় ৩০ কোটির বেশি টাকা।
পুরস্কার মূল্য বাড়লেও ফুটবলারদের ম্যাচ ফি তেমন বাড়ানো হয়নি। তাই চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলে ইংরেজ ফুটবলাররা আর্থিকভাবে খুব একটা লাভবান হবেন না। প্রথাগতভাবে ইংল্যান্ডের জাতীয় দলের ফুটবলাররা দেশের হয়ে খেলে পারিশ্রমিক হিসাবে পাওয়া অর্থ নিজেরা নেন না। সবাই পেশাদার ফুটবলার হয়েও সেই অর্থ দান করে দেন সমাজসেবামূলক কাজের জন্য। ইংল্যান্ডের প্রাক্তন গোলরক্ষক বেন ফস্টার বলেছেন, ‘দেশের হয়ে খেলার জন্য অর্থ না নেয়াটা গুরুত্বপূর্ণ কিছু নয়। কেউ অন্য খেলার সঙ্গে যুক্ত খেলোয়াড়দের উদাহরণ দিতে পারেন। কিন্তু ফুটবলের ক্ষেত্রে বিষয়টা আলাদা। জাতীয় দলের প্রত্যেক খেলোয়াড় চুক্তি সই করে। দেশের হয়ে খেলে আয় করা অর্থ দান করে দেয় কোনও দাতব্য প্রতিষ্ঠানে।’
রাশিয়া বিশ্বকাপের প্রায় দ্বিগুণ আর্থিক পুরস্কার বরাদ্দ করেছেন ইংল্যান্ডের ফুটবল কর্তারা। ২০২০ সালে ইউরো কাপে রানার্স হয়েছেন হ্যারি কেনরা। আট বছর ইংল্যান্ডের কোচের দায়িত্বে আছেন সাউথগেট। এবারের ইংল্যান্ড দলকে বলা হচ্ছে গত দুই দশকের সেরা। অভিজ্ঞ এবং তরুণ ফুটবলারের ভারসাম্য রয়েছে দলে। তাই ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের কর্তারা মনে করছেন, এবার বিশ্বকাপ জেতার সেরা সম্ভাবনা রয়েছে। পাশাপাশি ফুটবলাররা পারিশ্রমিক হিসাবে পাওয়া অর্থ দান করে দেন। তাই হ্যারি কেনদের উৎসাহিত করতে পুরস্কার মূল্য হিসাবে বিপুল অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে।