গতকাল শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে প্রথমে এগিয়ে গিয়েও ১-২ গোলে হারে পর্তুগাল। কিন্তু ম্যাচ শেষের আগেই বিপক্ষের তারকার সঙ্গে ঝামেলা বাঁধে রোনালদোর। ঘটনা পর্তুগিজ মহাতারকার মাঠ ছাড়ার মুহূর্তের। খেলার ৬৫ মিনিটে রোনালদোর পরিবর্তে নামানোর সিদ্ধান্ত নেন কোচ। দক্ষিণ কোরিয়ার এক ফুটবলার সেই সময় দাবি করেন, ধীর গতিতে মাঠ ছাড়ছিলেন সিআর সেভেন। আর এতেই ক্ষুদ্ধ হন ম্যান ইউর সাবেক স্ট্রাইকার।
ম্যাচের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রোনালদো জানান সেই ঘটনার কথা। কেন তিনি রেগে গিয়েছিলেন, সে ব্যাখ্যাও দেন। রোনালদোর কথায়, ‘আমাকে তুলে নেয়ার সময় ঘটনাটা ঘটে। কোরিয়ান প্লেয়ার আমায় তাড়াতাড়ি মাঠ থেকে বেরতে বলে। আমি ওকে চুপ করে থাকতে বলি। কারণ আমি কীভাবে বেরবো, তা বলার ওর কোনও অধিকার নেই। আমি যদি সত্যিই ধীর গতিতে আসতাম, তাহলে রেফারি যা বলার বলত।’ তবে রোনালদো এও স্বীকার করে নেন, ব্যক্তিগত কোনও শত্রুতা নয়। রাগের মাথাতেই তিনি কোরিয়ান ফুটবলারকে ওভাবে জবাব দিয়েছিলেন।
এই ঘটনায় রোনালদোর পাশে দাঁড়িয়ে সুর চড়িয়েছেন কোচ স্যান্টোসও। বলেন, ‘সবাই দেখেছে ও (রোনালদো) কোরিয়ান ফুটবলারের ওপর রেগেগেছে। আসলে ওই ফুটবলার রোনালদোকে অপমান করেছে। ওকে তাড়াতাড়ি মাঠ ছাড়তে বলে। সেই জন্যই মেজাজ হারায় রোনালদো।’
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
শনিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২২
গতকাল শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে প্রথমে এগিয়ে গিয়েও ১-২ গোলে হারে পর্তুগাল। কিন্তু ম্যাচ শেষের আগেই বিপক্ষের তারকার সঙ্গে ঝামেলা বাঁধে রোনালদোর। ঘটনা পর্তুগিজ মহাতারকার মাঠ ছাড়ার মুহূর্তের। খেলার ৬৫ মিনিটে রোনালদোর পরিবর্তে নামানোর সিদ্ধান্ত নেন কোচ। দক্ষিণ কোরিয়ার এক ফুটবলার সেই সময় দাবি করেন, ধীর গতিতে মাঠ ছাড়ছিলেন সিআর সেভেন। আর এতেই ক্ষুদ্ধ হন ম্যান ইউর সাবেক স্ট্রাইকার।
ম্যাচের পর সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রোনালদো জানান সেই ঘটনার কথা। কেন তিনি রেগে গিয়েছিলেন, সে ব্যাখ্যাও দেন। রোনালদোর কথায়, ‘আমাকে তুলে নেয়ার সময় ঘটনাটা ঘটে। কোরিয়ান প্লেয়ার আমায় তাড়াতাড়ি মাঠ থেকে বেরতে বলে। আমি ওকে চুপ করে থাকতে বলি। কারণ আমি কীভাবে বেরবো, তা বলার ওর কোনও অধিকার নেই। আমি যদি সত্যিই ধীর গতিতে আসতাম, তাহলে রেফারি যা বলার বলত।’ তবে রোনালদো এও স্বীকার করে নেন, ব্যক্তিগত কোনও শত্রুতা নয়। রাগের মাথাতেই তিনি কোরিয়ান ফুটবলারকে ওভাবে জবাব দিয়েছিলেন।
এই ঘটনায় রোনালদোর পাশে দাঁড়িয়ে সুর চড়িয়েছেন কোচ স্যান্টোসও। বলেন, ‘সবাই দেখেছে ও (রোনালদো) কোরিয়ান ফুটবলারের ওপর রেগেগেছে। আসলে ওই ফুটবলার রোনালদোকে অপমান করেছে। ওকে তাড়াতাড়ি মাঠ ছাড়তে বলে। সেই জন্যই মেজাজ হারায় রোনালদো।’