মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
এখন তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। তথ্যপ্রযুক্তি দ্বারা এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। পিছিয়ে নেই কোমলমতি শিশুরা। তারাও যুক্ত হচ্ছে কম্পিউটার, ট্যাব, টিভি, মোবাইল ফোন ইত্যাদি ডিজিটাল ডিভাইসের সঙ্গে।
কিন্তু অতিরিক্ত আসক্তির ফলে তাদের একটি বড় অংশ ক্ষতির শিকার হচ্ছে। ফলে দেখা দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের রোগের। যার মধ্যে ক্ষীণদৃষ্টি অন্যতম, যা একসময় ছিল প্রবীণদের সমস্যা। কিন্তু বর্তমান এই সমস্যা শিশুদের মাঝে বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। আর এর জন্য দায়ী তথ্যপ্রযুক্তি-আসক্তি। মোবাইল ফোন থেকে গামা নামক এক ধরনের ক্ষতিকারক রশ্মি নির্গত হয়।
যা অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে চোখ জ্বালা করে, চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যায়। শুধু দৃষ্টিশক্তি নয়, এর ফলে অতিরিক্ত ক্লান্তি, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া, চিন্তাশক্তি কমে যাওয়াসহ বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক সমস্যার ও শিকার হচ্ছে শিশুরা। এ বিপজ্জনক আসক্তি থেকে শিশুদের রক্ষায় অভিভাবকদের সতর্ক হতে হবে।
শিশুরা যাতে কম্পিউটার বা মোবাইল আসক্তি নামের সর্বনাশের দিকে পা না বাড়াতে পারে, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। কম্পিউটার বা মোবাইল গেমের পরিবর্তে মাঠে খেলতে উৎসাহিত করতে হবে। এতে শারীরিক ও মানসিকভাবে শিশুরা সুস্থ থাকবে।
ইসমা খাতুন
মতামতের জন্য সম্পাদক দায়ী নন
শনিবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
এখন তথ্যপ্রযুক্তির যুগ। তথ্যপ্রযুক্তি দ্বারা এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। পিছিয়ে নেই কোমলমতি শিশুরা। তারাও যুক্ত হচ্ছে কম্পিউটার, ট্যাব, টিভি, মোবাইল ফোন ইত্যাদি ডিজিটাল ডিভাইসের সঙ্গে।
কিন্তু অতিরিক্ত আসক্তির ফলে তাদের একটি বড় অংশ ক্ষতির শিকার হচ্ছে। ফলে দেখা দিচ্ছে বিভিন্ন ধরনের রোগের। যার মধ্যে ক্ষীণদৃষ্টি অন্যতম, যা একসময় ছিল প্রবীণদের সমস্যা। কিন্তু বর্তমান এই সমস্যা শিশুদের মাঝে বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। আর এর জন্য দায়ী তথ্যপ্রযুক্তি-আসক্তি। মোবাইল ফোন থেকে গামা নামক এক ধরনের ক্ষতিকারক রশ্মি নির্গত হয়।
যা অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে চোখ জ্বালা করে, চোখের দৃষ্টিশক্তি কমে যায়। শুধু দৃষ্টিশক্তি নয়, এর ফলে অতিরিক্ত ক্লান্তি, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া, চিন্তাশক্তি কমে যাওয়াসহ বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক সমস্যার ও শিকার হচ্ছে শিশুরা। এ বিপজ্জনক আসক্তি থেকে শিশুদের রক্ষায় অভিভাবকদের সতর্ক হতে হবে।
শিশুরা যাতে কম্পিউটার বা মোবাইল আসক্তি নামের সর্বনাশের দিকে পা না বাড়াতে পারে, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। কম্পিউটার বা মোবাইল গেমের পরিবর্তে মাঠে খেলতে উৎসাহিত করতে হবে। এতে শারীরিক ও মানসিকভাবে শিশুরা সুস্থ থাকবে।
ইসমা খাতুন