মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে সরকারিভাবে সহযোগী অধ্যাপক ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকারের নেতৃত্বে NSCVD-তে চলছে ঐঙঈগ রোগের চিকিৎসা। অ্যালকোহল সেন্টাল অ্যাব্রেশন পদ্ধতিতে সরকারিভাবে তিনিই প্রথম এই রোগের চিকিৎসা করেছেন। মাত্র ৩০-৩৫ হাজার টাকা খরচে।
ইতোমধ্যেই ১০ জন রোগী বিশ্বমানের এই অত্যাধুনিক চিকিৎসা পেয়েছেন। তাদের প্রত্যেকেই সুস্থ্ হয়ে উঠেছেন। অর্থাভাবে বিদেশে গিয়ে যারা এই রোগের চিকিৎসা করাতে পারেননি তাদের অনেকেই এখন সরকারিভাবে ডা. প্রদীপ কুমারের নেতৃত্বাধীন টিমের অধীনে চিকিৎসার অপেক্ষায় আছেন। ঐঙঈগ রোগটি সাধারণত প্রতি ৫০০ জনে একজনের হয়ে থাকে। বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠী এই ধরনের রোগে ভুগছেন। এ রোগে দেশে এবং দেশের বাহিরে বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসায় ব্যর্থ হয়ে অনেক রোগী মারা যান। অথচ এই ধরনের রোগ নির্ণয়ের জন্য ইসিজি এবং ইকোকার্ডিওগ্রাফিই যথেষ্ট।
ডা. প্রদীপ কুমার দ্রুত সময়ে বাংলাদেশে রোবটিক এনজিওপ্লাস্টিক চালুর জন্য কাজ করছেন তিনি। যার মাধ্যমে একজন কার্ডিওলজিস্ট অপারেশন থিয়েটারে না থেকে দূর নিয়ন্ত্রিত ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে হার্টের রিং পরানো যাবে। বাংলাদেশে শতকরা ৮৫% মানুষের বিদেশে গিয়ে এই রোগের চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেই। বিধায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি করে দেশের বিভাগীয় শহরে সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোতে এ পদ্ধতিতে হৃদরোগ ঐঙঈগ চিকিৎসা অবিলম্বে চালু করবেন সরকার এটাই প্রত্যাশা।
আব্বাসউদ্দিন আহমদ
ইপেপার
জাতীয়
সারাদেশ
আন্তর্জাতিক
নগর-মহানগর
খেলা
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
শিক্ষা
অর্থ-বাণিজ্য
সংস্কৃতি
ক্যাম্পাস
মিডিয়া
অপরাধ ও দুর্নীতি
রাজনীতি
শোক ও স্মরন
প্রবাস
নারীর প্রতি সহিংসতা
বিনোদন
সম্পাদকীয়
উপ-সম্পাদকীয়
মুক্ত আলোচনা
চিঠিপত্র
পাঠকের চিঠি
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে সরকারিভাবে সহযোগী অধ্যাপক ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকারের নেতৃত্বে NSCVD-তে চলছে ঐঙঈগ রোগের চিকিৎসা। অ্যালকোহল সেন্টাল অ্যাব্রেশন পদ্ধতিতে সরকারিভাবে তিনিই প্রথম এই রোগের চিকিৎসা করেছেন। মাত্র ৩০-৩৫ হাজার টাকা খরচে।
ইতোমধ্যেই ১০ জন রোগী বিশ্বমানের এই অত্যাধুনিক চিকিৎসা পেয়েছেন। তাদের প্রত্যেকেই সুস্থ্ হয়ে উঠেছেন। অর্থাভাবে বিদেশে গিয়ে যারা এই রোগের চিকিৎসা করাতে পারেননি তাদের অনেকেই এখন সরকারিভাবে ডা. প্রদীপ কুমারের নেতৃত্বাধীন টিমের অধীনে চিকিৎসার অপেক্ষায় আছেন। ঐঙঈগ রোগটি সাধারণত প্রতি ৫০০ জনে একজনের হয়ে থাকে। বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠী এই ধরনের রোগে ভুগছেন। এ রোগে দেশে এবং দেশের বাহিরে বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসায় ব্যর্থ হয়ে অনেক রোগী মারা যান। অথচ এই ধরনের রোগ নির্ণয়ের জন্য ইসিজি এবং ইকোকার্ডিওগ্রাফিই যথেষ্ট।
ডা. প্রদীপ কুমার দ্রুত সময়ে বাংলাদেশে রোবটিক এনজিওপ্লাস্টিক চালুর জন্য কাজ করছেন তিনি। যার মাধ্যমে একজন কার্ডিওলজিস্ট অপারেশন থিয়েটারে না থেকে দূর নিয়ন্ত্রিত ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে হার্টের রিং পরানো যাবে। বাংলাদেশে শতকরা ৮৫% মানুষের বিদেশে গিয়ে এই রোগের চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেই। বিধায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি করে দেশের বিভাগীয় শহরে সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোতে এ পদ্ধতিতে হৃদরোগ ঐঙঈগ চিকিৎসা অবিলম্বে চালু করবেন সরকার এটাই প্রত্যাশা।
আব্বাসউদ্দিন আহমদ