এবারই যে নিজের শেষ বিশ্বকাপ খেলছেন তা আগেই জানিয়ে দিয়েছেন লিওনেল মেসি। কিন্তু এই বিশ্বকাপের পরেই কি আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নিয়ে নেবেন তিনি? এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু বলেননি মেসি। কিন্তু একদা তার সতীর্থ রোনালদিনহো মুখ খুলেছেন। ব্রাজিলের এই সাবেক ফুটবলার জানিয়েছেন, ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত খেলা চালিয়ে যেতে পারেন মেসি।
আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে নামার আগে রোনালদিনহো সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘এটা মেসির শেষ বিশ্বকাপ। তাই আমি জানি, এই বিশ্বকাপ জেতার জন্য ও সব কিছু করতে তৈরি। আমার মনে হয়, মেসি ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত খেলতে পারে। কারণ, ওর মধ্যে এমন কিছু প্রতিভা আছে যা বাকি কারও মধ্যে নেই।’
বার্সেলোনার দলের হয়ে মেসির যখন অভিষেক হয়েছিল তখন রোনালদিনহো সেই দলের তারকা। মেসির প্রথম গোল এসেছিল রোনালদিনহোর পাস থেকেই। দু’জনের সম্পর্ক কারও অজানা নয়। বিশ্বকাপে ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে আর্জেন্টিনার সেমিফাইনালের সময় গ্যালারিতে ছিলেন রোনালদিনহো। মেসির পাশাপাশি কিলিয়ান এমবাপ্পেরও প্রশংসা করেছেন রোনালদিনহো। বলেছেন, ‘এমবাপ্পের খেলা দেখতেও ভাল লাগে। ও এখন অনেক তরুণ। ভালো ফুটবলার হওয়ার সব গুণ রয়েছে ওর। গতি রয়েছে, পায়ের কাজ রয়েছে, গোল চেনে। এই ধরনের ফুটবলারদের দেখতে আমরা খুব পছন্দ করি।’ ফ্রান্সের কোচ দিদিয়ের দেশ্যমকে নিয়েও মুখ খুলেছেন রোনালদিনহো। ১৯৯৮ সালে ফুটবলার হিসাবে ফ্রান্সের হয়ে বিশ্বকাপ জিতেছিলেন দেশ্যম। পরে কোচ হিসাবে ২০১৮ সালে বিশ্বকাপ জিতেছিলেন।
‘আমি দ্যেশমকে খুব ভালোবাসি। উনি খুব ভালো ফুটবলার ছিলেন। ফুটবল খুব ভালো বোঝেন। ব্রাজিলে দেশ্যমকে সবাই খুব ভালোবাসে।
রোববার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২২
এবারই যে নিজের শেষ বিশ্বকাপ খেলছেন তা আগেই জানিয়ে দিয়েছেন লিওনেল মেসি। কিন্তু এই বিশ্বকাপের পরেই কি আন্তর্জাতিক ফুটবল থেকে অবসর নিয়ে নেবেন তিনি? এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু বলেননি মেসি। কিন্তু একদা তার সতীর্থ রোনালদিনহো মুখ খুলেছেন। ব্রাজিলের এই সাবেক ফুটবলার জানিয়েছেন, ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত খেলা চালিয়ে যেতে পারেন মেসি।
আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলতে নামার আগে রোনালদিনহো সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘এটা মেসির শেষ বিশ্বকাপ। তাই আমি জানি, এই বিশ্বকাপ জেতার জন্য ও সব কিছু করতে তৈরি। আমার মনে হয়, মেসি ৫০ বছর বয়স পর্যন্ত খেলতে পারে। কারণ, ওর মধ্যে এমন কিছু প্রতিভা আছে যা বাকি কারও মধ্যে নেই।’
বার্সেলোনার দলের হয়ে মেসির যখন অভিষেক হয়েছিল তখন রোনালদিনহো সেই দলের তারকা। মেসির প্রথম গোল এসেছিল রোনালদিনহোর পাস থেকেই। দু’জনের সম্পর্ক কারও অজানা নয়। বিশ্বকাপে ক্রোয়েশিয়ার বিরুদ্ধে আর্জেন্টিনার সেমিফাইনালের সময় গ্যালারিতে ছিলেন রোনালদিনহো। মেসির পাশাপাশি কিলিয়ান এমবাপ্পেরও প্রশংসা করেছেন রোনালদিনহো। বলেছেন, ‘এমবাপ্পের খেলা দেখতেও ভাল লাগে। ও এখন অনেক তরুণ। ভালো ফুটবলার হওয়ার সব গুণ রয়েছে ওর। গতি রয়েছে, পায়ের কাজ রয়েছে, গোল চেনে। এই ধরনের ফুটবলারদের দেখতে আমরা খুব পছন্দ করি।’ ফ্রান্সের কোচ দিদিয়ের দেশ্যমকে নিয়েও মুখ খুলেছেন রোনালদিনহো। ১৯৯৮ সালে ফুটবলার হিসাবে ফ্রান্সের হয়ে বিশ্বকাপ জিতেছিলেন দেশ্যম। পরে কোচ হিসাবে ২০১৮ সালে বিশ্বকাপ জিতেছিলেন।
‘আমি দ্যেশমকে খুব ভালোবাসি। উনি খুব ভালো ফুটবলার ছিলেন। ফুটবল খুব ভালো বোঝেন। ব্রাজিলে দেশ্যমকে সবাই খুব ভালোবাসে।