alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : অ্যালকোহল সেন্টাল অ্যাব্রেশন পদ্ধতিতে হৃদরোগ চিকিৎসা

: শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে সরকারিভাবে সহযোগী অধ্যাপক ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকারের নেতৃত্বে NSCVD-তে চলছে ঐঙঈগ রোগের চিকিৎসা। অ্যালকোহল সেন্টাল অ্যাব্রেশন পদ্ধতিতে সরকারিভাবে তিনিই প্রথম এই রোগের চিকিৎসা করেছেন। মাত্র ৩০-৩৫ হাজার টাকা খরচে।

ইতোমধ্যেই ১০ জন রোগী বিশ্বমানের এই অত্যাধুনিক চিকিৎসা পেয়েছেন। তাদের প্রত্যেকেই সুস্থ্ হয়ে উঠেছেন। অর্থাভাবে বিদেশে গিয়ে যারা এই রোগের চিকিৎসা করাতে পারেননি তাদের অনেকেই এখন সরকারিভাবে ডা. প্রদীপ কুমারের নেতৃত্বাধীন টিমের অধীনে চিকিৎসার অপেক্ষায় আছেন। ঐঙঈগ রোগটি সাধারণত প্রতি ৫০০ জনে একজনের হয়ে থাকে। বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠী এই ধরনের রোগে ভুগছেন। এ রোগে দেশে এবং দেশের বাহিরে বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসায় ব্যর্থ হয়ে অনেক রোগী মারা যান। অথচ এই ধরনের রোগ নির্ণয়ের জন্য ইসিজি এবং ইকোকার্ডিওগ্রাফিই যথেষ্ট।

ডা. প্রদীপ কুমার দ্রুত সময়ে বাংলাদেশে রোবটিক এনজিওপ্লাস্টিক চালুর জন্য কাজ করছেন তিনি। যার মাধ্যমে একজন কার্ডিওলজিস্ট অপারেশন থিয়েটারে না থেকে দূর নিয়ন্ত্রিত ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে হার্টের রিং পরানো যাবে। বাংলাদেশে শতকরা ৮৫% মানুষের বিদেশে গিয়ে এই রোগের চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেই। বিধায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি করে দেশের বিভাগীয় শহরে সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোতে এ পদ্ধতিতে হৃদরোগ ঐঙঈগ চিকিৎসা অবিলম্বে চালু করবেন সরকার এটাই প্রত্যাশা।

আব্বাসউদ্দিন আহমদ

ধর্মের নামে বর্বরতা

টেকসই শহরের একান্ত প্রয়োজন

সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সংস্কৃতি গড়ে তোলা জরুরি

সুন্দরবনের বাঘ ও জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকি

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : আর্শীবাদ নাকি অভিশাপ

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : অ্যালকোহল সেন্টাল অ্যাব্রেশন পদ্ধতিতে হৃদরোগ চিকিৎসা

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে সরকারিভাবে সহযোগী অধ্যাপক ডা. প্রদীপ কুমার কর্মকারের নেতৃত্বে NSCVD-তে চলছে ঐঙঈগ রোগের চিকিৎসা। অ্যালকোহল সেন্টাল অ্যাব্রেশন পদ্ধতিতে সরকারিভাবে তিনিই প্রথম এই রোগের চিকিৎসা করেছেন। মাত্র ৩০-৩৫ হাজার টাকা খরচে।

ইতোমধ্যেই ১০ জন রোগী বিশ্বমানের এই অত্যাধুনিক চিকিৎসা পেয়েছেন। তাদের প্রত্যেকেই সুস্থ্ হয়ে উঠেছেন। অর্থাভাবে বিদেশে গিয়ে যারা এই রোগের চিকিৎসা করাতে পারেননি তাদের অনেকেই এখন সরকারিভাবে ডা. প্রদীপ কুমারের নেতৃত্বাধীন টিমের অধীনে চিকিৎসার অপেক্ষায় আছেন। ঐঙঈগ রোগটি সাধারণত প্রতি ৫০০ জনে একজনের হয়ে থাকে। বিপুলসংখ্যক জনগোষ্ঠী এই ধরনের রোগে ভুগছেন। এ রোগে দেশে এবং দেশের বাহিরে বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসায় ব্যর্থ হয়ে অনেক রোগী মারা যান। অথচ এই ধরনের রোগ নির্ণয়ের জন্য ইসিজি এবং ইকোকার্ডিওগ্রাফিই যথেষ্ট।

ডা. প্রদীপ কুমার দ্রুত সময়ে বাংলাদেশে রোবটিক এনজিওপ্লাস্টিক চালুর জন্য কাজ করছেন তিনি। যার মাধ্যমে একজন কার্ডিওলজিস্ট অপারেশন থিয়েটারে না থেকে দূর নিয়ন্ত্রিত ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিখুঁতভাবে হার্টের রিং পরানো যাবে। বাংলাদেশে শতকরা ৮৫% মানুষের বিদেশে গিয়ে এই রোগের চিকিৎসা করানোর সামর্থ্য নেই। বিধায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি করে দেশের বিভাগীয় শহরে সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালগুলোতে এ পদ্ধতিতে হৃদরোগ ঐঙঈগ চিকিৎসা অবিলম্বে চালু করবেন সরকার এটাই প্রত্যাশা।

আব্বাসউদ্দিন আহমদ

back to top