শুক্রবার কাতারের এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে হারের পর কান্নায় ভেঙে পড়েন নেইমার। সতীর্থদের মাঝে বসে বাচ্চাদের মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকেন তারকা এই ফরোয়ার্ড।
স্বপ্ন ছিলো সোনালী শিরোপা ছুঁয়ে দেখার, দেশের হেক্সা মিশন পূরণ করার। কিন্তু কয়েক ধাপ বাকি থাকতেই পথচলা শেষ। রুদ্ধশ্বাস কোয়ার্টার ফাইনালে টাইব্রেকারে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে হেরে কাতার বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়েছে ব্রাজিল। হৃদয়ভাঙা এই হারের পর দলের সেরা তারকা নেইমার জানালেন, ব্রাজিলের হয়ে আর খেলবেন কিনা; এ ব্যাপারে নিশ্চিত নন তিনি। ব্যাপারটি নিয়ে ভাবার জন্য সময় নিতে চান পিএসজি তারকা।
সেমি-ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে নেইমারই ছিলেন ব্রাজিলের কাণ্ডারী। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে সমতা থাকার পর খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। এখানকার প্রথমার্ধে চোখ ধাঁধানো গোলে সেলেসাওদের এগিয়ে নেন তিনি। ১১ মিনিট পর ব্রুনো পেতকোভিচ গোল করে ক্রোয়েশিয়াকে সমতায় ফেরান। খেলা যায় টাইব্রেকারে, যেখানে ৪-২ গোলে হার মেনে নিতে হয় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলকে।
শুক্রবার কাতারের এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে হারের পর কান্নায় ভেঙে পড়েন নেইমার। সতীর্থদের সমবেদনা যেন তার দুঃখ আরও বাড়িয়ে দিচ্ছিল। সতীর্থদের মাঝে বসে বাচ্চাদের মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকেন তিনি। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে পরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন ৩০ বছর বয়সী এই ফুটবলার। যেখানে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক ফুটবল চালিয়ে যাবেন কিনা, সেটা বুঝতে পারছেন না নেইমার। তার কাছে মনে হচ্ছে এটা নিয়ে ভাবার জন্য সময়টা উপযুক্ত নয়। ব্রাজিল ফরোয়ার্ড বলেন, সত্যি বলতে, আমি জানি না (জাতীয় দলের হয়ে আবার খেলব কি-না)। আমার মনে হয়, এখন এটা নিয়ে কথা বলার সময় নয়। হয়তো আমি এখন সঠিকভাবে ভাবতে পারছি না। দেখা যাক সামনে কী হয়।
ব্রাজিলের হয়ে খেলার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে সময় নিতে চান নেইমার। তবে তিনি এই নিশ্চয়তা দিচ্ছেন না যে, ফিরে আসবেনই। ব্রাজিল প্রাণ ভোমরা বলেন, আমি এ বিষয়ে ভাবতে সময় নিতে চাই। আমি নিজের জন্য কী চাই, তা নিয়ে ভাবতে চাই। ব্রাজিলের হয়ে খেলার দরজা বন্ধ করব না, আবার শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলব না যে, আমি ফিরে আসব।
শনিবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২২
শুক্রবার কাতারের এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে হারের পর কান্নায় ভেঙে পড়েন নেইমার। সতীর্থদের মাঝে বসে বাচ্চাদের মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকেন তারকা এই ফরোয়ার্ড।
স্বপ্ন ছিলো সোনালী শিরোপা ছুঁয়ে দেখার, দেশের হেক্সা মিশন পূরণ করার। কিন্তু কয়েক ধাপ বাকি থাকতেই পথচলা শেষ। রুদ্ধশ্বাস কোয়ার্টার ফাইনালে টাইব্রেকারে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে হেরে কাতার বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়েছে ব্রাজিল। হৃদয়ভাঙা এই হারের পর দলের সেরা তারকা নেইমার জানালেন, ব্রাজিলের হয়ে আর খেলবেন কিনা; এ ব্যাপারে নিশ্চিত নন তিনি। ব্যাপারটি নিয়ে ভাবার জন্য সময় নিতে চান পিএসজি তারকা।
সেমি-ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে নেইমারই ছিলেন ব্রাজিলের কাণ্ডারী। নির্ধারিত ৯০ মিনিটে সমতা থাকার পর খেলা গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। এখানকার প্রথমার্ধে চোখ ধাঁধানো গোলে সেলেসাওদের এগিয়ে নেন তিনি। ১১ মিনিট পর ব্রুনো পেতকোভিচ গোল করে ক্রোয়েশিয়াকে সমতায় ফেরান। খেলা যায় টাইব্রেকারে, যেখানে ৪-২ গোলে হার মেনে নিতে হয় পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলকে।
শুক্রবার কাতারের এডুকেশন সিটি স্টেডিয়ামে হারের পর কান্নায় ভেঙে পড়েন নেইমার। সতীর্থদের সমবেদনা যেন তার দুঃখ আরও বাড়িয়ে দিচ্ছিল। সতীর্থদের মাঝে বসে বাচ্চাদের মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকেন তিনি। আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে পরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন ৩০ বছর বয়সী এই ফুটবলার। যেখানে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে কথা বলেন তিনি।
আন্তর্জাতিক ফুটবল চালিয়ে যাবেন কিনা, সেটা বুঝতে পারছেন না নেইমার। তার কাছে মনে হচ্ছে এটা নিয়ে ভাবার জন্য সময়টা উপযুক্ত নয়। ব্রাজিল ফরোয়ার্ড বলেন, সত্যি বলতে, আমি জানি না (জাতীয় দলের হয়ে আবার খেলব কি-না)। আমার মনে হয়, এখন এটা নিয়ে কথা বলার সময় নয়। হয়তো আমি এখন সঠিকভাবে ভাবতে পারছি না। দেখা যাক সামনে কী হয়।
ব্রাজিলের হয়ে খেলার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে সময় নিতে চান নেইমার। তবে তিনি এই নিশ্চয়তা দিচ্ছেন না যে, ফিরে আসবেনই। ব্রাজিল প্রাণ ভোমরা বলেন, আমি এ বিষয়ে ভাবতে সময় নিতে চাই। আমি নিজের জন্য কী চাই, তা নিয়ে ভাবতে চাই। ব্রাজিলের হয়ে খেলার দরজা বন্ধ করব না, আবার শতভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলব না যে, আমি ফিরে আসব।