alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : গাছপালা নেই, আছে অট্টালিকা

: সোমবার, ২১ আগস্ট ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

পাবনার অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠ পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি)। প্রতিষ্ঠার পনেরো বছরে অনেক অগ্রগতি সাধন করলেও পাবিপ্রবিতে গাছপালার তেমন অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। বড় বড় ইমারত আর আধুনিকতার সংমিশ্রণে পাবিপ্রবি যেন দুবাইয়ের মরুভূমির আকার ধারন করেছে।

দিনের বেশির ভাগ সময় সূর্যের তাপে ক্যাম্পাস যেন ঝলসানো রুটির ন্যায় পুড়তে থাকে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে অনেক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রায়ই আক্ষেপ করে থাকে- প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা ও দূরদর্শী চিন্তার অভাবেই ক্যাম্পাস মরুভূমির মতো দেখায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর হয়ে গেলেও আমরা এখানে কোন গাছপালা দেখতে পায়নি। যদিও কিছু বড় গাছপালা মেইন গেইটের সামনে রাস্তা বরাবর ছিল তা রাস্তার অবকাঠামো উন্নয়নের অজুহাতে কেটে ফেলা হয়েছে। প্রসাশনের এমন কাজ করার জন্য তীব্র নিন্দা জানাই!

প্রসাশনের উদ্যোগে কিছু গাছ লাগানো হলেও তা উপযুক্ত পরিচর্যার অভাবে মারা যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। তবে আশার আলো এই যে এ বছর বর্ষায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্যাম্পাসে গাছ লাগানোর এক তীব্র প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এমতাবস্থায় প্রশাসনের সহায়তা পেলে আগামী কয়েক বছরে পাবিপ্রবিকে সবুজ ক্যাম্পাসে পরিণত করা যাবে বলে মনে করি। শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে আশা ব্যক্ত করছি।

মিকাইল হোসাইন

গ্রামীণ অর্থনীতিতে কৃষির অবদান

শহরের পাখিরা যখন মরার প্রহর গুনে

ধর্মের নামে বর্বরতা

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : গাছপালা নেই, আছে অট্টালিকা

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

সোমবার, ২১ আগস্ট ২০২৩

পাবনার অন্যতম সেরা বিদ্যাপীঠ পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি)। প্রতিষ্ঠার পনেরো বছরে অনেক অগ্রগতি সাধন করলেও পাবিপ্রবিতে গাছপালার তেমন অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। বড় বড় ইমারত আর আধুনিকতার সংমিশ্রণে পাবিপ্রবি যেন দুবাইয়ের মরুভূমির আকার ধারন করেছে।

দিনের বেশির ভাগ সময় সূর্যের তাপে ক্যাম্পাস যেন ঝলসানো রুটির ন্যায় পুড়তে থাকে। এ নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে অনেক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রায়ই আক্ষেপ করে থাকে- প্রশাসনের অব্যবস্থাপনা ও দূরদর্শী চিন্তার অভাবেই ক্যাম্পাস মরুভূমির মতো দেখায়। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ১৫ বছর হয়ে গেলেও আমরা এখানে কোন গাছপালা দেখতে পায়নি। যদিও কিছু বড় গাছপালা মেইন গেইটের সামনে রাস্তা বরাবর ছিল তা রাস্তার অবকাঠামো উন্নয়নের অজুহাতে কেটে ফেলা হয়েছে। প্রসাশনের এমন কাজ করার জন্য তীব্র নিন্দা জানাই!

প্রসাশনের উদ্যোগে কিছু গাছ লাগানো হলেও তা উপযুক্ত পরিচর্যার অভাবে মারা যাওয়ার উপক্রম হচ্ছে। তবে আশার আলো এই যে এ বছর বর্ষায় সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে ক্যাম্পাসে গাছ লাগানোর এক তীব্র প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। এমতাবস্থায় প্রশাসনের সহায়তা পেলে আগামী কয়েক বছরে পাবিপ্রবিকে সবুজ ক্যাম্পাসে পরিণত করা যাবে বলে মনে করি। শিক্ষার্থীদের কথা চিন্তা করে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে আশা ব্যক্ত করছি।

মিকাইল হোসাইন

back to top