শিরোপাহীন মৌসুম শেষ হলো ইউনাইটেডের
ইউরোপের দ্বিতীয় সেরা প্রতিযোগিতাটির ‘অল ইংলিশ’ ফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ১-০ গোলে হারিয়ে টটেনহ্যাম হটস্পার ইউরোপা লীগ শিরোপা জয় করেছে। গতকাল বুধবার রাতে বিলবাওয়ের সান মামেসে ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের পয়েন্ট তালিকার ১৬ ও ১৭ নাম্বার দলের লড়াইয়ে প্রথমার্ধের শেষ দিকে ব্যবধান গড়ে দেয়া গোলটি করেন ব্রেনান জনসন।
১৭ বছরের শিরোপা খরা কাটানোর পাশাপাশি ৪১ বছর পর কোনো ইউরোপিয়ান ট্রফি জিতল টটেনহ্যাম। একই সঙ্গে আগামী মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লীগে খেলা নিশ্চিত করলো এনজ পোস্টেকোগ্লুর দল। এই সাফল্যের আগে টটেনহ্যাম সবশেষ কোনো শিরোপা জিতেছিল ২০০৭-০৮ মৌসুমে, লীগ কাপ। আর সবশেষ ইউরোপিয়ান ট্রফি জিতেছিল ইউরোপা লীগেই, ১৯৮৩-৮৪ মৌসুমে। তখন অবশ্য প্রতিযোগিতাটির নাম ছিল উয়েফা কাপ।
এবার প্রিমিয়ার লীগে ভালো করতে না পারলেও, ইউরোপা লীগে শুরু থেকে ভীষণ ধারাবাহিক ছিল ইউনাইটেড। গোটা আসরে অপরাজিত থেকে তারা পা রেখেছিল ফাইনালে। কিন্তু এখানে আর পারলো না হুবেন আমুরির দল। শিরোপাহীন মৌসুমও তাদের নিশ্চিত হয়ে গেল। আগামী মৌসুমে তাদের দেখা যাবে না কোনো ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায়।
শিরোপা লড়াইয়ে শুরু থেকে দুই দলের আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ চললেও, পরিস্কাার সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না কেউ। কোনো গোলরক্ষক দিতে হলো না সত্যিকারের পরীক্ষা।
প্রথমার্ধের নির্ধারিত সময়ের তিন মিনিট বাকি থাকতে সৌভাগ্যের ছোঁয়ায় এগিয়ে যায় টটেনহ্যাম। বাঁ দিক থেকে পাপে সারের ক্রসে ছয় গজ বক্সে ব্রেনান জনসনের পা ছুঁয়ে বল ইউনাইটেড ডিফেন্ডার লুক শর গায়ে লেগে যখন জালের দিকে যাচ্ছিল, দূরের পোস্টে আরেকবার পা ছুঁয়ে জালে পাঠান জনসন।
পিছিয়ে পড়ার পর প্রাণপণ চেষ্টা করে গেল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। সুযোগ পেল তারা অনেক, কিন্তু প্রতিপক্ষের জমাট রক্ষণ ভাঙতে পারল না। গোললাইন থেকে অবিশ্বাস্য এক ক্লিয়ার করলেন ডিফেন্ডার। গোলরক্ষক করলেন দুর্দান্ত কয়েকটি সেভ। একমাত্র গোল আগলে রেখে ইউরোপা লীগ জয়ের উল্লাসে মেতে উঠল টটেনহ্যাম হটস্পার।
শিরোপাহীন মৌসুম শেষ হলো ইউনাইটেডের
বৃহস্পতিবার, ২২ মে ২০২৫
ইউরোপের দ্বিতীয় সেরা প্রতিযোগিতাটির ‘অল ইংলিশ’ ফাইনালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে ১-০ গোলে হারিয়ে টটেনহ্যাম হটস্পার ইউরোপা লীগ শিরোপা জয় করেছে। গতকাল বুধবার রাতে বিলবাওয়ের সান মামেসে ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগের পয়েন্ট তালিকার ১৬ ও ১৭ নাম্বার দলের লড়াইয়ে প্রথমার্ধের শেষ দিকে ব্যবধান গড়ে দেয়া গোলটি করেন ব্রেনান জনসন।
১৭ বছরের শিরোপা খরা কাটানোর পাশাপাশি ৪১ বছর পর কোনো ইউরোপিয়ান ট্রফি জিতল টটেনহ্যাম। একই সঙ্গে আগামী মৌসুমের চ্যাম্পিয়ন্স লীগে খেলা নিশ্চিত করলো এনজ পোস্টেকোগ্লুর দল। এই সাফল্যের আগে টটেনহ্যাম সবশেষ কোনো শিরোপা জিতেছিল ২০০৭-০৮ মৌসুমে, লীগ কাপ। আর সবশেষ ইউরোপিয়ান ট্রফি জিতেছিল ইউরোপা লীগেই, ১৯৮৩-৮৪ মৌসুমে। তখন অবশ্য প্রতিযোগিতাটির নাম ছিল উয়েফা কাপ।
এবার প্রিমিয়ার লীগে ভালো করতে না পারলেও, ইউরোপা লীগে শুরু থেকে ভীষণ ধারাবাহিক ছিল ইউনাইটেড। গোটা আসরে অপরাজিত থেকে তারা পা রেখেছিল ফাইনালে। কিন্তু এখানে আর পারলো না হুবেন আমুরির দল। শিরোপাহীন মৌসুমও তাদের নিশ্চিত হয়ে গেল। আগামী মৌসুমে তাদের দেখা যাবে না কোনো ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায়।
শিরোপা লড়াইয়ে শুরু থেকে দুই দলের আক্রমণ-পাল্টা আক্রমণ চললেও, পরিস্কাার সুযোগ তৈরি করতে পারছিল না কেউ। কোনো গোলরক্ষক দিতে হলো না সত্যিকারের পরীক্ষা।
প্রথমার্ধের নির্ধারিত সময়ের তিন মিনিট বাকি থাকতে সৌভাগ্যের ছোঁয়ায় এগিয়ে যায় টটেনহ্যাম। বাঁ দিক থেকে পাপে সারের ক্রসে ছয় গজ বক্সে ব্রেনান জনসনের পা ছুঁয়ে বল ইউনাইটেড ডিফেন্ডার লুক শর গায়ে লেগে যখন জালের দিকে যাচ্ছিল, দূরের পোস্টে আরেকবার পা ছুঁয়ে জালে পাঠান জনসন।
পিছিয়ে পড়ার পর প্রাণপণ চেষ্টা করে গেল ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। সুযোগ পেল তারা অনেক, কিন্তু প্রতিপক্ষের জমাট রক্ষণ ভাঙতে পারল না। গোললাইন থেকে অবিশ্বাস্য এক ক্লিয়ার করলেন ডিফেন্ডার। গোলরক্ষক করলেন দুর্দান্ত কয়েকটি সেভ। একমাত্র গোল আগলে রেখে ইউরোপা লীগ জয়ের উল্লাসে মেতে উঠল টটেনহ্যাম হটস্পার।