বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ২-১ গোলে পরাজিত হয়েছে বাংলাদেশ। তবে শেষ মুহূর্তে ফাহিমের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষের বক্সের ভেতরে হওয়া একটি স্পষ্ট ফাউল নিয়ে উঠেছে বিতর্ক—যা ম্যাচের ফল পাল্টে দিতে পারত বলে মনে করেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
ম্যাচের ৯৩তম মিনিটে (যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে) বাঁ দিক দিয়ে সিঙ্গাপুর বক্সে ঢুকে পড়েন মোহাম্মদ ফাহিম। তাকে স্পষ্টভাবে পিছন থেকে টেনে ধরে এবং সামনের পা দিয়ে বাধা দেন সিঙ্গাপুর ডিফেন্ডার ইরফান নাজিব। নিয়ম অনুযায়ী এটি সরাসরি পেনাল্টির আওতায় পড়ে। কিন্তু রেফারি সাড়া দেননি—যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।
ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে কোচ কাবরেরাকে প্রশ্ন করা হয়, পেনাল্টি না পাওয়ার ঘটনায় তার মত কী? উত্তরে তিনি বলেন, “ফাহিমের ওপর যে ফাউলটা হয়েছিল, সেটা আমি পুরোপুরি দেখিনি। তবে আমার মনে হয়েছে, ওটা পরিষ্কার পেনাল্টি ছিল। আমরা তখন ম্যাচে ফুল প্রেসে আক্রমণ চালাচ্ছিলাম। যদি পেনাল্টিটা পাওয়া যেত, ২-২ তে শেষ করতে পারতাম। কেন রেফারি সেটা দেননি, জানি না।”
তবে শুধু পেনাল্টিই নয়, ম্যাচ চলাকালে একটি বদলি নিয়ে বিলম্বের বিষয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন কোচ কাবরেরা। শেখ মোরছালিন ও আল-আমিনকে মাঠে নামানোর জন্য প্রস্তুত করা হলেও অফিশিয়ালদের কারণে সেখানে সময়ক্ষেপণ হয়, যা ম্যাচের গতি থমকে দেয়।
এ প্রসঙ্গে কাবরেরা বলেন, “বদলির সময় কিছু একটা সমস্যা হয়েছিল, যা আমি ঠিকভাবে বুঝিনি। সম্ভবত প্রতিপক্ষ সময় নষ্ট করার চেষ্টা করছিল। এটা স্বাভাবিক, আমি সমালোচনা করছি না। তবে রেফারিরা চাইলে এ সময়ক্ষেপণ ঠেকাতে পারতেন।”
পুনরায় পেনাল্টির প্রসঙ্গে কাবরেরা বলেন, “আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি না, তবে মনে হয়েছে ফাউলটা বক্সের ভেতরেই হয়েছিল। আর সেটা হলে তো পেনাল্টিই হওয়ার কথা।”
বুধবার, ১১ জুন ২০২৫
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ২-১ গোলে পরাজিত হয়েছে বাংলাদেশ। তবে শেষ মুহূর্তে ফাহিমের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষের বক্সের ভেতরে হওয়া একটি স্পষ্ট ফাউল নিয়ে উঠেছে বিতর্ক—যা ম্যাচের ফল পাল্টে দিতে পারত বলে মনে করেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা।
ম্যাচের ৯৩তম মিনিটে (যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে) বাঁ দিক দিয়ে সিঙ্গাপুর বক্সে ঢুকে পড়েন মোহাম্মদ ফাহিম। তাকে স্পষ্টভাবে পিছন থেকে টেনে ধরে এবং সামনের পা দিয়ে বাধা দেন সিঙ্গাপুর ডিফেন্ডার ইরফান নাজিব। নিয়ম অনুযায়ী এটি সরাসরি পেনাল্টির আওতায় পড়ে। কিন্তু রেফারি সাড়া দেননি—যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।
ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে কোচ কাবরেরাকে প্রশ্ন করা হয়, পেনাল্টি না পাওয়ার ঘটনায় তার মত কী? উত্তরে তিনি বলেন, “ফাহিমের ওপর যে ফাউলটা হয়েছিল, সেটা আমি পুরোপুরি দেখিনি। তবে আমার মনে হয়েছে, ওটা পরিষ্কার পেনাল্টি ছিল। আমরা তখন ম্যাচে ফুল প্রেসে আক্রমণ চালাচ্ছিলাম। যদি পেনাল্টিটা পাওয়া যেত, ২-২ তে শেষ করতে পারতাম। কেন রেফারি সেটা দেননি, জানি না।”
তবে শুধু পেনাল্টিই নয়, ম্যাচ চলাকালে একটি বদলি নিয়ে বিলম্বের বিষয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন কোচ কাবরেরা। শেখ মোরছালিন ও আল-আমিনকে মাঠে নামানোর জন্য প্রস্তুত করা হলেও অফিশিয়ালদের কারণে সেখানে সময়ক্ষেপণ হয়, যা ম্যাচের গতি থমকে দেয়।
এ প্রসঙ্গে কাবরেরা বলেন, “বদলির সময় কিছু একটা সমস্যা হয়েছিল, যা আমি ঠিকভাবে বুঝিনি। সম্ভবত প্রতিপক্ষ সময় নষ্ট করার চেষ্টা করছিল। এটা স্বাভাবিক, আমি সমালোচনা করছি না। তবে রেফারিরা চাইলে এ সময়ক্ষেপণ ঠেকাতে পারতেন।”
পুনরায় পেনাল্টির প্রসঙ্গে কাবরেরা বলেন, “আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি না, তবে মনে হয়েছে ফাউলটা বক্সের ভেতরেই হয়েছিল। আর সেটা হলে তো পেনাল্টিই হওয়ার কথা।”