alt

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল

: রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

কয়েক মাস পরপরই ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল এসে হাজির হচ্ছে। স্থানীয় উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে কয়েক দফায় অভিযোগ দিলেও এর কোনো সুরাহা মিলেনি। লাগামহীন এই ভুতুড়ে বিল পরিশোধ করতে রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে ভুক্তভোগী এসব পরিবারের। এর কোনো প্রতিকার আদৌ আছে কি? নাকি এটি এক প্রকার সাজানো নাটক? অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল গরিব মানুষের জন্য যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত কয়েক মাসের বিদ্যুৎ বিলের কপিগুলো দেখলে স্পষ্ট বোঝা যায় এর যৌক্তিক প্রমাণ। এদিকে এসব ভুক্তভোগী মানুষের ধারণা, মিটার থেকে সঠিক ইউনিটের চাইতে তারা বেশি ইউনিট লিখে নিয়ে যায় মিটার রিডাররা। আর এই ধারণা প্রায় সবারই মনে। এক্ষেত্রে মিটার রিডারদেরই দায়ী করছেন সব থেকে বেশি। যদিও এর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

তবে গ্রাহকের সেবায় পল্লী বিদ্যুৎ যেন চরম ব্যর্থ সেটা বারবারই ফুটে উঠছে। ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল বন্ধের কোনো প্রতিকারই পল্লী বিদ্যুৎ প্রশাসন দিতে পারেনি। তবে কি এই ভুতুড়ে বিল থেকে মুক্তির কোনো পথই দেখবে না গ্রাহকেরা?

ইসতিয়াক আহমেদ হৃদয়

সমুদ্রগবেষণায় পশ্চাৎপদতা মৎস্য খাতের ভবিষ্যৎকেই ঝুঁকিতে ফেলছে

কিশোর গ্যাং–সংস্কৃতি: সমাজের জন্য বাড়তে থাকা অশনি সংকেত

ডিগ্রি হাতে, চাকরি স্বপ্নে: শিক্ষিত বেকারদের মানসিক ক্ষয়

সরকারি কর্মচারীদের কর্মেই মুক্তি নাকি আন্দোলনে?

কর্মজীবী নারীর অদৃশ্য মানসিক বোঝা

নগর সংস্কৃতিতে ঐতিহ্যের বিলুপ্তি

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আগাম সতর্কবার্তাই কি যথেষ্ট?

সুলতানপুরে করতোয়া নদীর তাণ্ডব: নদীভাঙনে মানুষের জীবন বিপন্ন

ফ্রিল্যান্সিংয়ে সম্ভাবনা বিস্তৃত, অনিয়মের ছায়াও গভীর

গেন্ডারিয়ায় সড়ক ও ড্রেন সংস্কারে অনিয়ম: জনদূর্ভোগ বৃদ্ধি

প্রবীণদের সুরক্ষা ও মর্যাদা নিশ্চিত করা এখন সময়ের দাবি

পলিভিনাইলের ব্যবহার প্রতিরোধ জরুরি

বৈধ সনদধারীদের অধিকার নিশ্চিত করা জরুরি

টেকসই দুর্যোগ প্রস্তুতিতে জরুরি বাস্তব পদক্ষেপ প্রয়োজন

জলবায়ু পরিবর্তন ও নারী ও কিশোরীদের ঝুঁকি

মেধা হারাচ্ছে দেশ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় : অযৌক্তিক ফি, সেশনজট ও প্রশাসনিক বিশৃঙ্খলায় বিপর্যস্ত শিক্ষার্থী

সামাজিক মাধ্যমের ভুবনে জনতুষ্টিবাদের নতুন রূপ

ভেজাল খেজুরগুড় ও স্বাস্থ্যঝুঁকি

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রশাসনিক ক্যাডারের প্রয়োজনীয়তা

প্লাস্টিক বর্জ্যে মাছের মৃত্যু: সমাধান কোথায়

খোলা ম্যানহোল: ঢাকার রাজপথে এক নীরব মরণফাঁদ

গণপরিবহন: প্রতিদিনের যন্ত্রণার শেষ কবে?

ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পুনর্জাগরণ

সাইবার বুলিং ও ভার্চুয়াল অপরাধ: তরুণদের অদৃশ্য বিপদ

ওয়াসার খোঁড়াখুঁড়িতে নগরজীবনের চরম ভোগান্তি

রাবি মেডিকেল সেন্টারের সংস্কার চাই

চিংড়ি শিল্পের পরিবেশগত প্রভাব

কক্সবাজার: উন্নয়নের পথে, বিপন্ন প্রকৃতি

চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনার ভোর

প্রাথমিক শিক্ষকদের বঞ্চনা দূর না হলে মানোন্নয়ন অসম্ভব

রাবির আবাসন সংকট

সব হাসপাতালে ফিজিক্যাল মেডিসিন ও রিহ্যাবিলিটেশন সেবা চালু করা হোক

ডেঙ্গু মোকাবিলায় সচেতনতা

পানি সংকট: জীবন ও সভ্যতার জন্য বিরাট হুমকি

ই-লার্নিং: সীমান্তহীন শিক্ষার নতুন দিগন্ত

tab

মতামত » চিঠিপত্র

চিঠি : ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল

মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন

রোববার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কয়েক মাস পরপরই ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল এসে হাজির হচ্ছে। স্থানীয় উপজেলা পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে কয়েক দফায় অভিযোগ দিলেও এর কোনো সুরাহা মিলেনি। লাগামহীন এই ভুতুড়ে বিল পরিশোধ করতে রীতিমতো নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে ভুক্তভোগী এসব পরিবারের। এর কোনো প্রতিকার আদৌ আছে কি? নাকি এটি এক প্রকার সাজানো নাটক? অস্বাভাবিক বিদ্যুৎ বিল গরিব মানুষের জন্য যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

গত কয়েক মাসের বিদ্যুৎ বিলের কপিগুলো দেখলে স্পষ্ট বোঝা যায় এর যৌক্তিক প্রমাণ। এদিকে এসব ভুক্তভোগী মানুষের ধারণা, মিটার থেকে সঠিক ইউনিটের চাইতে তারা বেশি ইউনিট লিখে নিয়ে যায় মিটার রিডাররা। আর এই ধারণা প্রায় সবারই মনে। এক্ষেত্রে মিটার রিডারদেরই দায়ী করছেন সব থেকে বেশি। যদিও এর কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

তবে গ্রাহকের সেবায় পল্লী বিদ্যুৎ যেন চরম ব্যর্থ সেটা বারবারই ফুটে উঠছে। ভুতুড়ে বিদ্যুৎ বিল বন্ধের কোনো প্রতিকারই পল্লী বিদ্যুৎ প্রশাসন দিতে পারেনি। তবে কি এই ভুতুড়ে বিল থেকে মুক্তির কোনো পথই দেখবে না গ্রাহকেরা?

ইসতিয়াক আহমেদ হৃদয়

back to top